পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঢাকায় মানহানির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে ছয় মাসের জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। মঙ্গলবার বিচারপতি মুহাম্মদ আবদুল হাফিজ ও বিচারপতি কাশেফা হোসেনের বেঞ্চ এই আদেশ দেন। খালেদা জিয়া এই মামলাতে জামিনও পেলেও অন্য মামলায় গ্রেফতার থাকার কারণে এখনই কারাগার থেকে মুক্ত হতে পারছেন না বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
এর আগে গত ৭ আগস্ট ঢাকার একটি আদালত এই মানহানির মামলায় খালেদা জিয়ার জামিন নামঞ্জুর করেন। এরপরই তারা হাইকোর্টে আসেন। গত ১৩ নড়াইলে করা মানহানি মামলায় খালেদা জিয়াকে ছয় মাসের জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট।
আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী ও খন্দকার মাহবুব হোসেন, তার সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী জয়নুল আবেদীন ও ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এম এ কামরুল হাসান খান আসলাম।
পরে কায়সার কামাল পরে বলেন, ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত গত ৭ অগাস্ট এ মামলায় জামিন নামঞ্জুর করলে সোমবার হাইকোর্টে জামিন আবেদন করা হয়েছিল। শুনানি নিয়ে আদালত ছয় মাসের জামিন দিয়েছে।এর আগে গতকাল সোমবার মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর অবদান ও শহীদদের এই মামলায় হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।২০১৬ সালের ৫ জানুয়ারি ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে (সিএমএম) মামলাটি করেন জননেত্রী পরিষদের সভাপতি এ বি সিদ্দিকী।
মামলার বিবরণে বলা হয়েছে, ২০১৫ সালের ২১ ডিসেম্বর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি ওই বক্তব্য দেন। খালেদা জিয়ার ওই বক্তব্য পরদিন বিভিন্ন জাতীয় পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়। যেহেতু ওই বক্তব্য বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের নিয়ে কটাক্ষ করে, স্বাধীনতা যুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর অবদান এবং ভূমিকাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। যা দÐবিধি ৫০০ ধারার অপরাধ। এ মামলায় গত ৭ আগস্ট খালেদা জিয়ার আবেদন নাকচ করেছিলেন বিচারিক আদালত। আদেশে আদালত বলেছেন, আসামির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা পেন্ডিং আছে। তিনি এখনো এ মামলায় গ্রেফতাার হয়নি। এঅবস্থায় উল্লেখিত আসামির পক্ষ জামিন শুনানির আবেদনটি রক্ষণীয় নয় বিধায় নাকচ করা হলো।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।