পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, স্বাধীনতার সুফল সকলের কাছে পৌঁছে দিতে জঙ্গি-রাজাকারমুক্ত ও দলবাজি-দুর্নীতিমুক্ত এবং বৈষম্যহীন সুশাসনের বাংলাদেশ গড়তে হবে। তবে জামায়াত-যুদ্ধাপরাধী-জঙ্গি এবং জঙ্গি-রাজাকারদের পাহারাদার খালেদা-বিএনপি চক্র এ অর্জনের পথে সবচেয়ে বড় বাধা বলে উল্লেখ করেন তিনি।
গতকাল রোববার দুপুরে জাতীয় প্রেসকাবে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা চিকিৎসক পরিষদ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
হাসানুল হক ইনু বলেন, জঙ্গি ও জঙ্গি পাহারাদার চক্রের হোতারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বাদ দিয়ে স্বাধীনতার ইতিহাস লেখার অপচেষ্টা করে। রাজাকারের হাত ধরে স্বাধীনতা দিবস পালন করে তারা। এরা বদলাবে না।
তিনি বলেন, সে কারণেই জঙ্গি ও জঙ্গি পাহারাদার যারা আসলে পাকিস্তানী ভূত ও নব্যরাজাকার, তাদের দমন-বর্জন করতে হবে, মাঝামাঝি কোন পথ নেই। বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও স্বাধীনতা দিবসে এই হোক আমাদের অঙ্গীকার।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে বিশ্ব ইতিহাসের এক অনন্য নেতা বলে উল্লেখ করে জাসদ নেতা তথ্যমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু একাত্তরে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের মাধ্যমে নেহেরু-জিন্নাহর ১৯৪৭ সালের ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের ভুল শুধরে দেন।
ধর্মাশ্রয়ী রাষ্ট্র গঠনের ভুল শুধরে দিয়ে জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে রাষ্ট্র গঠন করে বঙ্গবন্ধু উপমহাদেশের একজন সফলতম নেতা হিসেবে ইতিহাসে অমর হয়ে রয়েছেন বলেও উল্লেখ করেন মন্ত্রী ।
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ডা. সিরাজুল হকের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, পরিষদের কার্যকরী সভাপতি অধ্যাপক ডা. মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, মহাসচিব অধ্যাপক ডা. মোল্লা ওবায়েদুল্লাহ বাকী প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।