পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : বাংলাদেশের কুমিল্লা সেনানিবাস এলাকায় সংঘটিত তনু হত্যাকা-কে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা চলছে বলে আশংকা প্রকাশ করেছেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে লেখা এক চিঠিতে তিনি তাঁর এই আশংকার কথা জানিয়ে এই হত্যার সুষ্ঠু তদন্তের ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানিয়েছেন।
কেন এই সন্দেহ- এই প্রশ্নে বিবিসিকে তিনি এই হত্যাকা-ের তদন্তে র্যাবের “ছায়া তদন্ত” নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। “ঘটনাস্থল পরিদর্শন করতে গিয়ে কোনো কোনো সংস্থা থেকে অতিসতর্কতা দেখেছি। আগে থেকেই কিছু কাজ করা হয়েছে যা তদন্তে বাধা তৈরি করতে পারে।” এ প্রসঙ্গে মি. রহমান তনুর মৃতদেহ খুঁজে পাওয়ার জায়গাটি খুঁড়ে ফেলা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
“জায়গাটি পরিষ্কার করে রাখা হয়েছে...যেভাবে মাটি উত্তোলন করা হয়েছে তাতে মনে হবে যেন সদ্য একটি খবর খুঁড়ে কাউকে শায়িত করা হয়েছে”।
কোন সংস্থা এটি করে থাকতে পারে- এই প্রশ্নে মিজানুর রহমান বলেন, “আমাদের কাছে বলা হয়েছে র্যাব থেকে সম্ভবত এই কাজটি করা হয়েছে”।
পত্রিকায় প্রকাশিত খবরের প্রসঙ্গ তুলে মিজানুর রহমান বলেন, র্যাব প্রকারান্তরে স্বীকার করেছে তারা একটি “ছায়া তদন্ত” করছে। “এরকম ছায়া তদন্তের কোনো এখতিয়ার বাংলাদেশের আইনে আছে কিনা, কেন এ ধরণের তদন্তের প্রয়োজন হলো ... এসব নিয়ে মানুষের মনে প্রশ্ন উঠছে”।
তনু হত্যার তদন্ত নিয়ে তার উদ্বেগ প্রসঙ্গে মানবাধিকার কমিশন চেয়ারম্যান ময়না তদন্তের প্রশ্নও তুলেছেন।
তিনি বলেন প্রথম ময়না তদন্তের রিপোর্ট আসার আগেই কেন আরেকটি ময়না তদন্ত করে রিপোর্ট দেওয়াা হলো তা নিয়েও জনমনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।