পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জনপ্রশাসন মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন, এ দেশের মানুষ হানাহানির ছাত্র রাজনীতি দেখতে চায় না। তাই ছাত্রলীগকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখতে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে। এজন্য প্রয়োজনে অন্যান্য দলের ছাত্রসংগঠনের সহযোগিতাও নিতে হবে। গতকাল রোববার বিকেলে রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। ছাত্রলীগের ৬৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেন, এখন কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে সেশনজট নেই। নিয়মিত ক্লাস, পরীক্ষা হচ্ছে। হলগুলোতে অস্ত্রের ঝনঝনানি নেই। এ সব শেখ হাসিনা সরকারের অবদান। ছাত্রলীগকে এই স্থিতিশীল পরিবেশ বজায় রাখতে দৃঢ় ভূমিকা রাখতে হবে।
তিনি আরো বলেন, ছাত্রলীগ আমার রাজনীতির শেকড়। দেশের সকল গৌরবময় অর্জনে এই সংগঠনের অসামান্য অবদান রয়েছে। ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠা না হলে ভাষা আন্দোলন, গণতন্ত্র ও স্বাধীনতা অর্জনে সফলতা হয়তো আসত না। এজন্য গর্ববোধ করি।
সভায় সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সভাপতি সৈয়দ মিজানুর রহমান। সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ। সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জমান খান কামাল, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিম, প্রাক্তন ছাত্রলীগ সভাপতি এনামুল হক শামীম, প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুল হায়দার রোটন, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ, সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, সহ-সভাপতি আজিজুল হক রানা প্রমুখ। সভাশেষে সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের মাঝে ‘বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ বই বিতরণ করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।