পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
মাগুরা জেলা সংবাদদাতা : সড়ক ও জনপথ বিভাগের তত্ত্বাবধানে মাগুরার নতুন বাজারের নদীতে ৪ কোটি ২০ লাখ টাকা বরাদ্দের মাধ্যমে ব্রিজ নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। চলতি মাসের মধ্যে এ ব্রিজের কাজ শেষ হবার কথা থাকলেও তা শেষ হতে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত সময় লাগবে বলে সড়ক ও জনপথ বিভাগ জানিয়েছে। আর এ বিলম্বের কারণে মাগুরার সাথে শ্রীপুর উপজেলার যোগাযোগে জনগণকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। জানা গেছে, জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে মামলার কারেণে এ ব্রিজ নির্মাণে বিলম্ব হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট বিভাগ জানিয়েছে। বিলম্বের কারণে মাগুরা থেকে শ্রীপুর যেতে যানবাহনকে রামনগর, ওয়াপদা মোড় অথবা রাউতড়া হয়ে ঘুরে আসা-যাওয়া করতে হচ্ছে। এতে একদিকে জ্বালানির অপচয় অপরদিকে সময় লাগছে তিনগুণ। ব্রিজটি নির্মাণের সময় বিকল্প কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় এ দুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করেছে। বিশেষ করে শ্রীপুর এলাকায় কোনো স্থানে আগুন লাগলে বা দ্রুত কোনো রোগী আনা-নেওয়া করার ক্ষেত্রে ফায়ার ব্রিগেডের গাড়ি বা এ্যাম্বুলেন্সের দ্রুত আসা-যাওয়ার ক্ষেত্রে চরম সমস্যা দেখা দিয়েছে। প্রতিদিন এপথ দিয়ে শ্রীপুর উপজেলার হাজারো মানুষ জেলা শহর মাগুরায় যাতায়াত করে থাকে তাদের জন্য সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। মানুষের সমস্যা সমাধানে সড়ক ও জনপথ বিভাগের তত্ত্বাবধানে এ প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে মাগুরা জেলা শহরের সাথে শ্রীপুর উপজেলার জনগণের দীর্ঘদিনের সমস্যার সমাধান জেলা শহর মাগুরার সাথে যোগাযোগ সহজতর হবে। এখানে ইতিপূর্বে একটি ব্রিজ ছিল যা ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ায় সড়ক ও জনপথ বিভাগ নতুন করে ব্রিজ নির্মাণের প্রকল্প গ্রহণ করে। এলাকার মানুষ দীর্ঘদিন ধরে এ স্থানে ব্রিজ নির্মাণের দাবি করে আসছিল। মানুষের প্রয়োজন উপলদ্ধি করে এ প্রকল্প নেওয়া হয়। খুলনার দি আজাদ ইঞ্জিনিয়ার্স নামে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান এ নির্মাণ কাজ করছে। এলাকার মানুষের দুর্ভোগ কমাতে যথাশীঘ্র ব্রিজটির নির্মাণ কাজ শেষ করা জরুরি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।