পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : আন্তঃকোরিয়া সম্মেলন উপলক্ষে আজ শুক্রবার উত্তর কোরীয় নেতা কিম জং উনকে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে-ইন শুভেচ্ছা জানাবেন। কোরীয় উপদ্বীপকে বিভক্তকারী সামরিক ডিমার্কেশন (সীমানা নির্ধারণী) লাইনে সাক্ষাৎ করবেন এই দুই নেতা। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের কার্যালয় এই তথ্য জানিয়েছে। ৬৫ বছর পর উত্তরের কোনো নেতার প্রথম দক্ষিণ কোরিয়া সফর এটি।
খবরে বলা হয়, কোরীয় যুদ্ধের পর এই প্রথম কোন উত্তর কোরীয় নেতা দক্ষিণ কোরিয়ার ভূখÐে প্রবেশ করতে যাচ্ছেন। ২০০০ ও ২০০৭ সালে পিয়ংইয়ংয়ে সম্মেলনের পর এ ধরনের তৃতীয় সাক্ষাৎ হবে এটি। কিম ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে বহুল প্রত্যাশিত বৈঠকের প্রাক্কালে দুই কোরিয়ার মধ্যে অতি দ্রæত সম্পর্কের উন্নতি ঘটে। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের দপ্তরের প্রধান ইম জং-সিউক জানান, দুই কোরিয়ার মধ্যবর্তী ডিমিলিটাইজড জোনের এ সুরক্ষিত সীমান্তে মুন তার অতিথিকে শুভেচ্ছা জানাবেন। এরপর কিমকে গার্ড অব অনার দিয়ে পানমুনজম এলাকায় একটি অনুষ্ঠানে তাকে স্বাগত জানানো হবে। এখানেই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। পিস হাউস বলে পরিচিত ভবনে কিম ও মুন স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে দশটায় অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে সাড়ে ৯টায় কিম সীমান্ত অতিক্রম করবেন।
ইম গতকাল সাংবাদিকদের জানান, সম্মেলনে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ ও স্থায়ী শান্তির বিষয় প্রাধান্য পাবে। তিনি বলেন, আমার মনে হচ্ছে উত্তর কোরিয়া তাদের গুরুত্বপূর্ণ সামরিক কর্মকর্তাদের পাঠাবে, আমরাও তাই করব। পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ ও শান্তি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। উত্তর কোরীয় নেতার সঙ্গে থাকবেন ৯জন কর্মকর্তা। এদের মধ্যে রয়েছেন তার বোন কিম ইয়ো জং। আলোচনা শেষে কিম ও মুন একটি চুক্তি স্বাক্ষর ও তা ঘোষণা করবেন। পরে তারা নৈশভোজ করবেন ও একটি গানের ভিডিও দেখবেন। সূত্র : বিবিসি, রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।