পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
শুক্রবার প্রেসক্লাবে গণসংহতি সমাবেশ
পেশাগত দায়িত্বপালনকালে সাংবাদিকদের যারা রক্তাক্ত করেছে তাদের বিচারের আওতায় আনতে ব্যর্থ হলে সরকারকে চরম মূল্য দিতে হবে। সাংবাদিক সমাজ ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে নামলে কোন স্বৈরশাসক টিকতে পারে না, তা বার বার প্রমাণিত হয়েছে। গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান কর্মসূচিতে সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন।
নেতৃবৃন্দ আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ফটোসাংবাদিক ড. শহীদুল আলমের অবিলম্বে মুক্তি দাবি করেন। সে সাথে আগামী শুক্রবার জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে সাংবাদিক নির্যাতন বিরোধী গণসংহতি সমাবেশ পালনের ঘোষনা দেন।
সড়ক নিরাপত্তার দাবিতে ছাত্র বিক্ষোভ চলাকালে কর্তব্যরত ৪০ জন সাংবাদিকের ওপর বর্বরোচিত হামলার প্রতিবাদ ও সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার দাবিতে গতকাল জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালিত হয়। বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন-বিএফইউজে ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন-ডিইউজে যৌথভাবে এ কর্মসূচীর ডাক দেয়। জাতীয় প্রেস ক্লাবের প্রধান ফটকের বাইরে তোপখানা রোডে সকাল থেকে অবস্থান নেন বিক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা।
বিএফইউজে’র সভাপতি রুহুল আমিন গাজীর সভাপতিত্বে অবস্থান কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন, বিএফইউজে ও জাতীয প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ, বিএফইউজে মহাসচিব এম আবদুল্লাহ এবং ডিইউজে’র সভাপতি কাদের গনি চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ শহীদুল ইসলাম, সাবেক সভাপতি কবি আবদুল হাই শিকদার, বিএফইউজে’র সহসভাপতি নুরুল আমিন রোকন ও মোদাব্বের হোসেন, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমদ, বর্তমান যুগ্ম সম্পাদক ইলিয়াস খান, বিএফইউজের সহকারি মহাসচিব আহমদ মতিউর রহমান, বিএফইউজে সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী মাসুদ, প্রচার সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ, দফতর সম্পাদক আবু ইউসুফ, ডিইউজে’র সাংগঠনিক সম্পাদক দিদারুল আলম, দফতর সম্পাদক শাজাহান সাজু, জনকল্যাণ সম্পাদক খন্দকার আলমগীর, প্রচার সম্পাদক মাসুদা সুলতানা, কার্যনির্বাহী সদস্য সৈয়দ আলী আসফার, ডিএম আমিরুল ইসলাম অমর, এইচ এম আল আমিন, রফিক লিটন, সাংবাদিক নেতা রফিকুল ইসলাম আজাদ, আবুল কালাম মানিক, রাশেদুল হক,আবুল হাসান হৃদয়, কামরুজ্জামান কাজল প্রমুখ।
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, জাতির বিবেক সাংবাদিকদের উপর হামলা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ এবং যতদিন হামলাকারীদের বিচার না হয় ততদিন আন্দোলন অব্যাহত রাখার আহবান জানাচ্ছি।
শওকত মাহমুদ বলেন, বর্তমানে সরকার গণমাধ্যমের উপর অঘোষিত ও সেন্সরশীপ আরোপ করা হয়েছে তা অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। সাংবাদিক ও জনগণের উপর হামলা বন্ধ করুন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।