পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রথমবারের মতো বহুজাতিক একটি সন্ত্রাস বিরোধী সামরিক মহড়ায় অংশ নিচ্ছে ভারত ও পাকিস্তান। এ দুটি দেশ ছাড়াও এতে অংশ নিচ্ছে চীন ও আরো কয়েকটি দেশ। মহড়া শুরু হবে সেপ্টেম্বরে। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা পিটিআই। সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (এসসিও) নামের একটি চীনা নিরাপত্তা বিষয়ক গ্রুপের ফ্রেমওয়ার্কের অধীনে এই সামরিক মহড়া হবে। সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনকে ন্যাটোর পাল্টা একটি সংগঠন হিসেবে দেখা হয়।
কর্মকর্তারা বলেছেন, মহড়া হবে রাশিয়ার উড়াল পর্বতশ্রেণীতে। এতে অংশ নেবে এসসিওভুক্ত দেশগুলোর সবাই। তারা বলছেন, এর মূল লক্ষ্য হলো পিস মিশন বা শান্তি প্রতিষ্ঠা। এখন পর্যন্ত এসসিও’র সদস্য দেশ আটটি। তাদের মধ্যে সন্ত্রাস বিরোধী সহযোগিতা বৃদ্ধি পাবে এই মহড়ার মাধ্যমে এমনটাই মনে করা হচ্ছে। এতে ভারতের অংশ নেয়ার কথা নিশ্চিত করেছেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী নির্মলা সিতারমন। গত সপ্তাহে তিনি বেইজিংয়ে এসসিওভুক্ত দেশগুলোর প্রতিরক্ষা মন্ত্রীদের এক বৈঠকে অংশ নেন। সেখানেই এই নিশ্চয়তা দিয়েছেন তিনি। তবে ভারত পাকিস্তান স্বাধীন হওয়ার পর এটাই হবে প্রথমবার দু’দেশের কোনো যৌথ সামরিক মহড়া। উল্লেখ্য, ২০০১ সালে সাংহাইয়ে এক সম্মেলনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয় এসসিও। এতে উপস্থিত ছিলেন তখনকার রাশিয়া, চীন, কিরগিজস্তান, কাজাখস্তান, তাজিকিস্তান ও উজবেকিস্তানের প্রেসিডেন্টরা। তারাই এতে অনুমোদন দেন। এ গ্রুপে পর্যবেক্ষক হিসেবে ২০০৫ সালে যোগ দেয় ভারত ও পাকিস্তান। পরের বছর তাদেরকে এ সংগঠনের পূর্ণাঙ্গ সদস্য করা হয়। এতে ভারতের সদস্যপদ পাওয়া জোরালোভাবে সমর্থন করে রাশিয়া। অন্যদিকে পাকিস্তানকে সমর্থন করে চীন। গ্রুপের পরিধি বাড়ার ফলে এখন বিশ্বের শতকরা ৪০ ভাগ মানুষের বসবাস এর অধীনে। বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির শতকরা প্রায় ২০ ভাগ অর্জিত হয় এ গ্রুপে। সূত্র : পিটিআই
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।