Inqilab Logo

বুধবার, ২৬ জুন ২০২৪, ১২ আষাঢ় ১৪৩১, ১৯ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

ক্লু মিলেছে ফিলিপাইনে পিছিয়ে বাংলাদেশ

প্রকাশের সময় : ৩০ মার্চ, ২০১৬, ১২:০০ এএম | আপডেট : ১১:২৯ পিএম, ২৯ মার্চ, ২০১৬

হাসান সোহেল : বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় ফিলিপাইনের কিছু ক্লু পাওয়া গেলেও পিছিয়ে আছে বাংলাদেশ। এখানে তদন্তে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি নেই। ফিলিপাইনের সিনেট শুনানীতে অর্থ চুরির সন্দেহভাজন মূল হোতা ব্যবসায়ী কিম ওয়ং কিছু অর্থ ফেরত দেওয়ার কথাও জানিয়েছেন।
এদিকে, বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে তদন্তে যথেষ্ট অগ্রগতির কথা দাবি করা হলেও এ ব্যাপারে কোন কিছুই পরিষ্কার করে বলা হচ্ছে না। এমনকি ঘটনাকে সংবাদ মাধ্যমের আড়াল করতে বাংলাদেশ ব্যাংকে কিছুদিন থেকে সাংবাদিকদের প্রবেশে কড়াকড়ি আরোপ করছে। অবশ্য এখানেও চলছে নাটক। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র বলছেন ক্যামেরাপার্সন বাদে সাংবাদিকদের প্রবেশে কোন বাধা নেই, অন্যদিকে কর্মচারীরা এ কথা মানতে নারাজ। তাদের মতে, উপরের নির্দেশ আছে সব জায়গায় যেতে পারবেন না।
সিআইডির তদন্ত দল বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ও সকল শাখা অফিসের প্রায় ১৫০০ ল্যাপটপ পরীক্ষা-নীরিক্ষা করবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এতে ব্যাংকের স্বাভাবিক কার্যক্রমে সাময়িক বিঘœতা দেখা দেওয়ার উপক্রম হয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের রির্জাভ চুরিতে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকের জড়িত থাকার যথেষ্ট তথ্য প্রমাণ রয়েছে। তাই মামলা নয়, চুরি হওয়া অর্থ এমনিতেই ফেরত দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আইনজীবী আজমালুল হোসাইন কিউসি।
ল্যাপটপ পরীক্ষা-নিরীক্ষার বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র শুভংকর সাহা বলেন, তদন্তের স্বার্থে ডেক্সটপের পাশাপাশি ল্যাপটপগুলোও চেক করা হবে। অনেকসময় ল্যাপটপগুলো অফিসের পাশাপাশি অফিসের বাইরেও কর্মকর্তারা ব্যবহার করে থাকেন। আমাদের যে সাইবার এ্যাটাকটি হয়েছে এতে ল্যাপটপে কোন ঝুঁকি রয়েছে কিনা এবং এগুলোতে পরবর্তীতে ব্যবহারে কোন অসুবিধা রয়েছে কিনা সে বিষয়টি জানার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের সকল অফিসের ল্যাপটপগুলোই পরীক্ষা করা হবে। এতে যদি কোন সমস্যা থেকে থাকে সেটি মোকাবেলায় কোন সফটওয়্যার বসানোর প্রয়োজন আছে কিনা তাও তদন্ত করে দেখা হবে। এজন্যই ল্যাপটপগুলো নেয়া হচ্ছে। ল্যাপটপগুলো নেয়ার ফলে কর্মকর্তাদের কাজে কোন ধরনের অসুবিধা হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, সাময়িক একটু অসুবিধা তো হবেই। তারপরও প্রত্যেকের যেহেতু ল্যাপটপের পাশাপাশি ডেক্সটপ রয়েছে, তাই কাজে খুব বেশি অসুবিধা হবে বলে মনে হয় না। এখানে প্রায় ১৫০০ ল্যাপটপ রয়েছে। ফিলিপাইনের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংক কোন তথ্য আদান প্রদান করছে কিনা এবং করে থাকলে সেটা কিভাবে করা হচ্ছে জানতে চাইলে শুভংকর সাহা বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুরোধে ফিলিপাইনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও তাদের এন্টি মানি লন্ডারিং টিম চুরির সঙ্গে জড়িতদের বের করতে ও চুরির টাকা আদায়ে কাজ করে যাচ্ছে। তাদের সঙ্গে আমাদের একটি সহযোগিতামূলক চুক্তি রয়েছে। এই চুক্তির আওতায় আমরা একে অপরকে সহযোগিতা করছি। এতে তারা আমাদের কাছে কোন তথ্য চাইলে সেটার যেটুকু দেয়া সম্ভব তা দিচ্ছি। তাদের কাছেও আমরা কিছু চাইলে তারা আমাদেরকে করছে।
