পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : সরকার সারাদেশকে গ্রাস করতে সর্বনাশা নীতি অবলম্বন করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। তিনি বলেন, সরকার হুকুমবাদ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বিরোধী দল ও ভিন্ন মতের অস্তিত্বের চিরদিনের জন্য অবসান ঘটাতে চায়। দিন যতোই যাচ্ছে ভোটারবিহীন সরকারের জিঘাংসার মাত্রা ততোই ভয়াবহ রুপ ধারণ করছে। এই সরকার বিরোধীদল দমনে হয়রানী, জুলুম-নির্যাতন, মিথ্যা মামলা, গ্রেফতার ইত্যাদিকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে। ভয় ও আতঙ্ক সৃষ্টি করা সরকারের জন্য জরুরী হয়ে পড়েছে এজন্য যে, মানুষের প্রতিবাদী স্রোত যেন ক্ষমতার মসনদের দিকে ধেয়ে না আসে। এই লক্ষ্য পূরণে তৈমুর আলম খন্দকারকে বিনা কারণে গ্রেফতার করা হয়েছে। গতকাল (মঙ্গলবার) চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য এ্যাড: তৈমুর আলম খন্দকার এবং স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ ইয়াসিন আলীকে গ্রেফতারের প্রতিবাদে গণামাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।
খালেদা জিয়া বলেন, তারুণ্যের শক্তিকে প্রতিহত করার জন্য ইয়াসিন আলী’র মতো যুবকদেরকেও কারাগারে দীর্ঘদিন ধরে আটকে রাখা হয়েছে। মিথ্যা অভিযোগে বিরোধী দলের নেকাকর্মীদের আটক গণতন্ত্রকে চিরদিনের জন্য নিরুদ্দেশ করে রাখারই মহাপরিকল্পনা। বিরোধী দল সংবিধান স্বীকৃত সকল রাজনৈতিক অধিকার থেকে এখন বঞ্চিত। দেশে গণতন্ত্রের লেশমাত্র চিহ্ন নেই। মৌলিক ও মানবাধিকার বর্তমান সরকার আগেই ভুলুন্ঠিত করেছে। গণমাধ্যম এখন পরাধীন। আইন-আদালতও এখন শাসকগোষ্ঠীর মুখাপেক্ষী। শাসকগোষ্ঠী দেশে এক শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থার সৃষ্টি করেছে। রাজনৈতিক কর্মী-নেতারা ছাড়াও দেশের কোন মানুষই এখন নিজেদের নিরাপদ বোধ করছেন না। তিনি অবিলম্বে তৈমুর আলম খন্দকার এবং ইয়াসিন আলীসহ সারাদেশে প্রতিদিন যে গণগ্রেফতারের ঘটনা ঘটছে তা^ বন্ধ করার আহবান জানান এবং তাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও নি:শর্ত মু্িক্তর দাবি জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।