পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, ধানমন্ডিতে যে সংঘর্ষ হয়েছে, এটা বাস্তব ঘটনা। কিন্তু আন্দোলন ও শিশুদের ওপর কোনো আক্রমণ হয়নি। ঢাকা শহরের দুই-তিন জায়গায় বিক্ষিপ্ত ও বিচ্ছিন্ন সংঘর্ষ হয়েছে। পুলিশ সেগুলো নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করেছে। এ রকম পরিস্থিতিতে মার্কিন দূতাবাস যে বক্তব্য দিয়েছে, তা অত্যন্ত দুঃখজনক। মার্কিন দূতাবাসের বিবৃতিতে শিশুদের আন্দোলনকে বর্বরোচিত হামলার মধ্য দিয়ে দমন করার যে কথা বলা হয়েছে, তেমন কোনো ঘটনাই ঘটেনি। মার্কিন দূতাবাস ঢাকা শহরের বাস্তব চিত্রের বাস্তব প্রতিফলন করেনি। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। এই বিবৃতির মধ্য দিয়ে মার্কিন দূতাবাস বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে শিষ্টাচারবহির্ভূত নাক গলানোর অপপ্রয়াস করেছে।
মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তথ্যমন্ত্রী ইনু এসব কথা বলেন। তথ্যমন্ত্রী বলেন, তাঁরা এর নিন্দা করেন এবং এটি প্রত্যাখ্যান করছেন। একই সঙ্গে এটি প্রত্যাহারেও অনুরোধ করেছেন।
ইনু বলেন, জাতিসংঘের বাংলাদেশের প্রধানও এ ধরনের একটি বিবৃতি দিয়েছেন। নিরাপদ সড়ক আন্দোলনে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের বিষয়ে সঠিক বিবৃতি নয়। সরকারের পক্ষ থেকে তথ্যমন্ত্রী হিসেবে তিনি জাতিসংঘের এই বিবৃতিকে অনভিপ্রেত ও অযাচিত বলে মনে করেন। তিনি আশা করেন, তাঁরা এ ধরনের বিবৃতি আর দেবেন না এবং বাংলাদেশের প্রকৃত ঘটনার ভিন্ন চিত্রায়ণ করবেন না। এ বিষয়ে সরকারের বক্তব্য লিখিতভাবে দুই দপ্তরে পাঠানো হবে বলেও জানান তথ্যমন্ত্রী।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনের শেষের দিকে কিছু জায়গায় কর্তব্যরত সাংবাদিকদের ওপর যে হামলা হয়েছে, তা দুঃখজনক। হামলাকারীদের চিহ্নিত করার জন্য এবং তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে আজই চিঠি দেওয়া হবে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মৌখিকভাবেও ইতিমধ্যে আশ্বাস দিয়েছেন যে তিনি পদক্ষেপ নেবেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।