পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
![img_img-1720359556](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678437663_IMG-20230310-WA0005.jpg)
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, আমার সব বাজেটই নির্বাচনী বাজেট। আমি একটি দলের সদস্য ও গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। সে হিসেবে আমার বাজেট নির্বাচনী বাজেটই হবে। রাজনৈতিক দলের একজন সদস্য হিসেবে আমাকে জনগণকে খুশি করতে হয়। আমি এমন বাজেট দিই যেটা মানুষ পছন্দ করবে। এক প্রশ্নের উত্তরে অর্থমন্ত্রী বলেন, যারা নির্বোধ ও যাদের দেশপ্রেম নেই, তারাই বলে ভুয়া বাজেট। ভুয়া বাজেট বলে কিছু নেই। বাজেট যখন দেই, সেটা ভেবেই দেই। এ বছর লক্ষ্যমাত্রা যা নির্ধারণ করেছি তা বাস্তবায়নযোগ্য বলে মনে করি। তিনি বলেন, বাজেটে যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছি সেটাই হবে। আগে লক্ষ্য অর্জনের সফলতা কম ছিলো। তবে গত বছর সেটা অনেকটাই পূরণ হয়েছে। এই সফলতার কারণ দেশের গ্রোথ রেট।
গতকাল শুক্রবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবেব তিনি এ কথা বলেন তিনি। নতুন অর্থ বছরের প্রস্তাবিত বাজেট জাতীয় সংসদে উপস্থাপনের পরদিন গণমাধ্যমকর্মীদের মুখোমুখি হন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। সংবাদ সম্মেলনে এছাড়া অর্থমন্ত্রীর সাথে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, তথ্য মন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, প্রধানমন্ত্রীর অর্থ উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদবিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব কাজী শফিকুল আযম, অর্থসচিব মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরী, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য শামসুল আলম প্রমুখ। দর্শক সারিতে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া, চীফহুইপ আ স ম ফিরোজও সংবাদ সম্মেলনে দর্শক সারিতে উপস্থিত ছিলেন।
এই বাজেট ‘গরীব মারার বাজেট’ কি-না এমন প্রশ্নের জবাবে সাংবাদিকদের সমালোচনা করে অর্থমন্ত্রী পাল্টা প্রশ্ন করে জানতে চান দেশে দরিদ্র মানুষ বাড়ছে কি-না। পরে অর্থমন্ত্রী নিজেই উত্তর দিয়ে বলেন, ‘না, দেশে দরিদ্র মানুষ বাড়ছে না। এক সময় দেশে দরিদ্র মানুষের হার ছিল ৭০ শতাংশ। গত সাত বছর আগেও দেশে দরিদ্র মানুষের হার ছিল ৩০ শতাংশ। এখন দেশে দরিদ্র মানুষের হার ২২ দশমিক ৪ শতাংশ। সুতরাং ‘এই বাজেট গরীব মারার বাজেট’ এই কথাটা ঠিক না। তবে ‘এবারের বাজেটে আমি বলেছিলাম যে নতুন করটর দেওয়া হবে না। মোটামুটিভাবে সেই কথা রাখতে সক্ষম হয়েছি।’
বাজেটে করপোরেট ট্যাক্স হার কমানোর প্রস্তাব নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মুহিত বলেন, ‘৪০ শতাংশের ওপর করপোরেট কর খুব কম দেশেই আছে। আমরাও সেটা নামিয়ে এনেছি।’ অর্থমন্ত্রী বলেন, কর্পোরেট করের উচ্চতম হার সাড়ে ৩৭ পার্সেন্টে নিয়ে এসেছি। এক্ষেত্রে আন্তর্জাতিকভাবে যে কর্পোরেট আয় সেটা তুলনীয়।
ব্যাংক খাতের সংস্কারের জন্য বিভিন্ন সময় ব্যাংকিং কমিশন গঠনের কথা বললেও সেখান থেকে সরে এসেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তিনি বলেন, এ সরকারের সময়ে ব্যাংকিং কমিশন হচ্ছে না। তিনি বলেন, আমাদের ব্যাংকিং সেক্টরটি আয়তনে অনেক বড় হয়েছে। এরপরও ব্যাংকিং সেবা এখনও দেশের অনেকেই পান না। আকারে বাড়লেও সেবা সেভাবে বাড়েনি। ব্যাংকিং কমিশন আমি করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু সেটা আর করছি না। এজন্য কাগজপত্র সব তৈরি করে রেখে দিচ্ছি, আগামী সরকারের জন্য। আগামীতে যে সরকার আসবে তার জন্যই এটা রেখে যাচ্ছি।
সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য সুৃবিধার বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, সরকারি চাকুরেদের যেসব সুযোগ-সুবিধা বর্তমান সরকার দিয়েছে এর আগে তারা জীবনে তা চোখেও দেখিনি। বেতন ৪০ হাজার থেকে ৭৮/৮০ হাজার টাকায় উন্নীত করা হয়েছে। ইনক্রিমেন্টের ব্যবস্থা করা হয়েছে। স্বল্প সুদে গৃহনির্মাণ ঋণ দেয়ার ঘোষণা দেয়া হয়েছে। এরপরও তারা (সরকারি চাকরিজীবীরা) আর কত সুবিধা চান- বলে প্রশ্ন করেন মুহিত।
রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসন ও সহায়তার জন্য ২০১৮-১৯ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ৪০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মুহিত বলেন, আগামী অর্থবছরের বাজেটে রোহিঙ্গাদের জন্য ৪০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হলেও পুরো টাকা খরচ করতে হবে না। সামান্য কিছু টাকা ব্যয় হবে। তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের জন্য ব্যয় করা অর্থ এ পর্যন্ত বিদেশি অনুদান থেকে পাওয়া গেছে। এটি আগামী বছরও পাওয়া যাবে বলে আশা করছি। এছাড়া রোহিঙ্গাদের জন্য ব্যয় করা অর্থের সংস্থান করতে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) সঙ্গে কথা হচ্ছে। সেখান থেকেও অর্থ পাওয়া যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন অর্থমন্ত্রী।
প্রবৃদ্ধি নিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, সীমিত সম্পদের বাস্তবসম্মত ব্যবহারের কারণে বিনিয়োগ কম হলেও প্রবৃদ্ধি বেড়েছে। তিনি বলেন, গত কয়েক বছর ধরে প্রবৃদ্ধি ছয় দশমিক ছয় এর আশেপাশে ছিল। তবে গত দুই বছর ধরেই প্রবৃদ্ধি সাত শতাংশ এর উপরে। এবার বিবিএসের ধারণা, প্রবৃদ্ধি হবে সাত দশমিক ৬৫ শতাংশ।
রেমিটেন্স বাড়াতে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, যে দেশেই ১২ হাজার বাংলাদেশি প্রবাসী রয়েছে তাদের সহায়তার জন্য সে দেশেই শ্রম অফিস খোলা হবে। যাতে তাদের সকল সুযো-সুবিধার সমাধান করা যায়।
অনলাইনে পণ্য বা সেবা কেনাবেচায় ৫ শতাংশ হারে ভ্যাট আরোপের যে প্রস্তাব নতুন অর্থবছরের বাজেটে করা হয়েছ, তা ভুলক্রমে ছাপা হয়েছে বলে জানিয়েছেন এনবিআর চেয়ারম্যান মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া। তিনি বলেন, আমরা ভার্চুয়াল বিজনেস যেমন ইউটিউব, ফেইসবুক এগুলোর উপর ট্যাক্স ধার্য করার প্রক্রিয়া শুরু করেছি। কিন্তু অনলাইন বিজনেস আমরা আলাদা করেছি, এটার ওপর ভ্যাট বসাইনি। সাংবাদিকরা তখন মন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতায় অনলাইন কেনাকাটায় ৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপের প্রস্তাবের বিষয়টি তুলে ধরলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, ‘ছাপায় হয়ত ভুল হতে পারে।’
এদিকে গরিবের সামাজিক নিরাপত্তার অন্যতম মাধ্যম সঞ্চয়পত্র নিয়ে কেন টানাহেচড়া করছেন সাংবাদিকদের এমন প্রশ্ন অর্থমন্ত্রী সঠিকভাবে বুঝতে না পেরে বলেছেন, সঞ্চয়পত্রের সুদহার বাজেটের পরের মাসেই সমন্বয় করা হবে। সাধারণত দুই তিন বছর পরপরই আমরা সুদহার সমন্বয় করি। কিন্তু এবার একটু দেরি হয়েছে। তাই এবার বাজেটের পরই এটা সমন্বয় করব। তবে তা কি ধরনের হবে সে বিষয়ে কেনা কথা বলেননি।
সরকারের টানা দশম এই বাজেটে ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য বাড়বে কি না এই প্রশ্নে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, এই বাজেটে বৈষম্যের হার বাড়বেনা। যার বেশি আয় সে বেশি কর দিবে। যাদের আয় কম তাদের উপর কর রাখা হয়নি। পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ধনী-দরিদ্র বৈষম্য সঠিক নয়। উন্নয়নশীল দেশ তাই প্রথম প্রথম কিছুটা বৈষম্য থাকে। ব্যাংকিং সেক্টরকে সুবিধা দেয়া প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে সুদের হার এক অংকে নামিয়ে আনতেই ব্যাংকিং খাতকে সুবিধা দেয়া হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন পরিকল্পনামন্ত্রী। আর এটা শেয়ার হোল্ডাররাই পাচ্ছে। আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, আমরা উন্নয়নের হাত ধরেই এগুচ্ছি। এ জন্য স্বল্প, মধ্যম ও দীর্ঘ মেয়াদী নীতিতে আগাচ্ছি আমরা।
