পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক: মার্কিন সামরিক বাহিনী ইসলামিক স্টেটের (আইএস) ঊর্ধ্বতন নেতাদের লক্ষ্যবস্তু করা অব্যাহত রাখার প্রেক্ষাপটে গ্রুপের প্রধান আবু বকর আল বাগদাদির প্রতি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে পেন্টাগন বলেছে যে, তাকে শেষ পর্যন্ত বিচারের স্বাদ পেতে হবে। খবর এএফপি।
মার্কিন সামরিক মুখপাত্র কর্নেল স্টিভ ওয়ারেন বলেন, আমরা তাকে খুঁজে ফিরছি, আমরা তাকে খুঁজে বের করব। যেমন আমরা তার গুরু আবু মুসাব আল জারকাবিকে খুঁজে বের করেছি ও হত্যা করেছি। যেমন আমরা সন্ত্রাসের মহাগুরু ওসামা বিন লাদেনকে খুঁজে বের করে হত্যা করেছি। আমরা বাগদাদিকেও পাকড়াও করতে যাচ্ছি ও তাকে বিচারের সম্মুখীন করা হবে।
সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে হাজি ইমাম নামে পরিচিত আইএসের দ্বিতীয় প্রধান আবদুর রহমান মুস্তফা আল-কাদুলিসহ ইরাক ও সিরিয়ায় আইএসের কয়েকজন সিনিয়র নেতাকে লক্ষ্যবস্তু করার প্রেক্ষিতে ওয়ারেনের এ হুঁশিয়ারি এলো।
ওয়ারেন বাগদাদির উদ্দেশে বলেন, আমি জানি না যে, এ বিচারের রূপ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্রের মতো হবে নাকি কোথাও কারাগারের অন্ধকার কক্ষ হবে। তবে আমরা একদিন বিচার করবই।
মার্কিন বিচার বিভাগ কাদুলির গ্রেফতার বা হত্যার তথ্যের জন্য ৭০ লাখ ডলার পুরস্কার ঘোষণা করেছিল। অন্যদিকে বাগদাদির মাথার দাম ১ কোটি ডলার ঘোষণা করা হয়েছে। কাদুলিকে বাগদাদির উত্তরসুরি মনে করা হতো।
ওয়ারেন বলেন, আমরা জানি বাগদাদি ইরাক ও সিরিয়া দু’স্থানেই থাকেন।
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী অ্যাশটন কার্টার গত সপ্তাহে বলেন, মার্কিন সামরিক বাহিনী ক্রমান্বয়ে আইএস নেতৃত্বকে হত্যা করছে।
আইএসের কার্যত প্রতিরক্ষামন্ত্রী ওমর দ্য চেচেন নামে পরিচিত ওমর আল শিশানি গত মাসে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত হন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।