পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার ঃ মেয়েবন্ধুকে কটূক্তি করায় নুরুল্লাহ নামের এক যুবককে নিষ্ঠুরভাবে মারধর করে সেই দৃশ্য ফেসবুকে ছড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় জুনায়েদকে (২০) দুদিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছেন আদালত। গত ১৩ মার্চ ধানমন্ডির লেকের পাড়ের সেই মারধরের ঘটনা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সেই থেকে জুনায়েদকে খুঁজছিল পুলিশ। এ ব্যাপারে ধানমন্ডি থানায় মামলা দায়েরের পর গত ২০ মার্চ জুনায়েদ ঢাকার সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনালে আত্মসমর্পণ করে জামিন প্রার্থনা করে। বিচারক কে এম শামসুল আলম জামিনের আবেদন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠিয়ে দেন। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম খোরশেদ আলমের আদালতে জুনায়েদকে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করে ধানমন্ডি থানা পুলিশ। শুনানি শেষে আদালত দুদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
জুনায়েদের পোস্ট করা আলোচিত ১০ মিনিটের সেই ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, এক কিশোরীকে কেন্দ্র করে নুরুল্লাহ নামের এক যুবককে নিষ্ঠুরভাবে মারধর করছে জুনায়েদ। নুরুল্লাহ তার বান্ধবীকে নিয়ে কটূক্তি করেছে এ অভিযোগে জুনায়েদ তাকে চড়-থাপ্পড়, কিল-ঘুষি মারতে থাকে। বারবার অস্বীকার করার পরেও নুরুল্লাহকে মেরেই চলে জুনায়েদ। ফুটেজে দেখা যায়, জুনায়েদের মারের হাত থেকে বাঁচতে বিভিন্নভাবে কাকুতি-মিনতি করছে নুরুল্লাহ। কিন্তু কিছুতেই থামছে না জুনায়েদ। বরং দম্ভভরে জুনায়েদ বলে, আমি জুনায়েদ, তুই আমাকে চিনিস না। এসময় জুনায়েদকে মদ্যপ বা নেশাসক্ত মনে হয়েছে অনেকের। ফেসবুকে আলোচিত এই ভিডিওচিত্রটি ছড়িয়ে পড়ার পর জুনায়েদকে গ্রেফতারের দাবি ওঠে। এক পর্যায়ে গত ১৪ মার্চ ধানমন্ডি থানায় মামলা করে নির্যাতিত নুরুল্লাহ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।