পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক: একটা মৃত্যু, কিন্তু প্রশ্ন একাধিক! শ্রীদেবী মারা গেছেন গত শনিবার রাতে। প্রথমে জানা গিয়েছিল, হার্ট অ্যাটাকে। কিন্তু দু’দিন পর সোমবার বিকালে দুবাই পুলিশ জানাল, পানিতে ডুবেই মৃত্যু হয়েছে শ্রীদেবীর। কোন পানিতে? দুবাইয়ের জুমেইরাহ এমিরেটস টাওয়ার্স নামে যে হোটেলে শ্রীদেবী কয়েক দিন ধরে ছিলেন, তারই বাথরুমের বাথটাবের পানিতে। সামান্য উচ্চতার একটা বাথটাব। পানি ভরলেও উচ্চতা দেড় ফুটের বেশি হবে না! তাতে কী করে ডুবে গেলেন পাঁচ ফুট ছয় ইঞ্চি উচ্চতার ওই অভিনেত্রী! অনেকের মনেই প্রশ্নটা ঘুরছে।
দুবাই পুলিশ জানিয়েছে, অচৈতন্য অবস্থায় পানিতে ডুবে গিয়েছিলেন শ্রীদেবী। কিন্তু, অচৈতন্য হলেন কীভাবে? সে প্রশ্নের জবাব মেলেনি। এবং আশ্চর্যজনকভাবে গত দু’দিন ধরে বলা ‘হার্ট অ্যাটাক’ শব্দটাও উধাও হয়ে গিয়েছে এ দিনের আলোচনা থেকে। তা হলে কি হার্ট অ্যাটাক হয়নি? জবাব মিলছে না। কারণ, দুবাই পুলিশ বা সে দেশের মিডিয়া সেন্টার এ দিন যে তথ্য দিয়েছে, সেখানে হার্ট অ্যাটাকের কথা বলা হয়নি। বলা হয়েছে অচৈতন্য হয়েই পানিতে ডুবে যাওয়ার কথা। প্রশ্ন রয়েছে শ্রীদেবীর স্বামী বনি কাপুরের ভূমিকা নিয়েও। কারণ, দুবাইয়ের সংবাদপত্র ‘খালিজ টাইমস’ প্রথমে জানিয়েছিল, বনি সেই সময় হোটেলে শ্রীদেবীর ঘরে ছিলেন। শনিবার স্থানীয় সময় বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ তিনি মুম্বাই থেকে দুবাই পৌঁছেন। বিমানবন্দর থেকে সরাসরি শ্রীদেবীর হোটেলেই পৌঁছেছিলেন তিনি। স্ত্রীর সঙ্গে মিনিট ১৫ আড্ডা দেওয়ার পর ডিনারের প্রস্তাব দেন। আর তাতে রাজি হয়ে যান শ্রীদেবী। ডিনারে যাবেন বলে তৈরি হতে গিয়েছিলেন বাথরুমে। কিন্তু, অনেকটা সময় পেরিয়ে গেলেও তিনি বেরিয়ে আসেননি। তখন বনি বাথরুমের দরজা ভেঙে স্ত্রীকে উদ্ধার করেন। অচৈতন্য অবস্থায় শ্রীদেবী নাকি বাথটাবের ভিতরেই পড়ে ছিলেন। ঘরে এনে স্ত্রীর সংজ্ঞা ফেরানোর নানা চেষ্টা করেন বনি। কিন্তু, কোনও কাজ হয়নি। পরে এক বন্ধুকে ডেকে স্ত্রীকে নিয়ে হাসপাতালে যান। সেখানে চিকিৎসকেরা শ্রীদেবীকে মৃত বলে জানিয়ে দেন। কাপুর পরিবারের তরফে জানানো হয়, হার্ট অ্যাটাকেই মৃত্যু হয়েছে শ্রীদেবীর। আবার অন্য একটা সূত্র বলছে, রাত সাড়ে ১০টা নাগাদ রুম সার্ভিসে ফোন করে তাঁর ঘরে পানি দিতে বলেছিলেন শ্রীদেবী। মিনিট ১৫ পর হোটেলের এক কর্মী শ্রীদেবীর ঘরে পানি দিতে গিয়ে তার কোনও সাড়া পাচ্ছিলেন না। একাধিক বার ডোর বেল বাজানোর পর যখন দরজা খোলেননি শ্রীদেবী, তখন হোটেল কর্তৃপক্ষ ভিতর থেকে বন্ধ থাকা দরজা ভাঙার সিদ্ধান্ত নেন। ঘরে ঢুকে তারা দেখেন, শ্রীদেবী বাথটাবে অচৈতন্য অবস্থায় পড়ে আছেন। সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তাহলে বনি সেই সময় কোথায় ছিলেন? শ্রীদেবীর লাশের ময়নাতদন্ত