পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গতকাল পবিত্র মাহে রমজানের ৪র্থ জুমার নামাজে মুসল্লিদের ছিলো উপচেপড়া ভীড়। রাজধানীর প্রতিটি মসজিদে নানা বয়সী রোজাদারদের উপস্থিতি ছিলো গত তিন জুমার চেয়ে অধিক। অধিকাংশ মসজিদে স্থান সংকুলন না হওয়ায় রাস্তার অনেক দূর পর্যন্ত মুসল্লিগণ কাতার বদ্ধ হয়ে নামাজ আদায় করেছেন।
জুমাবারের ফজিলত ও গুরুত্বের কারণে রাজধানীর মহাখালীস্থ মসজিদে গাউছুল আজম, জাতীয় মসজিদ বায়তুল মুকাররম, হাইকোর্ট জামে মসজিদ, লালবাগ শাহী মসজিদ, চকবাজার শাহী মসজিদসহ রাজধানীর গুরুত্বপূণ মসজিদগুলোতে ব্যাপক মুসল্লীর সমাগম ছিলো।
মহাখালীস্থ মসজিদে গাউছুল আজমের অভ্যন্তরে মুসল্লিদের ঠাঁই হয়নি। ফলে মসজিদ চত্বরে অতিরিক্ত ছালার চটে নামাজ আদায় করেছেন মুসল্লিগণ। মসজিদে গাউছুল আজমের মহিলা মসজিদের মুসল্লিদের ঠাঁই ছিল না। মসজিদে বাইরেও উন্মুক্তস্থানে মহিলা মুসল্লিগণ অবস্থান নিয়ে জুমার নামাজ আদায় করে স্বস্তি পেয়েছেন। বায়তুল মুকাররমের মসজিদে মুসল্লিদের ঠাঁই না হওয়ায় মুসল্লিরা যে যার মতো করে জায়নামাজ ও কাগজ বিছিয়ে নামাজ আদায় করেছেন মসজিদ চত্বরে। রাজধানীর অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ মসজিদগুলোতেও ছিল একই অবস্থা।
মসজিদে মসজিদে জুমার খুতবায় হয়েছে বিশেষ আলোচনা। নামাজ শেষে মুসলিম উম্মাহর শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা ও সবে কদর নসিবের জন্য মহান আল্লাহর দরবারে বিশেষ দোয়া মোনাজাত করা হয়। মুসল্লিদের নিরাপত্তা রক্ষার্থে রাজধানীর বায়তুল মুকাররম মসজিদের সামনে ও আশপাশের এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যগণ মোতায়েন ছিলো।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।