রেমিট্যান্স নিয়ে সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, রেমিট্যান্স অর্থনীতির বড় চালিকাশক্তি। মাঝে নানা সমস্যা ছিল। সরকার তদারকি করছে। এখন ভাল। রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়াতে সর্বাত্মক চেষ্টা চালানো হচ্ছে। তিনি বলেন, হুন্ডি কমাতেও পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। এর মাধ্যমে ব্যক্তির পাশাপাশি সরকারও লাভবান হবে।
প্রবৃদ্ধি অনুযায়ি কর্মসংস্থান হচ্ছে না সাংবাদিকদের প্রশ্ন সম্পর্কে মুস্তফা কামাল অর্থনীতির নানা দিক তুলে ধরে বলেন, সাধারণ শিক্ষা থেকে মানুষ প্রযুক্তিগত শিক্ষায় গুরুত্ব দিচ্ছে। একই সঙ্গে আমাদের চেয়ে যারা বেশি উন্নত তাদেরও বিনিয়োগ আমাদের চেয়ে কম। তিনি বলেন, আমরা সার্ভে করে দেখেছি- ‘গত বছর ১৩ লাখ লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে, ১০ লাখ লোককে বিদেশে পাঠিয়েছে। ১৪ লাখ আনপেইড ইমপ্লয়মেন্ট পেইডের আওতায় এসেছে। আর তাই আমাদের কর্মসংস্তান বেড়েছে’।
সক্ষমতার দিকগুলোতে বাংলাদেশ অনেক এগিয়েছে উল্লেখ করে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, এক সময়ে আমাদেরকে বিশ্ব ভিক্ষুক বলা হতো। এখন আর বলে না। এক্ষেত্রে তিনি বিভিন্ন সংস্থা ও ব্যক্তির বাংলাদেশ সম্পর্কে বর্তমান ধারণা তুলে ধরেন। একই সঙ্গে আগের মতো এখন আর কেউ ‘তলাবিহীন ঝুঁড়ি ও আশাহীন বলে না’। সবার মুখে এখন বাংলাদেশ কেবল ‘রোল মডেল’ বলে উল্লেখ করেন আ হ মুস্তফা কামাল।
ঋণ পরিশোধে সরকার কখনো ব্যর্থ হয়েছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু জানান, স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে কখনো বাংলাদেশ ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হয়নি এবং সময়মতো ঋণ পরিশোধ করা হয়েছে। এবং বাংলাদেশ কখনো ঋণ খেলাপি হয়নি বলেও জানান তিনি।
তথ্যমন্ত্রী আরো জানান, অর্থমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশের ব্যাংকিং খাতে বিল্পব ঘটেছে। কৃষকের জন্য কৃষি ঋণ, এসএমই ঋণ, স্কুল ব্যাংকিং, এজেন্ট ব্যাংকিংসহ অর্ন্তভুক্তিমূলক কার্যক্রম সবকিছুই করা হয়েছে দেশের উন্নয়ম ও বৈষম্য কমানোর জন্য।
বর্তমানে দেশের ৯০ শতাংশ মানুষ বিদ্যুৎ পাচ্ছে জানিয়ে জ্বালানী উপদেষ্টা বলেন, জ্বালানীর চেয়ে বিদ্যুৎ খাতে ব্যয় বৃদ্ধি স্বাভাবিক।
মাথাপিছু ঋণ ১৯৮ ডলার: বাংলাদেশের জনগণের মাথাপিছু ঋণের পরিমাণ ১৯৮ মার্কিন ডলার বলে জানিয়েছেন অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব কাজী শফিকুল আজম। তিনি জানিয়েছেন, এই মুহূর্তে ৩১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বৈদেশিক ঋণ জমা আছে। প্রতিবছর এক বিলিয়ন মার্কিন ডলার পরিশোধ করতে হয়, যা মোটেও ঝুঁকিপূর্ণ নয়। সংবাদ সম্মেলনে ইআরডি সচিব কাজী শফিকুল আজম জানান, এ বছর ছয় বিলিয়ন ডলার ঋণ ছাড় হবে। এক বিলিয়ন ডিসভার্স করার পরেও আমাদের হাতে পাঁচ বিলিয়ন ডলার জমা থাকবে। ইআরডি সচিব জানান, প্রতিবছর আমাদের দুই হাজার কোটি টাকা সুদ দিতে হয়, যা খুবই নমিনাল।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ‘সমৃদ্ধ আগামীর পথযাত্রায় বাংলাদেশ’ স্লোগান সংবলিত ২০১৮-১৯ অর্থবছরের জন্য বাজেট উত্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী। বর্তমান সরকারের দ্বিতীয় মেয়াদের এটিই শেষ বাজেট। প্রস্তাবিত বাজেটে ৪ লাখ ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকা ব্যয়ের বিপরীতে মোট রাজস্ব আয় প্রাক্কলন করা হয়েছে ৩ লাখ ৩৯ হাজার ২৮০ কোটি টাকা, যা জিডিপির ১৩ দশমিক ৪ শতাংশ। এতে আয়-ব্যয়ের ঘাটতি দাঁড়াবে ১ লাখ ২৫ হাজার ২৯৩ কোটি টাকা, যা জিডিপির ৪ দশমিক ৯ শতাংশ। প্রস্তাবিত বাজেটে মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির হার প্রাক্কলন করা হয়েছে ৭ দশমিক ৮ শতাংশ। এছাড়া গড় মূল্যস্ফীতি প্রাক্কলন করা হয়েছে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।