পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
কয়েক মাসের ব্যবধানে টন প্রতি রডের মূল্য বেড়েছে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা। এই অস্বাভাবিক দাম কেন বেড়েছে রড ব্যবসায়ীদের কাছে তা জানতে চেয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর মতিঝিলে ফেডারেশন ভবনে এক মতবিনিময় সভায় এ বিষয়ে জানতে চান এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মো. শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন। আসন্ন ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরের বাজেট উপলক্ষে রাজস্ব নীতিমালা, আমদানি শুল্ক, মূল্য সংযোজন কর (মুসক) ও আয়কর এবং মাঠ পর্যায়ে মুসক ও কর সম্পর্কিত নানাবিধ সমস্যা নিয়ে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। তিনি বলেন, আপনাদের কত টাকা উৎপাদন খরচ বেড়েছে। আর বাজারে দাম বাড়িয়েছেন কত। দাম বাড়ানোর যৌক্তিকতা কতটুকু বলেন। এটার সঙ্গে ব্যবসায়ীদের ভাবমূর্তি জড়িত। এ সময় রড ব্যবসায়ীদের প্রতিনিধি মেট্রোসেম সিমেন্ট কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বাংলাদেশ অটো রি-রোলিং এসোসিয়েশেনের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শহিদুল্লাহ বলেন, দাম বাড়ার পেছনে তিন-চারটি কারণ রয়েছে এর মধ্যে অন্যতম রডের কাঁচামাল যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করতে হয়। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র এ কাঁচামালের উপর কর বাড়িয়েছে। আগে যেখানে আমদানি খরচ ৩০০ ডলার লাগতো। এখন সেখানে লাগে ৪৩০ ডলার। এ ছাড়া বন্দর ও পরিবহন খরচ বেড়েছে। এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি রড ব্যবসায়ীদের দাম বাড়ার যৌক্তিক কারণ লিখিত আকারে জানাতে বলেন। এ সময় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবি আর) চেয়ারম্যান মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া, সংসদ সদস্য গোলাম দস্তগীর গাজী (বীরপ্রতিক), বিজিএমইএ এর সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান, এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র সহসভাপতি শেখ ফজলে ফাহিমসহ আরও কয়েকজন ব্যবসায়ী উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।