পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাঙ্গালি জাতির জীবনে সবচেয়ে আলোকিত অধ্যায় মুক্তিযুদ্ধ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে অর্জিত হয় স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ, নিজস্ব জাতিসত্ত¡া, পবিত্র সংবিধান ও লাল-সবুজের পতাকা। এলজিআরডি ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মো. মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ গতকাল পাবলিক লাইব্রেরি মিলনায়তনে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জয় বাংলা সাংস্কৃতিক পরিষদ আয়োজিত এক আলোচনা সভা, গুণীজন সম্মাননা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
কবি আবু হানিফ রনির সভাপতিত্বে এতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য নাভানা আক্তার, এ্যাডভোকেট নুরুল আমিন রুহুল, ঢাকা জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি এইচ.এম মেহেদি হাসান ও পরিষদের সভাপতি মো. হোছেন রাব্বানী।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশ ও জাতিকে বেশি বেশি আলোকিত সাদামনের মানুষ উপহার দিতে হলে নতুন প্রজন্মকে লেখাপড়ার পাশাপাশি ক্রীড়া, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও বিজ্ঞান চর্চায় দক্ষতা ও যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। একটা জাতির নিজস্ব সংস্কৃতি চর্চার অর্জনসমূহ প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে স্থান করে দিতে পারলে প্রজন্মের পর প্রজন্মের মাঝে নিজস্ব কৃষ্টি, সভ্যতা ও স্বকীয়তাকে চিরজাগরুক করতে পারে। সমাজে সত্য, সুন্দর, শান্তি ও সমৃদ্ধি প্রতিষ্ঠায় সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোর সহায়ক ভূমিকা অপরিহার্য। তিনি জয় বাংলা সাংস্কৃতিক পরিষদকে মুক্তচিন্তা ও স্বাধীনতার স্বপক্ষের মননশীল ও সৃষ্টি ধর্মী সাংস্কৃতিক সংগঠন হিসেবে উল্লেখ করে এর কর্মযজ্ঞকে তৃণমুল মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার আহŸান জানান। তিনি সংগঠনটিকে সার্বিক সহায়তার আশ্বাস দেন। পরে প্রতিমন্ত্রী পরিষদের পক্ষ থেকে সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখা কৃতি ব্যক্তিগণের হাতে সম্মাননা পদক তুলে দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।