পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কুমিল্লায় চৌদ্দগ্রামে বাসে বোমার ঘটনায় বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় খালেদা জিয়াকে হাইকোর্টের দেয়া ছয় মাসের জামিনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি আগামী ৯ আগস্ট। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে চার সদস্যের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে আগামী ৯ আগস্ট শুনানির হবে। গতকাল মঙ্গলবার চেম্বার বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী আবেদনটি শুনানির জন্য পাঠিয়ে এ দিন ঠিক করে দেন। এছাড়া জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার আপিল শুনানি আজ (বুধবার)। এদিকে কুমিল্লার অপর একটি মামলার জামিনের রুলের শুনানি ১২ আগষ্ট নির্ধারণ করেছেন বলে ইনকিলাবকে জানিয়েছেন খালেদা জিয়ার আইনজীবী ব্যারিস্টার এ কে এম এহসানুর রহমান।
আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন খন্দকার মাহবুব হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।এর আগে সোমবার বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি এস.এম মজিবুর রহমানের বেঞ্চ খালেদা জিয়াকে ৬ মাসের জামিন দেন। এ মামলায় গত ১ জুলাই খালেদা জিয়াকে গ্রেফতার দেখিয়ে জামিন আবেদনের শুনানির জন্য ৮ আগস্ট বহাল রাখেন কুমিল্লার আদালত। এরপর খালেদা হাইকোর্টে এ মামলায় আবেদন করে জামিন চেয়েছেন। ওই আবেদনের পর কুমিল্লার আদালতে খালেদার জামিন নিয়ে করা আবেদন ২৬ জুলাইয়ের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। এ আদেশ অনুসারে কুমিল্লার আদালত তা নিষ্পত্তি করে খালেদার জামিন আবেদন না মঞ্জুর করেন।
জিয়া চ্যারিটেবল মামলায় ৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত খালেদা জিয়ার জামিন:
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় আগামী ৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জামিন দিয়েছেন আদালত। গতকাল রাজধানীর বকশীবাজারে অবস্থিত ঢাকার ৫ নং বিশেষ জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক শেখ নাজনুল আলম এ জামিন মঞ্জুর করেন। একই সঙ্গে মামলাটির যুক্তি উপস্থাপনের জন্য ওই একই দিন ধার্য করেন আদালত।
মামলাটির যুক্তি উপস্থাপনের জন্য দিন ধার্য ছিল। তবে কারাগার থেকে খালেদা জিয়াকে হাজির না করে কাস্টডি ওয়ারেন্ট পাঠান কারা কর্তৃপক্ষ। কাস্টডিতে লেখা হয়, খালেদা জিয়া শারীরিকভাবে অসুস্থ। তাই তাকে আদালতে হাজির করা হয়নি। অপরদিকে খালেদা জিয়ার জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ায় আইনজীবীরা তার জামিন বৃদ্ধির আবেদন করেন।
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে ৩ কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা লেনদেনের অভিযোগে খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে ২০১০ সালের ৮ আগস্ট তেজগাঁও থানায় একটি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ২০১২ সালের ১৬ জানুয়ারি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক হারুন-অর-রশীদ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০১৪ সালের ১৯ মার্চ আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক বাসুদেব রায়।######
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।