পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার ঃ তথ্য-প্রযুক্তির শক্তি ব্যবহার করে আমাদের আগামীর বাংলাদেশ গড়তে হবে। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বিচার বিভাগের ডিজিটালাইজেশন অপরিহার্য। ইতোমধ্যে বিচার বিভাগকে ডিজিটালাইজেশন করতে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অপ্রতুল সম্পদ ও জনশক্তির কারণে এ বিভাগের ডিজিটালাইজেশন খুব জরুরি। এ কারণে প্রধান বিচারপতি ই-জুডিশিয়ারির উন্নয়নে বিভিন্ন প্রোগ্রাম হাতে নিয়েছেন। তার মধ্যে রয়েছেÑ ডিজিটাল কজলিস্ট, কেস ম্যানেজমেন্ট, অনলাইনে মামলার রায় প্রকাশ। গতকাল শনিবার সকালে সুপ্রিম কোর্ট কনফারেন্স কক্ষে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন ও প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের যৌথভাবে আয়োজিত এক কর্মশালায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সহযোগিতায় ‘জুডিশিয়াল পোর্টাল ও কজলিস্ট ব্যবস্থাপনা’ শীর্ষক এক কর্মশালা গতকাল শুরু হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের মহাপরিচালক (প্রশাসন) ও এটুআই এর প্রকল্প পরিচালক কবির বিন আনোয়ারের সভাপতিত্বে ‘জুডিশিয়াল পোর্টাল ও কজলিস্ট ব্যবস্থাপনা’ বিষয়ক কর্মশালার প্রধান অতিথি ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল সৈয়দ আমিনুল ইসলাম। বক্তব্য দেন এটুআই প্রোগ্রামের পলিসি অ্যাডভাইজর আনীর চৌধুরী। কর্মশালা পরিচালনা করেছেন হাইকোর্টের স্পেশাল অফিসার হোসনে আরা আকতার। দিনব্যাপী এ কর্মশালায় জেলা ও দায়রা জজ থেকে শুরু করে বিচার বিভাগের বিভিন্ন পর্যায়ের ৩০ জন কর্মকর্তা অংশ নেন।
কর্মশালায় বলা হয়, সুপ্রিম কোর্ট ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই প্রোগ্রাম যৌথভাবে বিচার বিভাগের ডিজিটাইজেশনের জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করেছে, যার মধ্যে অন্যতম হল বিচার বিভাগের জন্য পোর্টাল তৈরি, কজলিস্ট ব্যবস্থাপনা সিস্টেম তৈরি, বিচারকগণের জন্য মনিটরিং ড্যাশবোর্ড তৈরী, কেইস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম তৈরি ও বিচার বিভাগীয় বিভিন্ন সেবা পদ্ধতি সহজীকরণ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।