পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আশাশুনি উপজেলার শ্রীউলা ইউনিয়নের থানাঘাটা পাউবো’র বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। ৭০০ মৎস্য ঘের ভেসে গেছে এবং ৪০০ ঘরবাড়ি পানিতে ডুবে গেছে। শ্রীউলা ইউনিয়নের থানাঘাটা গ্রামে পানি উন্নয়ন বোর্ডের দীর্ঘদিনের জরাজীর্ণ ভেড়ী বাঁধ রোববার জোয়ারের পানির চাপে ভেঙ্গে যায়। মুহুর্তের মধ্যে বাঁধটি ভাঙ্গতে ভাঙ্গতে ৮০/৯০ ফুট মত চওড়া হয়ে যায়। প্রচন্ড গতির পানি ভিতরে ঢুকে একে একে থানাঘাটা, বকচর, মাড়িয়ালা, বিল বকচর ও নাকতাড়া গ্রামের ৩/৪ শত ঘরবাড়ি পানিতে নিমজ্জিত হয়ে যায়। এসব এলাকার বিলের ৬/৭ শত চিংড়ী মাছের ঘের ভেসে যায়। হঠাৎ পানির প্রবল স্রোতে এলাকার অনেক মানুষ তাদের সহায়-সম্বল উদ্ধার করতে পারেনি। ফলে কোটি কোটি টাকার মাছ ভেসে গেছে এবং ঘরবাড়ি নিমজ্জিত হওয়ায় যেকোন সময় ভাংতে শুরু করতে পারে। ইউপি চেয়ারম্যান আবু হেনা সাকিল বলেন, এখন ভাটা চলছে। সহস্রাধিক মানুষ কাজে লাগিয়ে তিন শতাধিক বাঁশ ব্যবহার করে প্রাথমিকভাবে বাঁধ রক্ষার কাজ করা হচ্ছে। বাঁশ পুতে ও বস্তায় মাটি/বালি ভরে ফেলে বাঁধ রক্ষার চেষ্টা করা হচ্ছে। দ্রুত সরকারি সহায়তা না দিলে বাঁধ রক্ষা ও এলাকার হাজার হাজার মানুষের ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনা সম্ভব হবেনা। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাফফারা তাসনীন বলেন, বাঁধ ভেঙ্গে মৎস্য ঘের প্লাবিত ও ৩ শতাধিক ঘরবাড়ি নিমজ্জিত হয়েছে, তবে এখনো ঘরবাড়ি ভাঙ্গেনি। বাঁধ রক্ষায় স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে কাজ চলছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।