ফিলিপাইনের সিনেটে গতকাল শুনানি হয়েছে উল্লেখ করে শুভংকর বলেন, দায়ী ব্যাংক ও আভিযোগকারীদের চিহ্নিত করার কাজ করছে ফিলিপাইন ও শ্রীলংকা। যারা টাকা নিয়েছে তাদেরকে চিহ্নিত করে এবং টাকা আদায়ে ব্যবস্থা নেবেন বলে আমা আশা প্রকাশ করছি। আমাদের তথ্য মতে শ্রীলংকার ও ফিলিপাইনের ৩৫টি ভুয়া নোটিশে টাকাগুলো চলে গিয়েছে। এদের মধ্যকার ৪জন সুবিধাভোগীদের ধরার বিষয়ে দেশগুলো বিশেষভাবে কাজ করছে।
এছাড়া পৃথক তিনটি তদন্ত কমিটির কাজ চলমান রয়েছে বলে জানান শুভংকর। তিনি বলেন, এর মধ্যে একটি হচ্ছে সরকার কর্তৃক গঠিত সাবেক গভর্ণর ফরাস উদ্দিনের নেতৃত্বে গঠিত কমিটি, সিআইডি তদন্ত দল এবং অন্যটি করছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেনসিক টিম। আমরা সাইবার সিকিউরিটি ও আইটি সিকিউরিটি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই কাজ করছি। ব্যবস্থাগুলো ঝুঁকিমুক্ত করার জন্য আগের গভর্ণরের সময় থেকেই কাজ করা হচ্ছে। এখন এর নিরাপত্তা নিশ্চিতে কাজ করা হচ্ছে।
এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের অর্থ চুরির ঘটনায় সন্দেহভাজন মূল হোতা ব্যবসায়ী কিম ওয়ং কিছু অর্থ ফেরত দেওয়ার কথা বলেছেন। অর্থ চুরির ঘটনায় গতকাল ফিলিপাইনের সিনেট শুনানিতে হাজির হয়ে তিনি এ কথা বলেন। ফিলিপাইনের সিনেটের ব্লুরিবন কমিটির সামনে গতকাল হাজির হন ব্যবসায়ী কিম ওয়ং ও রিজাল কমার্শিয়াল ব্যাংকিং করপোরেশনের (আরসিবিসি) জুপিটার শাখার বরখাস্ত হওয়া জ্যেষ্ঠ কাস্টমার রিলেশনস অফিসার অ্যাঞ্জেলা তোরেস। রিজাল ব্যাংকের জুপিটার মাকাতি শাখার ছয়টি সন্দেহভাজন হিসাবের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকে রাখা বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি হয়।
গতকাল শুনানিতে সন্দেহভাজন মূল হোতা ওয়ং দাবি করেন, সোলেয়া ক্যাসিনো রিসোর্টস হোটেলের হিসাবে ৪৬ লাখ ৩০ হাজার ডলার আছে। তিনি বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের কাছে ওই অর্থ ফেরত দিতে চান। তিনি বলেন, বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এখানে উপস্থিত আছেন। তিনি একটি মাধ্যম হতে পারেন। তাঁর মাধ্যমে আমরা অর্থ দিতে পারি। তবে তিনি এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেছেন। এটিকে ইতিবাচক অগ্রগতি হিসেবে দেখছেন ব্লুরিবন কমিটির প্রধান তিওফেস্তো গুইনগোনা।
ওয়ং রিজেল ব্যাংকের জুপিটার মাকাতি শাখার ব্যবস্থাপক মায়া দেগুইতোর দিকে অভিযোগের আঙুল তোলেন। অর্থ চুরির ঘটনার সঙ্গে তাঁর জড়িত থাকার অভিযোগ আছে। তিনি আগেই সিনেট শুনানির মুখোমুখি হয়েছিলেন। এ ছাড়া ওয়ং ঘটনার সঙ্গে দুই বিদেশী জড়িত থাকতে পারেন বলে সন্দেহ করেছেন। এমন দুই সন্দেহভাজনের নাম উল্লেখ করেন। দু’জনেই চীনা ব্যবসায়ী। তাঁরা হলেন সুয়া হুয়া গাও ও দিং জিজি। তাঁর দাবি, যেসব রাঘব-বোয়াল এই অর্থ হাতিয়ে নিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে এই দুজনও আছেন।
