পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
শুধু একটি ফোনকলই মিলবে জরুরী সেবা। ৯৯৯ সম্বরে কল করলে প্রয়োজন অনুযায়ী সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে ছুটে যাবে পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস কর্মী কিংবা অ্যাম্বুলেন্স। ভিকটিমকে উদ্ধার ও সহায়তা বা অপরাধীকে আটক করে পরিস্থিতি করবে নিরাপদ। বিনামূল্যে কল করে ফায়ার সার্ভিস বা অ্যাম্বুলেন্স কিংবা জরুরি প্রয়োজনে পুলিশি সহায়তা পাওয়া যাবে।
গতকাল রাজধানীর আব্দুল গণি রোডের পাশে ডিএমপির সেন্ট্রোল কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল সেন্টারে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় এ ‘জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯’ এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।
অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল, আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব মোস্তফা কামাল, পুলিশ মহাপরিদর্শক একেএম শহীদুল হক উপস্থিত ছিলেন।
পুলিশের ‘৯৯৯’ সেবা উদ্বোধনের পর জয় বলেন, আওয়ামী লীগ দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনায় দেশের উন্নয়নে বদ্ধ পরিকর। আওয়ামী লীগের সেবা শুধু আজকের নয়, ভবিষ্যতের। আমরা চাই সরকারের সব সেবা জনগণের দুয়ারে পৌঁছে দিতে।
প্রায় এক বছর আগে চালু হলেও জাতীয় এই কল সেন্টারে প্রাথমিকভাবে একইসঙ্গে ১২০টি কল রিসিভ করা হবে বলে জানিয়েছেন পুলিশ মহাপরিদর্শ।
কোনো অপরাধ সংঘটিত হতে দেখলে, প্রাণনাশের আশঙ্কা দেখা দিলে, কোনো হতাহতের ঘটনা চোখে পড়লে, কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে, অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটলে ও অ্যাম্বুলেন্সের প্রয়োজন পড়লে ৯৯৯ ডায়াল করলেই সেবা মিলবে।
এ ৯৯৯ সেবা উদ্বোধনের পর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেন, জরুরি প্রয়োজনে একজন ব্যক্তির অনেক কিছু প্রয়োজন পড়ে। পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস কিংবা পথে-ঘাটে দুর্ঘটনা হতেই পারে। আধুনিক বিশ্বে সব দেশেই এ সেবাটি তাৎক্ষণিক পাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। আমরাও বিশ্বের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে তথ্য-প্রযুক্তির যুগে পদার্পণ করছি। আমরা ৯৯৯ সেবা দেওয়ার জন্য প্রস্তত হয়েছি।
পুলিশের কমৃকর্তারা জানান, ৯৯৯ নম্বরে কল করলেই যে কেউ পেয়ে যাবেন পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও অ্যাম্বুলেন্স সেবা। ৯৯৯ নম্বরটিতে ফোন করতে গ্রাহকের কোনো টাকা খরচ হবে না, এটি সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে। এই কল সেন্টারের দায়িত্বে থাকা পুলিশের সদস্যরা ২৪ ঘণ্টা সেবা দেবেন।
চোখের সামনে কোনো অপরাধ সংগঠিত হলে, কোনো অগ্নিকান্ড ঘটলে অথবা জরুরি ভিত্তিতে অ্যাম্বুলেন্স প্রয়োজন হলে এই একটি নম্বরেই ফোন করলে পাওয়া যাবে সমাধান। আপনার কাছে পৌঁছে যাবে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য, ফায়ার সার্ভিসের অগ্নিনির্বাপক দল অথবা অ্যাম্বুলেন্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।