পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : ইসলামিক বুদ্ধিজীবী ফ্রন্টের আহŸায়ক শাহসুফি সৈয়দ আব্দুল হান্নান আল-হাদী বলেছেন, আমেরিকার লম্পট প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইতোমধ্যেই বিশ্বে মুসলিম বিদ্বেষী হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। ক্ষমতায় এসেই তিনি ছয়টি মুসলিম দেশের নাগরিকদের আমেরিকা প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। যুক্তরাষ্ট্রের পোষ্য সুচিকে দিয়ে আরাকানে রোহিঙ্গা মুসলিম নিধন করেছে। এবার তিনি মুসলমানদের ১ম কেবলা আল-আকসা মসজিদের শহর পূর্ব জেরুজালেমকে ইসরাইলের রাজধানী হিসেবে ঘোষণা করে এম্বেসী স্থাপনের নিদের্শও দিয়েছেন। এটা জাতিসংঘের প্রস্তাব স্পষ্ট লঙ্ঘন। জাতিসংঘের নিরাপত্তা প্রস্তাব অনুযায়ী জেরুজালেম ইসরাইলের অংশ নয় এবং জেরুজালেমকে ইসরাইলের একক রাজধানী করা যাবে না।
তিনি বলেন, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের ১৫টি রাষ্ট্রের মধ্যে ১৪টিই আমেরকিার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ভোট দেয়ায় ট্রাম্প হুমকি দিয়েছিলেন, কোটি কোটি ডলার সাহায্য নিয়ে যারা সাধারণ পরিষদে আমেরিকার বিরুদ্ধে ভোট দিবে তিনি তাদের দেখে নিবেন। এ হুমকির পরও জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ১২৮টি রাষ্ট্র ট্রাম্পেন হুমকিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শণ করেছে। ৩৫ দেশ ভোটদানে বিরত ছিল। মাত্র ১ লাখ লোকের ৭/৮টি দেশ ট্রাম্পের সমর্থক ছিল। আর এঁটাই ছিল ট্রাম্পকে একঘরে করার বলিষ্ঠ পদক্ষেপ। জেরুজালেম নিয়ে ট্রাম্প আগুনে হাত দেয়ায় মহান আল্লাহ তায়ালা ট্রাম্পকে যৎসামান্য নজির দেখিয়েছেন। অবস্থান পরির্বতন না করলে ফেরাউনদের মতো ট্রাম্পের ধ্বংস অনিবার্য হয়ে উঠবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।