পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রতি কেজি চালের দাম ৪০ টাকার নিচে চলে আসা বাস্তবসম্মত হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। তিনি বলেন, কৃষকের দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
চালের দাম তখন কম ছিল, সাংবাদিকেরাও লিখেছেন কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এজন্য কৃষককে গুরুত্ব দিতে হবে। কৃষক যদি চাল উৎপাদন থেকে আগ্রহ হারিয়ে ফেললে তবে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হব। গতকাল বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে চা প্রদর্শনী-২০১৮ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় বাণিজ্য সচিব শুভাশীষ বসুসহ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, সেজন্য আমার ব্যক্তিগত মতামত ৪০ টাকার নিচে কখনও চালের দাম আসবে না আর। এটা আমি মনে করি কেজি প্রতি মোটা চালের দাম ৪০ টাকার নিচে আসা বাস্তবসম্মত নয়। সুতরাং চালের দাম অ্যারাউন্ড ৪০ টাকাই থাকবে এবং সেটাই বর্তমানে আছে।
বাংলাদেশ খাদ্য উদ্বৃত্ত হলেও আমদানি বেড়েই চলছে, তাহলে বাংলাদেশ খাদ্য ঘাটতির দিকে যাচ্ছে কি না-সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে তোফায়েল বলেন, গতবছর আমাদের ও প্রতিবেশী দেশ ভারতে বন্যায় পেঁয়াজ ও ধানের ক্ষতি হয়েছে। এজন্য কাঙ্খিত ফলন হয়নি। আমরা এখন খাদ্য উদ্বৃত্ত দেশ হিসেবে থাকব। বন্যার পর ফসল আসতেছে এবং ফসল আসবে। তাতে আমরা ফসল উদ্বৃত্ত দেশ হিসেবে থাকব।
খাদ্য আমদানি পরিস্থিতির তুলে ধরে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত সরকারি খাতে ১০ লাখ ১০ হাজার টন খাদ্য আমদানি হয়েছে। এর মধ্যে চাল ছয় লাখ ৪৯ হাজার টন এবং গম তিন লাখ ৬১ হাজার টন। আর বেসরকারি কাতে ৫৬ লাখ ৬৪ হাজার টন খাদ্যশষ্য। চাল ১৯ দশমিক ৩২ লাখ টন এবং গম ৩৭ দশমিক ৩২ লাখ টন। ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত সরকারি-বেসরকারি খাতে মোট চাল আমদানির পরমিাণ ২৫ লাখ টন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।