পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : তেজগাঁও শিল্প এলাকায় প্লট বরাদ্দে অনিয়মের অভিযোগে করা মামলা বাতিল চেয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের আবেদন খারিজ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
মামলাটি বাতিল প্রশ্নে রুলের ওপর চূড়ান্ত শুনানি শেষে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি আমির হোসেনের হাই কোর্ট বেঞ্চ গতকাল বুধবার তা খারিজ করে রায় দেন। এর ফলে এখন নিম্ন আদালতে মামলাটি চলতে আইনগত কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন দুদক আইনজীবী খুরশীদ আলম খান।
আদালতে দুদকের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। তবে মির্জা আব্বাসের পক্ষে কাউকে দেখা যায়নি। রায়ের পর খুরশীদ আলম খান বলেন, এ মামলায় কয়েকজনের সাক্ষ্য নেওয়ার পর মামলাটি বাতিল চেয়ে আবেদন করা হয়। ‘নিয়ম অনুসারে সাক্ষ্য চলাকালে মামলা বাতিল করা যায় না বলে যুক্তি দিয়েছি। আদালত মির্জা আব্বাসের আবেদন খারিজ করে রায় দিয়েছে। সেইসঙ্গে ইতোপূর্বে দেওয়া স্থগিতাদেশও তুলে নিয়েছেন আদালত।’
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০০৬ সালে মির্জা আব্বাস পূর্তমন্ত্রী থাকাকালে প্যাসিফিক কেমিকেলস নামের একটি প্রতিষ্ঠানকে তেজগাঁও শিল্প এলাকায় ১৯ দশমিক ৪৪ কাঠা জমি বরাদ্দ দেওয়া হয়। এরপর ২০০৭ সালের ১৫ জুলাই মির্জা আব্বাস, বিএনপির সাবেক এমপি আলী আসগর লবীসহ তিন জনের বিরুদ্ধে শাহবাগ থানায় এই মামলা করে দুদক। আসামিরা পরষ্পর যোগসাজশে প্রভাব বিস্তার করে অবৈধভাবে সরকারি সম্পদ হস্তান্তর করেছে বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়। এ মামলায় ২০০৮ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে আদালত। ওই বছরই মামলা বাতিল চেয়ে হাই কোর্টে যান মির্জা আব্বাস। প্রাথমিক শুনানি নিয়ে আদালত রুল দেওয়ার পাশাপাশি মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে দেয়। ওই রুলের ওপর চূড়ান্ত শুনানি শেষে গতকাল বুধবার আদালত তা খারিজ করে করে রায় দিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।