পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ডলি বেগম কানাডার নির্বাচনে মেম্বার অব প্রভিন্সিয়াল পার্লামেন্ট (এমপিপি) নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি অন্টারিও প্রাদেশিক সরকার নির্বাচনে টরেন্টো এলাকার একটি আসনে নিউ ডেমোক্রেটিক পার্টির (এনডিপি) প্রার্থী হিসেবে লড়াই করে বিজয়ী হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার কানাডার বেঙ্গলি টাইমস এই খবর দিয়ে বলেছে, দেশটির স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার ভোটগ্রহণের পর রাতেই ফলাফল ঘোষণা করা হয়। ডলি তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধী ছিলেন সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা প্রগ্রেসিভ কনজারভেটিভ পার্টির গ্যারি এলিসকে পাঁচ হাজারের বেশি ভোটে হারিয়ে বিজয়ী হয়েছেন। আরেকজন প্রার্থী ছিলেন বর্তমানে দায়িত্বরত লিবারেলস পার্টির লোরেঞ্জো বেরারডিনেট্টি। ডলির প্রাপ্ত ভোট ১৬ হাজার ৯৪২ এবং গ্যারি এলিস পেয়েছেন ১১ হাজার ৬৭১ ভোট।
বাংলাদেশের মৌলভীবাজার জেলায় ডলি বেগমের জন্ম। তিনি ১১ বছর বয়সে বাবা-মায়ের সঙ্গে কানাডায় চলে যান। টরেন্টো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডলি ২০১২ সালে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। টরেন্টো ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন থেকে ২০১৫ সালে উন্নয়ন প্রশাসনে মাস্টার্স করেন। পড়ালেখা শেষ করে তিনি সিটি অব টরেন্টোতে প্রায় ১০ মাস কাজ করেন।
চলতি বছরের এপ্রিল পর্যন্ত রিচার্স অ্যানালিস্ট হিসেবে ডলি কাজ করেন দ্য সোসাইটি অব অ্যানার্জি প্রফেশনান্সে। এ ছাড়াও তিনি প্রদেশের কিপ হাইড্রো পাবলিক ক্যাম্পেনের প্রধান সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। স্কারবারো স্বাস্থ্য জোটের সহ-সভাপতি হিসেবেও কাজ করেছেন। তিনি ওয়ারডেন উডস কমিউনিটি সেন্টারের উপপ্রধানও ছিলেন।
এ বিজয়ের ফলে ইংল্যান্ডের এমপি বাংলাদেশি রুশনারা আলী, রূপা আশা হক ও টিউলিপ রেজওয়ানা সিদ্দিক, নরওয়ের এমপি বাংলাদেশি সায়রা খান এবং মালয়েশিয়ায় এমপি বাংলাদেশি আবুল হুসেনদের সারিতে যুক্ত হলেন ডলি বেগম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।