বিতর্কিত এই বিষয়ের তদন্তের এই সময়ে সরাসরি এই দুই ব্যক্তির নাম উল্লেখ না করে সেটা একটা সিল করা এনভেলপে ভরে পাসপোর্টসহ জমা দিবেন বলে জানিয়েছিলে কিম। কিন্তু সিনেটরদের প্রশ্নের মুখে তিনি তাদের নাম উল্লেখ করেন। কিম তার বক্তব্যে বলেন, যে টাকা দেশের বাইরে থেকে আসছে সেটার তথ্যাদি মিথ্যে করে আমার কোনো লাভ নেই। আমি জানতামও না কোথা থেকে ৮১ মিলিয়ন ডলার এসেছে। দুই জন বিদেশী এই ৮১ মিলিয়ন ডলার নিয়ে এসেছে এখানে। তাদের একজন ফিলিপাইনে আসা-যাওয়ার মধ্যে থাকে। সেও জুয়ার এজেন্ট। তদন্তকারীদের সহায়তার জন্য আমি তাদের নাম ও পাসপোর্ট একটি সিল করা খামে কমিটির কাছে জমা দিবো। পরে তিনি দুটি নাম উল্লেখ করে বলেন, গাও নিজেও একজন জুয়ার এজেন্ট। সে কাজ করছে বিগত আট বছর ধরে। আর দিংয়ের সঙ্গে সেই পরিচয় করিয়ে দেয়।
শুনানিতে অন্যতম সন্দেহভাজন ব্যবসায়ী উইলিয়াম গাও’র সম্পৃক্ততার বিষয়ে গতকালই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে বলে জানা গেছে। উইলিয়াম গাও’র মালিকানাধীন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান সেঞ্চুরিটেক্স ট্রেডিংয়ের নামে খোলা ব্যাংক হিসাব ব্যবহার করেই আরসিবিসি থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের চুরি হওয়া কোটি ১০ লাখ ডলার সরানো হয়। এই ব্যবসায়ীর বিষয়ে বর্তমানে আলাদা তদন্ত করছে ফিলিপাইনের অ্যান্টি মানি লন্ডারিং কাউন্সিল (এএমএলসি) ও সিনেট ব্লু রিবন কমিটি।
কিম আরো বলেন, ভুয়া কাগজপত্র করার সঙ্গে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। এসব ভুয়া কাগজপত্র করেছেন রিজাল কমার্শিয়াল ব্যাংকিং কর্পোরেশনের ব্রাঞ্চ ম্যানেজার মায়া। আর অর্থ কীভাবে তুলতে হবে, তার যাবতীয় কাজ তিনিই করেছেন। এর আগে মায়ার দাবীর প্রেক্ষিতে তিনি বলেন, আমি তাকে একজন বিদেশীকে রেফার করেছিলাম। মায়ার সাহায্যেই সবগুলো টাকা ব্যাংকের বাইরে গেছে।
এদিকে অসুস্থতার জন্য গতকালের শুনানিতে উপস্থিত হনননি শাখা ব্যবস্থাপক ও মূল সন্দেহভাজন মায়া সান্তোস দাগুইতো। তার উপস্থিত না থাকার আবেদন মঞ্জুর করে তদন্ত কমিটি। অপরদিকে ফিলিপাইনের পত্রিকা ইনকোয়ারার বলছে, ফেডারেল রিজার্ভ থেকে হ্যাকাররা বাংলাদেশের ১০১ মিলিয়র ডলার চুরি করলেও, ফেডের ভূমিকা নেতিবাচক। বাংলাদেশ ব্যাংকের সূত্র উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, ফেড সরসারি যোগাযোগ না করে আইনজীবী নিয়োগ দিয়েছে।
প্রসঙ্গত, অর্থ চুরির ঘটনায় মায়ার জড়িত থাকার অভিযোগ উঠলে রিজাল ব্যাংক তাঁকে বরখাস্ত করে। তিনি ১৭ মার্চের শুনানিতে ওয়ংয়ের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েছিলেন।
ইস্টার্ন হাওয়াই লেইজার কোম্পানি লিমিটেডের প্রেসিডেন্ট ও মহাব্যবস্থাপক কিম ওয়ং। হংকংভিত্তিক কোম্পানিটি ক্যাসিনো ব্যবসার সঙ্গেও জড়িত। চুরি হওয়া অর্থ ওই কোম্পানির ক্যাসিনোতে গেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। সিনেটের গত দুটি শুনানিতে তিনি অনুপস্থিত ছিলেন। তখন তিনি চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে অবস্থান করছিলেন। চুরি যাওয়া অর্থ ফিলিপাইন থেকে পাচারে সরাসরি জড়িত থাকার অভিযোগে ২২ মার্চ মায়া ও তাঁর সহকারী অ্যাঞ্জেলা তোরেসকে বরখাস্ত করে রিজাল ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া অর্থ পাচারের ঘটনায় মায়া ও অ্যাঞ্জেলার বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে ফৌজদারি আদালতে অভিযোগ করেছেন ব্যবসায়ী উইলিয়াম সো গো। খুব শিগগির এই দুজনের বিরুদ্ধে মামলা করারও ঘোষণা দিয়েছেন সো গোর আইনজীবী।

