বাড়িতেই ফাইনাল দেখবেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট কাতারে
বিশ্বকাপ ফুটবলের ফাইনাল ম্যাচ দেখতে কাতারে যাচ্ছেন না আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট আলবার্তো ফার্নান্দেজ। তিনি জানান, আজ
২৮ বছর পর সুযোগ এসেছিলো ইংল্যান্ডের সামনে। সেই সুযোগে নিজের নামটি লিখিয়ে নিতে পারতেন কিংবদন্তিদের কাতারে। তবে ক্রোয়েশিয়ার কাছে হেরে সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নেয় হ্যারি কেইনের দল। এত কাছে এসেও এই হার মেনে নিতে পারছেন না ইংলিশ অধিনায়ক। কেইনের ভাষ্যমতে, অনেক দিন কষ্ট দেবে এই ক্ষত।
বুধবার অতিরিক্ত সময়ে যাওয়া ম্যাচে ২-১ গোলে হারের পর হতাশা জানালেন ইংলিশ অধিনায়ক। এই বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ গোল করা কেইন বলেছেন, ‘এই হার কঠিন, আমরা হতাশ। অনেক খেটেছি আমরা, ভক্তরা ছিল অসাধারণ। খুব কঠিন খেলা ছিল এটা, ফিফটি-ফিফটি। আমরা যখন ফিরে তাকাবো তখন দেখব বেশ কয়েকটি জায়গায় আরও ভালো কিছু করতে পারতাম।’
তিনি যোগ করেছেন, ‘আমরা সামর্থ্যরে সবটুকু দিয়ে খেটেছি। এটা আমাদের কষ্ট দিচ্ছে, অনেক কষ্ট। অনেক দিন এই হার কষ্ট দেবে। আমাদের পথচলা ছিল চমৎকার, কল্পনার চেয়েও বেশি।’
ম্যাচে ভুল কী ছিল এখনই বলা কঠিন মনে করছেন কেইন, ‘আমরা যখন ১-০ গোলে এগিয়ে গেলাম তখন ভালো সুযোগ তৈরি করেছিলাম। আমরা আরও ভালো করতে পারতাম। ক্রোয়েশিয়া ভালো খেলেছে এবং আমাদের জন্য কঠিন করে তুলেছিল ম্যাচ। সমস্যা বের করা কঠিন।’
৬ গোল করে গোল্ডেন বুটের দৌড়ে এগিয়ে কেইন। ৪ গোল করে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বেলজিয়ামের রোমেলু লুকাকু। তার পরে সমান ৩ গোল করে ফ্রান্সকে ফাইনালে তোলা আঁতোয়ান গ্রিজমান ও কিলিয়ান এমবাপে। সর্বোচ্চ গোলদাতার স্বীকৃতি হয়তো পেয়েই যাবেন টটেনহ্যাম স্ট্রাইকার। কিন্তু সেমিফাইনালে হারের ব্যথা ভুলতে পারবেন কি!
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।