পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে তিন দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। এবারই প্রথম স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে যেতে পারবেন না দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। গতকাল (শনিবার) নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যৌথসভা শেষে এ তথ্য জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, সভায় মহান স্বাধীনতা দিবসকে বরাবরের মতো যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। তবে আমরা দুঃখের সাথে জানাচ্ছি যে, এবারই প্রথম সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে দলের চেয়ারপারসন গণতন্ত্রের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া উপস্থিত থাকতে পারছেন না। সেই কারণে সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যবৃন্দ, ভাইস চেয়ারম্যান ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্যগণসহ সিনিয়র নেতারা সমবেতভাবে সকাল ৯টায় জাতীয় স্মৃতি সৌধে পুস্পস্তবক অর্পণ করবেন। স্মৃতিসৌধ থেকে ফিরে শেরে বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজারে ফুল দেবেন দলের নেতারা। কর্মসূচি সম্পর্কে বিএনপি মহাসচিব বলেন, স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে তিন দিনের কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে ২৬ মার্চ ভোরে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ জেলা-উপজেলা কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করবে বিএনপি, বিকালে জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থার উদ্যোগে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। এছাড়া ২৭ মার্চ ঢাকায় স্বাধীনতা শোভাযাত্রা এবং ৩১ মার্চ রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশন মিলনায়তনে আলোচনা সভা হবে। দিবসটি উপলক্ষে বিএনপি বিশেষ ক্রোড়পত্রও প্রকাশ, ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে রচনা প্রতিযোগিতা এবং কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সব জেলা অফিসে আলোকসজ্জা করবে। এর আগে মির্জা ফখরুলের সভাপতিত্বে যৌথ সভায় দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, মির্জা আব্বাস, ড. আব্দুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, বরকত উল্লাহ বুলু, মোহাম্মদ শাহজাহান, আবদুল আউয়াল মিন্টু, এজেডএম জাহিদ হোসেন, আহমেদ আজম খান, গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য জয়নুল আবদিন ফারুক, আবুল খায়ের ভুঁইয়া, আবদুস সালাম, মনিরুল হক চৌধুরী, কবীর মুরাদ, আবদুল কাইয়ুম, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, মাহবুবুর রহমান শামীম, নজরুল ইসলাম মনজু, আসাদুল হাবিব দুলু, বিলকিস জাহান শিরিন, শামা ওবায়েদ, কেন্দ্রীয় নেতা শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, হাবিবুল ইসলাম হাবিব, মীর নেওয়াজ আলী নেওয়াজ, হারুনুর রশীদ, মোস্তাক মিয়া, আবদুল আউয়াল খান, সেলিমুজ্জামান সেলিম, আকন কুদ্দুসুর রহমান। সহযোগী সংগঠনের নেতাদের মধ্যে ছিলেন ইশতিয়াজ আজিজ উলফাত, মোরতাজুল করীম বাদরু, নুরুল ইসলাম নয়ন, সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, নুরুল ইসলাম নাসিম, হেলাল খান, শাহ নেসারুল হক, এ বি এম আবদুর রাজ্জাক প্রমুখ।###
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।