পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অর্থনৈতিক রিপোর্টার : প্রস্তাবিত ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের করপোরেট কর আড়াই শতাংশ কমনোর প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। অর্থমন্ত্রী প্রস্তাবিত বাজেটে, ব্যাংক খাতের করপোরেট করহার ২ দশমিক ৫ শতাংশ কমিয়ে সাড়ে ৩৭ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছেন। বর্তমানে ব্যাংক খাতের করপোরেট করহার ৪০ শতাংশ। করপোরেট করের মধ্যে ব্যাংক খাত থেকে সবচেয়ে বড় এবং বেশি কর আহরণ হয়। ব্যাংক ছাড়া অন্য যেসব খাত থেকে করপোরেট কর আদায় করা হয় সেগুলোর মধ্যে মোবাইল এবং সিগারেট কোম্পানি ৪৫ শতাংশ, লিজিং ও মার্চেন্ট ব্যাংক ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান সাড়ে ৩৭ শতাংশ, শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত নয় এমন কোম্পানি ৩৫ শতাংশ এবং শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির জন্য ২৫ শতাংশ হারে কর নির্ধারিত আছে। প্রস্তাবিত ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটে শুধু ব্যাংক খাতের করপোরেট হার কমানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। বাকি অন্যসব খাতের করহার আগের মতো অপরিবর্তিত থাকছে। মোটামুটিভাবে বর্তমান সর্বোচ্চ করহার হবে বাস্তবে ৪০ শতাংশ এবং দ্বিতীয় হারটি হবে ৩৭ দশমিক ৫ শতাংশ। সিগারেট, বিড়ি, জর্দা, গুলসহ সকল প্রকার তামাকজাত পণ্য প্রস্তুতকারী কোম্পানি ও নন-পাবলিকলি ট্রেডেড মোবাইল ফোন অপারেটর ৪৫ শতাংশ করহার প্রস্তাব করা হয়েছে। জানা গেছে, করপোরেট কর থেকে ১০০ টাকা আদায় হলে ৬৫ টাকা আসে ব্যাংক খাত থেকে। অবশিষ্ট ৩৫ টাকা অন্যসব কোম্পানি থেকে। বর্তমানে এনবিআরের অধীনে ৬০টি ব্যাংক নিবন্ধিত। গত ২০১৬-১৭ অর্থবছরে এসব ব্যাংক থেকে আদায় হয় সাত হাজার ৩০৪ কোটি টাকা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।