পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গত ২১ মার্চ দৈনিক ইনকিলাবের প্রথম পৃষ্ঠায় ‘বিএনপির দুইশ নেতার একাধিক পদÑফজলুল হক মিলনের ছক্কা’ শিরোনামে প্রকাশিত রিপোর্টের অংশবিশেষের প্রতিবাদ জানিয়েছেন ফজলুল হক মিলন।
গতকাল কেন্দ্রীয় বিএনপির প্যাডে পাঠানো প্রতিবাদ লিপিতে তিনি দাবি করেনÑ প্রকাশিত রিপোর্টের সকল তথ্য সঠিক নয়। তিনি বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক (ঢাকা বিভাগ) ও গাজীপুর জেলা বিএনপির সভাপতি।
লিখিত প্রতিবাদ লিপিতে কালিগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি হিসেবে আব্দুল কুদ্দুস মোল্লা হিসেবে উল্লেখ করলেন। তবে রিপোর্টারের প্রশ্নের জবাবে জানানো হয়Ñআব্দুল কুদ্দুস মোল্লা ওই উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। কাউন্সিলর হিসেবে তাকেই কার্ড দেয়া হয়েছিলো। গাজীপুর জেলা বিএনপির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক (দফতরের দায়িত্বে) ডা. মাজহারুল আলম ইনকিলাবকে জানান, জেলার আহ্বায়ক কমিটির সময় আমি সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। তখন কালিগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন ফজলুল হক মিলন। সহ-সভাপতি ছিলেন আব্দুল কুদ্দুস মোল্লা। আমার জানামতে তারপর আর কোন কমিটি হয়নি।
প্রতিবাদ লিপিতে ফজলুল হক মিলন দাবি করেন, কালিগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ছিলেন হোসেন আরমান মাস্টার। ইউনিয়নটি পৌরসভা ঘোষণা করা হলে (২০১২ সালে) হোসেন আরমান মাস্টারকেই পৌর বিএনপির সভাপতির দায়িত্ব দেয়া হয়। আর সিরাজুল ইসলাম তুমুলিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি নির্বাচিত করা হয়েছে বলে জানান ফজলুল হক মিলন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।