বাড়িতেই ফাইনাল দেখবেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট কাতারে
বিশ্বকাপ ফুটবলের ফাইনাল ম্যাচ দেখতে কাতারে যাচ্ছেন না আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট আলবার্তো ফার্নান্দেজ। তিনি জানান, আজ
সামারা অ্যারেনায় কোয়ার্টার-ফাইনালে ওঠার লক্ষ্যে মুখোমুখি ব্রাজিল ও মেক্সিকো। আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণে কঠিন পরীক্ষার দিতে হয়েছে দু’দলের গোলরক্ষককেই। ওচোয়া এবং আলিসনের দক্ষতায় প্রধমার্ধে গোল পায়নি কোন দলই। তবে বিরতি থেকে ফিরেই ব্রাজিলকে এগিয়ে দেন নেইমার। শেষ দিকে ফিরমিনহোকে দিয়ে করিয়েছেনও আরেকটি। নেইমারের এই দ্যুতিতেই মেক্সিকোকে ২-০ গোলে বিদায় করে শেষে আটের টিকিট পায় ব্রাজিল।
ম্যাচের তৃতীয় মিনিটে বামপাশ দিয়ে গুয়ারদাদোর উঁচু করে তোলা বল রুখে দেন ব্রাজিল গোলরক্ষক আলিসন। ফিরতি বলে শট নেন হেরেরা, তবে ব্রাজিল তারকা মিরান্ডার পায়ে বল লাগলে কোনো অঘটন হয়নি ব্রাজিলের জন্য। পঞ্চম মিনিটে ডি-বক্সের বাইরে থেকে নেওয়া নেইমারের জোরালো শট রুখে দেন ওচোয়া।
২২ মিনিটের মাথায় ফাঁকায় দাঁড়ানো গালার্দোর জোরালো শট নিলেও ব্রাজিল ডিফেন্সে বাধা পায়।
২৫ মিনিটে নেইমারের দারুণ ড্রিবলিং গোলের সুযোগ করে দিয়েছিল। এবারো প্রস্তুত ছিলেন মেক্সিকান গোলরক্ষক ওচোয়া। দারুণ এক সেভ করেন তিনি।
পরের মিনিটে গোলবারের ঠিক সামন থেকে জেসুস শট নেন, বল বাধা পায় মেক্সিকান ডিফেন্সে। ফিরতি বলে কুতিনহো শট নিলেও বল চলে যায় গোলপোস্টের উপর দিয়ে।
৩০ মিনিটে কার্লোসের শট ব্রাজিলের পোস্টের বাইরে দিয়ে চলে যায়।
এরপর থেকে যেন খেলায় ফেরে ব্রাজিল। ৩২তম মিনিটে আবারও ডি-বক্সে ঢুকে শট নিয়েছিলেন নেইমার। কিন্তু এবারও ওচোয়াকে ফাঁকি দেওয়া যায়নি।
৩৩ মিনিটে জেসুসের শট রুখে দেন ওচোয়া। পরের মিনিটে কুতিনহোর শট কর্নারের বিনিময়ে রক্ষা করেন মেক্সিকান ডিফেন্ডাররা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।