বাংলাদেশের কেউ জড়িত থাকলে ব্যবস্থা -দুদক চেয়ারম্যান
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ বলেছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় কোনো বাংলাদেশি জড়িত থাকলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে দুদক। নিজস্ব পদ্ধতিতে কমিশনের অনুসন্ধান অব্যাহত রয়েছে বলে জানান তিনি।
‘দুর্নীতি প্রতিরোধ সপ্তাহ-২০১৬’-এর কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল মঙ্গলবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে র‌্যালি নিয়ে আসেন দুদক কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। সেখানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ব্যাংক আমাদের কোনো চিঠি পাঠায়নি। ২০১৫ সালে একটি আইন হয়েছে, মানি লন্ডারিং সংশ্লিষ্ট। সেখানে ভাগ করে দেওয়া হয়েছে, কোন সংস্থা কোন কোন কাজ করবে। ‘সে অনুযায়ী, বাংলাদেশ ব্যাংকের এ ঘটনায় যদি দেশের কেউ জড়িত থাকে, তাহলে অবশ্যই আমরা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব। তদন্ত চলছে। সরকার একটি কমিটি করেছে, সিআইডি রয়েছে। আমরা অনুসন্ধান করছি, দেশের কেউ জড়িত কিনা,’ বলেন তিনি।
ইকবাল মাহমুদ বলেন, আমাদের দুর্নীতি প্রতিরোধ ও কমাতে সব পদক্ষেপ নিতে কর্মসূচি নিয়েছি। আশা করি, জনগণ ও দেশ দুর্নীতির রাহুগ্রাস থেকে মুক্তি পাবে। দুর্নীতি দমন কমিশন নিরপরাধের জন্য ভালো জায়গা, অপরাধীদের জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, সময় বলে দেবে, অনুসন্ধানের প্রয়োজনে দেশের বাইরে যেতে হবে কিনা। সরকার তদন্তের নির্দেশ দিলে দুদক কী করবে, সেটিও সময়ই বলে দেবে। তিনি বলেন, দুর্নীতি কমাতে হলে, এর মূল উৎপাটন করতে হলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। তরুণরা এগিয়ে এলে যেকোনো কিছু করা সম্ভব।



 

Show all comments
  • Kamrul Hasan Shagor ৩০ মার্চ, ২০১৬, ৯:৪৪ এএম says : 0
    টাকা গেছে আর পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ
    Total Reply(0) Reply
  • Syful ৩০ মার্চ, ২০১৬, ৯:৪৬ এএম says : 0
    akhon prosno holo amra kano pichiye ?
    Total Reply(0) Reply
  • Pabel ৩০ মার্চ, ২০১৬, ৯:৪৬ এএম says : 0
    agulo dekhar ki kaw nai
    Total Reply(0) Reply
  • রাসেল ৩০ মার্চ, ২০১৬, ৯:৪৮ এএম says : 0
    রিপোর্টারকে ধন্যবাদ।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ক্লু মিলেছে ফিলিপাইনে পিছিয়ে বাংলাদেশ
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