পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা আচরণ বিধির কথা মাথায় রেখে কৌশলী প্রচারণা চালাচ্ছেন। কেউ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সভা আর মতবিনিময়ের আড়ালে। আবার কেউ কুশল বিনিময়ের নামে প্রচারণা অব্যাহত রেখেছেন। সবাই ভোট আর দোয়া চাইছেন। এবারো মেয়র পদে দুই হেভিওয়েট প্রার্থী। দুজনেই একবার করে মেয়রের পদে ছিলেন। আবার একবার করে পরাজয় বরনও করেছেন। এদের একজন সাবেক মেয়র আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। অন্যজন হলেন সদ্য বিদয়ী মেয়র বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মো: মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল। দুই প্রার্থী গণসংযোগ চালাচ্ছেন সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত।
দিনভর বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ করছেন। আর রাতের বেলা দলীয় নেতা প্রভাবশালী ব্যাক্তিদের বাসভবনে গিয়ে মতবিনিময় করছেন। লক্ষ্য একটাই মেয়র নামক সোনার হরিনটা চাই। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী খায়রুজ্জামান লিটনের পক্ষে দলের অঙ্গ সংগঠনগুলো সক্রিয়। ঘরে বসে নেই স্ত্রী কন্যা। স্ত্রী শাহীন আক্তার রেনী মহানগর আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি। স্বামীরপক্ষে বিভিন্ন ওয়ার্ডে গণসংযোগ মহিলাদের নিয়ে উঠোন বৈঠক করছেন। তাদের কন্যা ডা. অন্যা জামান ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেত্রী। ছাত্রলীগের কর্মীদের নিয়ে পিতার জন্য ভোট চাইছেন। আগামী ৩০ বছরের জন্যে রাজশাহীর যত উন্নয়ন দরকার সব করার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে রাজশাহী কলেজ মিলনায়তনে মহানগর ছাত্রলীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বিএনপি মনোনীত প্রাথী মো: মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল হামলা মামলায় জর্জরিত নেতকর্মীদের সাহস দিচ্ছেন। তাদের নিয়ে বৈঠক করছেন নির্বাচনী ময়দানে শক্তভাবে নামার জন্য। সাথে রয়েছেন সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান মিনু। গতকালও নগরীর বিভিন্ন এলাকায় কৌশলী প্রচারণা চালান।
নির্বাচনী প্রচারণায় মাত্রা বাড়িয়েছে বিশ্বকাপ ফুটবল। নগরীর মহল্লায় মহল্লায় বড় পর্দায় বিশ্বকাপ ফুটবল দেখার ব্যবস্থা করেছে কাউন্সিলররা। এখানে বসে খেলা দেখছেন। আবার গণসংযোগও সারছেন। এ যেন এক ঢিলে দুই পাখি মারার মত। এনিয়ে বর্তমান কাউন্সিলরদের পাশপাশি নতুন প্রার্থীরা তৎপর। বিগত নির্বাচনে যারা প্রার্থী হয়ে পরাজিত হয়েছিলেন। তারা এখন তুলে ধরছেন কাউন্সিলরদের নেতিবাচক দিকগুলো। সরকারী উন্নয়ন বরাদ্দ ছিলনা বলে বিগত পর্ষদের কাউন্সিলররা ইচ্ছে থাকা সত্বেও ওয়ার্ডের কাঙ্খিত উন্নয়ন করতে পারেননি বলে ওয়ার্ডবাসীকে বলছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।