এবং ফরেন্সিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পরে যে রিপোর্ট প্রকাশ্যে এসেছে, সেখানে বলা হয়েছে অচৈতন্য অবস্থায় পানিতে ডুবে মৃত্যু। অচৈতন্য কীভাবে হলেন? একটা সময় জানা গিয়েছিল, ময়নাতদন্তে মৃতের শরীরে অ্যালকোহল পাওয়া গেছে। কিন্তু সেই অ্যালকোহলের পরিমাণ কতটা, সে সম্পর্কে কিছু জানা যায়নি। ডেথ সার্টিফিকেটে তার অচৈতন্য হয়ে পড়ার কথা থাকলেও অ্যালকোহলের কারণেই তা হয়েছিল কি না সে ব্যাপারে কোনও আলোকপাত করা হয়নি।
উঠছে আরও একটি প্রশ্ন। ভাগ্নের বিয়ের পর মেয়ে খুশিকে নিয়ে মুম্বাই ফিরে এসেছিলেন বনি কাপুর। দুবাই ফিরে যান দু’দিন পর। ওই দু’দিন হোটেলেই ছিলেন শ্রীদেবী। একা। তাকে এক বারের জন্যও ঘরের বাইরে দেখা যায়নি। কেন? অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন, তবে কি মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন অভিনেত্রী? সে কারণেই তাকে বাইরে দেখা যাচ্ছিল না? তিনি কি অবসাদ কাটাতে ওষুধ খেতেন? জানা যায়নি।
এ সমস্ত ক্ষেত্রে ভারতের ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞেরা কোন কোন দিক খতিয়ে দেখেন? কলকাতার একটি সরকারি হাসপাতালের এক ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞ বলছেন, ‘‘আত্মহত্যা (সুইসাইডাল) বা খুনের (হোমিসাইডাল) প্রাথমিক প্রমাণ না পেলে ময়নাতদন্তের রিপোর্টে আমরা ‘অ্যাক্সিডেন্টাল ড্রাউনিং’ বা ‘দুর্ঘটনায় ডুবে মৃত্যু’ বা ‘ডুবে আকস্মিক মৃত্যু’ লিখি না। শুধু ‘ডুবে মৃত্যু’ বা ‘ড্রাউনিং’ লিখি। এ বার সেটা আত্মহত্যা, নাকি খুন বা দুর্ঘটনা, তা তদন্ত করে দেখার কাজটা পুলিশের। আমাদের নয়।’’
ডুবে মৃত্যু কত রকমের হতে পারে?
কলকাতার ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞেরা বলছেন, তিন রকমের। না জেনে পানিতে পড়ে গিয়ে ডুবে মৃত্যু হতে পারে। পানিতে ডুবে আত্মহত্যা হতে পারে। বা, কেউ ধাক্কা দিয়ে পানিতে ফেলে দিয়ে খুন করতে পারে। গলায় ফাঁসের দাগ ছাড়া তিন রকমের ডুবে মৃত্যুর ময়নাতদন্তের রিপোর্টে সাধারণত, কোনও ফারাক থাকে না। ভারতে গঙ্গা বা কোনও নদী, পুকুর বা লেকে ডুবে মৃত্যুর ঘটনা হাতে আসে ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞদের। হোটেলের ঘরের বাথটবে ডুবে মৃত্যুর ঘটনা ভারতে তেমন একটা নেই বলেই জানিয়েছেন ওই বিশেষজ্ঞ।
ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, রিপোর্টে যা প্রকাশ করা হয়েছে, তাতে কোথাও বলা হয়নি, শ্রীদেবীর শরীরে বাইরে থেকে কোনও আঘাতের চিহ্ন মিলেছে। বাথরুমের দরজা ভিতর থেকে বন্ধ করা ছিল। তাই খুন বলা যাচ্ছে না। কোনও ভারী জিনিস দেহে চাপিয়ে শ্রীদেবী বাথটাবে ডুবে আত্মহত্যা করেছেন, এমন প্রমাণও পাননি দুবাইয়ের ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা।
এসব ক্ষেত্রে ময়নাতদন্তের ধাপগুলি কী কী?
