পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : চীনের উত্তরাঞ্চলীয় বন্দর নগরী তিয়ানজিয়ানের একটি বাণিজ্যিক ব্যাংকের ৭৮ কোটি ইউয়ানের (প্রায় ১২ কোটি ৪ লাখ ডলার) বেশি সমমূল্যের এক্সচেঞ্জ বিলের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। ব্যাংকের ভল্টে এক্সচেঞ্জ বিলগুরো সংরক্ষিত ছিল। দেশটির অবহেলিত উদীয়মান বিল বাজার সম্পর্কিত একের পর এক জালিয়াতি প্রকাশের ধারাবাহিতকায় সর্বশেষ ঘটনা হিসেবে এটি যুক্ত হলো। খবর : কায়জিন।
৮ এপ্রিল ব্যাংক অব তিয়ানজিন এক ঘোষণায় জানিয়েছে, সংহাইয়ের পুলিশ ব্যাংকের স্থানীয় শাখাতে ‘ঝুঁকি’ সংক্রান্ত একটি তদন্ত শুরু করেছে। ৭৮ কোটি ৬০ লাখ ইউয়ান (প্রায় ১২ কোটি ১৪ লাখ ডলার) সমপরিমাণ এক্সচেঞ্জ বিল নিয়ে তদন্ত করার কথা নিশ্চিত করেছে আর্থিক প্রতিষ্ঠানটি। এ বছরের ৩০ মার্চ হংকংয়ের পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু করে ব্যাংক অব তিয়ানজিন।
তদন্ত সংশি¬ষ্ট এক ব্যক্তি জানিয়েছেন, একটি রিপারচেজ চুক্তির অধীনে বিলগুলো কিনেছিল ব্যাংকটি। একটি সূত্র থেকে জানা গেছে, বিল লেনদেনের সঙ্গে জড়িত একাধিক ব্যাংক কর্মী পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেছে। তবে তারা কি করেছেন এবং তাদের বিরুদ্ধ কি ধরনের অভিযোগ আনা হতে পারে সে সম্পর্কে স্পষ্ট করে কিছু জানা যায়নি। এদিকে চলতি বছরের জানুয়ারিতে উন্মোচিত অ্যাগ্রিকালচারাল ব্যাংক অব চীনের বেইজিং শাখার ঘটনার সঙ্গে ব্যাংক অব তিয়ানজিনের ঘটনার সাদৃশ্য লক্ষ্যণীয়। সে সময় সম্পদের দিক থেকে দেশটির তৃতীয় বৃহত্তর ব্যাংকটির ৪০০ কোটি ইউয়ানের এক্সচেঞ্জ বিল উধাও হয়ে যাওয়ার কথা প্রকাশিত হয়। এদিকে ব্যাংক অব তিয়ানজিনের বিলগুলো একটি সংস্থার মাধ্যমে চীনের পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশের ঝেজিয়াং চৌঝৌ কমার্সিয়াল ব্যাংকের কাছে বিক্রি করা হয়েছে। তদন্তকারীদের অনুসন্ধানে এ তথ্য পাওয়া গেছে বলে বিষয় সংশ্লি¬ষ্ট কয়েকজন ব্যক্তি জানিয়েছেন। এক্সচেঞ্জ বিলের সঙ্গে জড়িত অর্থ লোপাট ও অবৈধ লেনদেন নিয়ে চীনা ব্যাংকিং রেগুলেটরি কমিশনের (সিবিআরসি) ব্যাপক অনুসন্ধান শুরুর পর এ ধরনের জালিয়াতিগুলো জনসম্মুখে উঠে আসছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।