পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : রাজধানীতে ক্যাম্পের বাইরে অবস্থানরত উর্দুভাষী বিহারিদের উচ্ছেদে বাধা নেই বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। গতকাল মঙ্গলবার এ বিষয়ে করা ১০টি রিট আবেদন খারিজ করে বিচারপতি মঈনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি জে বি এম হাসানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ রায় দেন। একই সঙ্গে জাতীয় পরিচয়পত্রধারী বিহারিদের পুনর্বাসন করতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। রিটকারীর পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডেভাকেট আবদুল বাসেত মজুমদার ও ব্যারিস্টার সারা হোসেন। অপরদিকে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোতাহের হোসেন সাজু।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০০২ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি মিরপুরে অবস্থানরত ৪০টি ক্যাম্পে অবস্থানরত ৭০ হাজার বিহারিকে উচ্ছেদে অভিযান শুরু করে ঢাকা সিটি কপোরেশন। এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে বিহারিদের সংগঠন উর্দু স্পোকিং রিহ্যাবিলিটেশন মুভমেন্টের সভাপতি সাদাকাত খান ফাক্কু ও সেক্রেটারি শাহিদ আরী বাবলু হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন। এরপর হাইকোর্ট পল্লবী থানার ক্যাম্পবাসীর অন্য জায়গায় পুনর্বাসন না করা পর্যন্ত এবং মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত উচ্ছেদ অভিযান বন্ধের নির্দেশ দেন। এরপর ২০০৩ সালে গণপূর্ত মন্ত্রণালয় আবার তাদের উচ্ছেদের চেষ্টা করলে একটি সম্পূরক আবেদন করেন রিটকারীরা। এরপর হাইকোর্ট রুল জারি করে মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তাদের উচ্ছেদ অভিযান বন্ধ রাখতে নির্দেশ দেন। দীর্ঘদিন শুনানির পর আজ মঙ্গলবার চূড়ান্ত রায় ঘোষণা করা হয়। রায়ে রাজধানীতে ক্যাম্পের বাইরে অবস্থানরত উর্দুভাষী বিহারিদের উচ্ছেদে বাধা নেই বলে রায় দেন হাইকোর্ট। তবে জাতীয় পরিচয়পত্রধারী বিহারিদের পুনর্বাসন করতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।