কলকাতার ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, প্রথমে দেখা হয় শরীরের বাইরেটা। সেখানে কোনও আঘাতের চিহ্ন রয়েছে কি না? তারপর দেহ কেটে হিস্টোপ্যাথলজি ও কেমিক্যাল অ্যানালিসিস করা হয়। হিস্টোপ্যাথলজিতে দেখা হয় শরীরের কোনও অঙ্গে আগে কোনও রোগ হয়েছিল কি না বা তার মেয়াদ ছিল কত দিনের? আর রাসায়নিক পদার্থ দিয়ে বিশ্লেষণ (কেমিক্যাল অ্যানালিসিস) করে দেখা হয় বিষ বা অন্য কোনও পদার্থ শরীরে ঢুকে মৃত্যু ঘটিয়েছে কি না? গন্ধ আর বর্ণ পরিবর্তনের মাধ্যমেই তা বোঝা সম্ভব হয়।
তবে, শ্রীদেবীর ক্ষেত্রে ডেথ সার্টিফিকেট হাতে আসার পর দুবাই পুলিশ গোটা ঘটনাটাই সরকারি কৌঁসুলির হাতে সমর্পণ করেছে। তিনি অনেকগুলি দিক খতিয়ে দেখেই তবে সিদ্ধান্ত নেবেন, শ্রীদেবীর লাশ ভারতে পাঠানো হয়েছে গতকাল। শোনা যাচ্ছে বনি কাপুরকে দুবাই পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। ওই হোটেলেও গেছে তারা। সিল করে দিয়েছে শ্রীদেবীর সেই ঘর।
নানা প্রশ্নের উত্তর দুবাই পুলিশও খুঁজছে। তাহলে কি শ্রীদেবীর এই মৃত্যুর পিছনে রয়েছে অন্য কোনও রহস্য? সে প্রশ্নের উত্তর আপাতত পাওয়া মুশকিল।
শ্রীদেবীর মৃত্যুর খবরের দেড় ঘণ্টা আগেই অমিতাভের টুইট?
শনিবার রাত এগারোটা নাগাদ দুবাইতে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান শ্রীদেবী। তার মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ বলিউড। সোশ্যাল মিডিয়ায় বহু তারকা অভিনেত্রীর পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন। সেই তালিকায় রয়েছেন অমিতাভ বচ্চনও। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে বিগ বি-র টুইট নিয়ে। ওয়েব মহলের একাংশের মতে, শ্রীদেবীর মৃত্যুর খবর প্রকাশ্যে আসার বেশ কিছুক্ষণ আগেই টুইট করেছেন অমিতাভ। কীভাবে এই টুইট করলেন তিনি? কোনও ভাবে আগে থেকে কি তিনি শ্রীদেবীর মৃত্যুর খবর পেয়েছিলেন? শ্রীদেবীর মৃত্যুর খবর প্রকাশ্যে আসে শনিবার রাত দু’টোর কিছু পরে। কিন্তু রাত একটা ১৫ মিনিটে অমিতাভ টুইট করেন, ‘জানি না কেন এত অস্বস্তি হচ্ছে।’ যদিও এই টুইটে কোথাও শ্রীদেবীর নাম লেখেননি তিনি। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে, তিনি কি আগে থেকে কিছু আন্দাজ করেছিলেন? নাকি তার কাছে শ্রীদেবীর মৃত্যুর খবর আগেই পৌঁছেছিল? প্রশ্নটা উঠছে বিভিন্ন মহলে।
কেস ক্লোজড
গতকাল বিকেলে দুবাই কর্তৃপক্ষ অবশেষে টুইট করে জানিয়েছে - এই ‘কেস ক্লোজড! সংযুক্ত আরব আমিরাতে নিযুক্ত ভারতীয় রাষ্ট্রদূত নবদীপ সুরি গতকাল জানান, ‘আমাদের টিম আগাগোড়া স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে হাত মিলিয়ে কাজ করেছে এবং পুলিশের কাছ থেকে অবশেষে ছাড়পত্রও মিলেছে। এখন স্বাস্থ্য বিভাগ ও ইমিগ্রেশন বিভাগের কিছু ফর্ম্যালিটি বাকি আছে, তারই কাজ চলছে’।
