পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : অবিভক্ত ঢাকা মহানগর কমিটিকে উত্তর ও দক্ষিণ ভাগে বিভক্ত করে দুটি কমিটি ঘোষণা করেছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। ঘোষিত নতুন কমিটিতে উত্তরের সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছেন সংসদ সদস্য এ কেএম রহমতউল্লাহ, দক্ষিণে আবুল হাসনাত। গতকাল রবিবার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে নতুন এই কমিটি ঘোষণা করেন দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা মহানগরীর ৪৯টি থানা ও ১০৩টি ওয়ার্ড কমিটির সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদকের নামও ঘোষণা করা হয়।
কমিটি ঘোষণা শেষে সৈয়দ আশরাফ বলেন, আশা করি এই কমিটি শক্তিশালী হবে। আন্দোলন ও নির্বাচনে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখবে।
ঘোষিত নতুন দুই কমিটির কোনোটিতেও অবিভক্ত মহানগর কমিটির সদ্য বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক দূর্যোগব্যব¯’াপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়াকে কোনো দায়িত্বে রাখা হয়নি। শুরুতে বিভক্ত কমিটির দায়িত্ব নিতে আগ্রহ না দেখালেও পরে উত্তরের সভাপতির পদ চেয়েছিলেন মায়া।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও মহানগরের সদ্য বিদায়ী কমিটির সহসভাপতি রহমতউল্লাহর সঙ্গে উত্তরের কমিটিতে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে রাখা হয়েছে মোহাম্মদপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাদেক খানকে। লালবাগ থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল হাসনাতকে দক্ষিণের সভাপতি করে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে সদ্য বিদায়ী অবিভক্ত মহানগর কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক শাহে আলম মুরাদকে।
ঢাকা দক্ষিণের সভাপতি হিসেবে বিগত কমিটির প্রয়াত ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এমএ আজিজের নাম চূড়ান্ত ছিল। কিন্তু তার মৃত্যুর পর ওই পদে একজন ‘ঢাকাইয়াকে’ চাইছিলেন দলের সভাপতি শেখ হাসিনা। এর ধারাবাহিকতায় লালবাগের নেতা আদি ঢাকাইয়া আবুল হাসনাতকেই দক্ষিণের সভাপতি পদের জন্য মনোনীত করা হয়। গত ১১ মার্চ গণভবনে ডেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার সঙ্গে কথাও বলেন। ১৯৮৬ সাল থেকে লালবাগ থানা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব চালিয়ে আসা হাসনাত ১৯৯৩ সালের সিটি করপোরেশন নির্বাচনে কাউন্সিলর পদে হাজী সেলিমের কাছে হেরে যান। ওই নির্বাচনেই ঢাকার মেয়র হয়েছিলেন মোহাম্মদ হানিফ। দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পাওয়া শাহে আলম মুরাদের জন্ম বরিশালে হলেও আশির দশকে তিনি লেখাপড়া করেছেন পুরান ঢাকার তৎকালীন জগন্নাথ কলেজে। মূলত সাবেক সামরিক শাসক এরশাদের শাসনামলেই তার রাজনৈতিক উত্থান ঘটে। তিনি ১৯৮০ সালে লালবাগ থানা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান। পরে ১৯৮৩ সালে বৃহত্তর ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হন। ২০০৩ সালে তাকে মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়। উত্তরের সভাপতি একেএম রহমতউল্লাহ ১৯৯৪ সালে আওয়ামী লীগে যোগ দেয়ার পর মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি হন। পরে ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ থেকে তৎকালীন ঢাকা-৫ আসনের (বাড্ডা-গুলশান-উত্তরা) সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০২ সালে আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য হওয়ার পর এখনও তিনি ওই পদেই আছেন। এছাড়া রহমতউল্লাহ এমপি তথ্য মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি। পাইওনিয়ার ইনস্যুরেন্স কোম্পানীর চেয়ারম্যান, এফবি ও ফুড বেড ফুটওয়্যারের সভাপতি এবং ট্যানারী, ডাইচিপেক্স টেক্সটাইল মিলস ও এপেক্স প্রোপার্টির এমডি তিনি।
রহমতউল্লাহর সঙ্গে উত্তরের সাধারণ সম্পাদক সাদেক খান এক সময় মোহাম্মদপুর এলাকার ওয়ার্ড কমিশনার ছিলেন। ২০০২ সাল থেকে বৃহত্তর মোহাম্মদপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্বে আছেন তিনি। তার নামে মোহাম্মদপুরে সাদেক নগর নামে একটি এলাকাও গড়ে উঠেছে।
২০০৩ সালের ১৮ জুন কাউন্সিলের মাধ্যমে মেয়র মোহাম্মদ হানিফকে সভাপতি ও মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়াকে সাধারণ সম্পাদক করে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সর্বশেষ কমিটি করা হয়েছিল। ২০০৬ সালের ২৮ নভেম্বর হানিফের মৃত্যুর পর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন মরহুম এমএ আজিজ। আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী প্রতি তিন বছর পর কাউন্সিল করার কথা থাকলেও প্রায় সাড়ে ৯ বছর পর ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সর্বশেষ কাউন্সিল হয় ২০১২ সালের ২৭ ডিসেম্বর। কাউন্সিলে আগের কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এমএ আজিজ ও সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়াকে নতুন কমিটি ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করতে বলা হয়। পূর্ণাঙ্গ কমিটি ছাড়াই এক মেয়াদেরও বেশি সময় আগের কমিটির নেতারাই দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।
২০০৮ সালে ক্ষমতায় আসার পরপরই সংগঠনকে গতিশীল করতে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগকে দুই ভাগে বিভক্ত করার উদ্যোগ নেয়া হয়। এজন্য ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের পরে উত্তরে কর্নেল (অব.) ফারুক খান এবং দক্ষিণে ড. আব্দুর রাজ্জাককে দায়িত্ব দেয়া হয় নগর কমিটি সমন্বয় করতে। তারা ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দল সমর্থিত দুই প্রার্থীর নির্বাচনী সমন্বয়ক হিসেবে কাজ করার অভিজ্ঞতা থেকে নগরের উত্তর ও দক্ষিণের কমিটি এবং থানা, ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন কমিটির খসড়া তালিকা প্রধানমন্ত্রীর কাছে জমা দেন গত সেপ্টেম্বরে। কিন্তু গত ২৩ জানুয়ারি এমএ আজিজের মৃত্যুর কারণে নতুন করে দক্ষিণের সভাপতি খুঁজতে গিয়েই মূলত পিছিয়ে যায় কমিটি ঘোষণা। গত ২ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে এম এ আজিজ ও নুরুল ইসলামের স্মরণ সভায় খোদ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাও জানান, দক্ষিণের সভাপতি হিসেবে তিনি আজিজকেই বাছাই করেছিলেন।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ :
আবুল হাসনাত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক মো. শাহে আলম মুরাদ। খিলগাঁও থানা সভাপতি মো. শরীফ আলী খান ও মো. মাহবুবুল আলম সাধারণ সম্পাদক। সবুজবাগ থানা সভাপতি হচ্ছেন মো. আশরাফুজ্জামান ফরিদ ও লায়ন চিত্তরঞ্জন দাস সাধারণ সম্পাদক। নবগঠিত মুগদা থানা সভাপতি মো. শামীম আল মামুন ও মোশারফ হোসেন বাহার সাধারণ সম্পাদক। রাজধানীর মতিঝিল থানা সভাপতি বশির উদ্দিন বাবুল, সাধারণ সম্পাদক সাব্বির হোসেন। নবগঠিত শাহজাহানপুর থানা সভাপতি আব্দুল লতিফ, আব্দুল মুকিত হাওলাদার হৃদয় সাধারণ সম্পাদক। নবগঠিত পল্টন থানা সভাপতি মো. এনামুল হক আবুল ও মোস্তফা জামান পপি সাধারণ সম্পাদক। হাজারীবাগ থানায় সভাপতি ইলিয়াসুর রহমান বাবুল ও সাদেক হামিদ সাজু সাধারণ সম্পাদক। ধানমন্ডি থানা সভাপতি কামাল আহমেদ দুলাল ও রফিকুল ইসলাম বাবলা সাধারণ সম্পাদক। নবগঠিত কলাবাগান থানা সভাপতি মো. নাজমুল করিম টিংকু ও মো. নজরুল ইসলাম বাবুল সাধারণ সম্পাদক। নবগঠিত নিউমার্কেট থানা সভাপতি মো. জসীম উদ্দিন ও মো. হানিফ মিয়া সাধারণ সম্পাদক। রমনা (দক্ষিণ) থানা সভাপতি মো. মোখলেছুর রহমান ও মো. রফিকুল ইসলাম সাধারণ সম্পাদক। নবগঠিত শাহবাগ থানা সভাপতি জিএম আতিকুর রহমান ও এ্যাড. এমএ হামিদ সাধারণ সম্পাদক। লালবাগ থানা সভাপতি দেলোওয়ার হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান জামাল। নবগঠিত চকবাজার থানা সভাপতি মো. সিরাজুল ইসলাম রাডো ও সাধারণ সম্পাদক মো. ইউনুস সুমন। নবগঠিত বংশাল থানা সভাপতি গোলাম মোস্তফা ও মো. সিরাজ উদ্দিন বাদল সাধারণ সম্পাদক। কোতোয়ালী থানা সভাপতি ফজলুর রহমান পর্বত ও আবু হোসেন জামালউদ্দিন বাবলা সাধারণ সম্পাদক। নবগঠিত ওয়ারী থানা সভাপতি আশিকুর রহমান লাভলু, সাধারণ সম্পাদক আবুল হোসেন। নবগঠিত গেন্ডারিয়া থানা সভাপতি মো. শহিদুল মিনু ও মো. লিয়াকত জাহান শিপন সাধারণ সম্পাদক। সূত্রাপুর থানা সভাপতি মো. সহিদ ও গাজী আবু সাঈদ সাধারণ সম্পাদক। শ্যামপুর থানা সভাপতি মো. তোফাজ্জল হোসেন ও কাজী হাবিবুর রহমান হাবু সাধারণ সম্পাদক। নবগঠিত যাত্রাবাড়ী থানা সভাপতি মনিরুল ইসলাম মনু ও হারুনুর রশিদ মুন্না সাধারণ সম্পাদক। ডেমরা থানা সভাপতি রফিকুল ইসলাম খান মাসুদ ও মশিউর রহমান মোল্লা সজল সাধারণ সম্পাদক। কদমতলী থানা (নবগঠিত) সভাপতি মো. নাছিম মিঞা ও মো. মোবারক হোসেন সাধারণ সম্পাদক। কামরাঙ্গীরচর থানা সভাপতি আবুল হোসেন সরকার ও সোলায়মান মাতব্বরসাধারণ সম্পাদক।
ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ :
সভাপতি একেএম রহমত উল্লাহ এমপি ও সাধারণ সম্পাদক সাদেক খান। এছাড়া, ভাটারা থানা সভাপতি মো. ইসহাক মিয়া ও শহিদ উদ্দিন খন্দকার সাধারণ সম্পাদক। রামপুরা থানা মো. লিয়াকত আলী সভাপতি ও মো. কামরুজ্জামান (বাদল) সাধারণ সম্পাদক। বাড্ডা থানা সভাপতি ওসমান গণি ও মো. জাহাঙ্গীর আলম সাধারণ সম্পাদক। তেজগাঁও থানা সভাপতি আব্দুর রশিদ ও মো. শামীম হাসান সাধারণ সম্পাদক। শিল্পাঞ্চল থানা সভাপতি মো. শফিউল্লাহ ও কাজী রেজাউল হক রেজা সাধারণ সম্পাদক। আদাবর থানা এমএ মান্নান সভাপতি ও মো. সালাউদ্দীন শামীম সাধারণ সম্পাদক। শেরে বাংলা নগর থানা সাব্বির হোসেন মাসুদ সভাপতি ও আনোয়ার হোসেন মিন্টু সাধারণ সম্পাদক। মোহাম্মদপুর থানা এমএ সাত্তার সভাপতি ও মতিউর রহমান মিয়া চাঁন সাধারণ সম্পাদক। মিরপুর থানা সভাপতি এসএম হানিফ ও কাজী আজাদুল কবির সাধারণ সম্পাদক। শাহ আলী থানা সভাপতি আগা খান মিন্টু ও আবুল কাশেম মোল্লা সাধারণ সম্পাদক। দারুস সালাম থানা সভাপতি এবিএম মাজহারুল আনাম ও কাজী ফরিদুল হক হ্যাপী সাধারণ সম্পাদক। কাফরুল থানা সভাপতি জামাল মোস্তফা ও আবুল কাশেম সাধারণ সম্পাদক। পল্লবী থানা সভাপতি মো. ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা এমপি ও এএসএম সারোয়ার আলম সাধারণ সম্পাদক। রূপনগর থানা সভাপতি রজ্জ্বব হোসেন ও মো. সালাউদ্দীন রবিন সাধারণ সম্পাদক। ক্যান্টনমেন্ট থানা সভাপতি কাজী রফিকুল ইসলামও মো. সামসুল হক সাধারণ সম্পাদক। ভাষানটেক থানা সভাপতি মো. গিয়াস উদ্দিন ও মো. আজমত আলী দেওয়ান সাধারণ সম্পাদক। বনানী থানা সভাপতি একেএম জসিম উদ্দিন ও মীর মোশাররফ হোসেন সাধারণ সম্পাদক। গুলশান থানা সভাপতি মো. সুলতান হোসেন ও মো. হেদায়েত উল্লাহ সাধারণ সম্পাদক। উত্তরা পূর্ব থানা কুতুব উদ্দিন আহমদ ও মতিউল হক সাধারণ সম্পাদক। উত্তরা পশ্চিম থানা সভাপতি মনোয়ার ইসলাম রবিন ও সাঈদ সিদ্দিকী কাক্কা সাধারণ সম্পাদক। বিমান বন্দর থানা সভাপতি শাজাহান আলী ম-ল ও মাকসুদুর রহমান মাসুম সাধারণ সম্পাদক। তুরাগ থানা সভাপতি আবুল হাসেম ও এমডি হালিম সাধারণ সম্পাদক। খিলক্ষেত থানা সভাপতি মো. কেরামত আলী দেওয়ান ও আসলাম উদ্দিন সাধারণ সম্পাদক। দক্ষিণ খান থানা সভাপতি আবু হানিফ ও একেএম মাসুদুজ্জামান মিঠু সাধারণ সম্পাদক। উত্তর খান থানা সভাপতি মো. কামাল উদ্দিন ও মো. জয়নাল আবেদীন সাধারণ সম্পাদক। রমনা (উত্তর) থানা সভাপতি মো. মোখলেসুর রহমান ও মো. রফিকুল ইসলাম সাধারণ সম্পাদক।
ঢাকা মহানগরের দুই কমিটি ঘোষণার সময় সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, ডা. দীপু মনি, জাহাঙ্গীর কবির নানক, কেন্দ্রীয় নেতা আব্দুর রাজ্জাক, ফারুক খান, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, খালদ মাহমুদ চৌধুরী, দপ্তর সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ প্রমুখ নেতা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।