‘নিয়মমাফিক সব পদ্ধতি শেষ করতে দুবাই সরকার তাদের সময় নিয়েছেন, এখন আমরা তার লাশ যত দ্রæত সম্ভব ভারতে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছি’।
গতকাল বেশি রাতে মুম্বাইতে শ্রীদেবীর লাশ পৌঁছবে বলে কথা ছিল এবং তার পরিবার গতকাল জানায়, আজ বুধবার বিকেল সাড়ে তিনটের সময় মুম্বাইয়ের ভিলে পার্লেতে তার শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।
তবে দুবাই কর্তৃপক্ষ আপাতত ‘তদন্ত শেষ’ বলে জানিয়ে দিলেও শ্রীদেবীর মৃত্যু নিয়ে ভারতে মূল ধারার গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়াতে যে পরিমাণ জল্পনা-কল্পনা চলছে তা প্রায় নজিরবিহীন। ৫৪ বছরের একজন সুস্থ-সবল মহিলা কীভাবে বাথটাবে জ্ঞান হারিয়ে ডুবে যেতে পারেন, তা নিয়ে অবিরাম প্রশ্ন তোলা হচ্ছে।
তার স্বামী বনি কাপুরকে দুবাই পুলিশ জেরা করায় এবং শ্রীদেবীর স্বামীর প্রথম পক্ষের সন্তান অভিনেতা অর্জুন কাপুর তড়িঘড়ি দুবাই পাড়ি দেওয়ায় মিডিয়ার সন্দেহ আরও দানা বেঁধেছে। আর এরই মধ্যে আরও মারাত্মক অভিযোগ করেছেন বিজেপি নেতা ও এমপি সুব্রাহ্মণ্যম স্বামী। মি. স্বামী বলছেন, ‘প্রথমে বলা হল হার্ট অ্যাটাক, পরে সেটা পাল্টে গেল। তারপর জানা গেল দুর্ঘটনা, বলা হল তার রক্তে না কি অ্যালকোহল ছিল। যে শ্রীদেবীকে আমরা জানতাম তার কোনওটার সঙ্গেই কিন্তু এগুলো যায় না’।
‘আমি নিশ্চিত, এটা একটা হত্যাকাÐ - যদিও মোটিভটা কী, সেটা আমি জানি না। তবে সবাই জানে বলিউডের সাথে দুবাইয়ের আন্ডারওয়ার্ল্ডের এক ঘনিষ্ঠ ও অস্বাস্থ্যকর যোগাযোগ আছে - হতে পারে এই হত্যাকাÐের সঙ্গে তারই সম্পর্ক আছে, বলেন তিনি। মধু কিশওয়ারের মতো অ্যাক্টিভিস্ট আবার প্রশ্ন তুলেছেন, শ্রীদেবীর কথিত ক্র্যাশ ডায়েট কোর্স ও জিরো ফিগার রাখার জন্য নানা ক্লিনিক্যাল চিকিৎসাই অকালে তার মৃত্যু ডেকে এনেছে কি না। ভারতের সাবেক রাষ্ট্রদূত গুরজিৎ সিং আবার বলছেন, শ্রীদেবীর ফরেনসিক রিপোর্টই আসলে এই সব সন্দেহের জন্ম দিয়েছে।
দুবাইতে কূটনীতিকের দায়িত্ব পালন করা মি সিং বলছিলেন, ‘সেখানে হাসপাতালের বাইরে যে কোনও মৃত্যুই পোস্ট মর্টেমের জন্য যায়। এ ক্ষেত্রে ময়না তদন্তের জন্য অনুরোধ করা হয়েছিল না কি তার আইনগত প্রয়োজনীয়তা ছিল আমি জানি না - কিন্তু ঘটনা হল এই রিপোর্টে যেখানে সব অস্পষ্টতার উত্তর মিলবে বলে ভাবা হয়েছিল -দেখা গেল তার বদলে তা আরও বিভ্রান্তি বাড়িয়েছে’।
শ্রীদেবীকে শেষ বিদায় জানানোর জন্য মুম্বাই-সহ গোটা ভারত যখন অধীর উৎকন্ঠায় অপেক্ষা করছে, তার মধ্যেও কিন্তু সেই বিভ্রান্তির রেশ রয়েই যাচ্ছে।
আর গত চব্বিশ ঘন্টায় ভারতে সোশ্যাল মিডিয়াতে সবচেয়ে ট্রেন্ডিং টপিকগুলোর মধ্যে একটি ছিল ‘বাথটাব’! সূত্র : বিবিসি, আনন্দবাজার পত্রিকা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।