পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামী ও মহাসচিব মুফতি ফয়জুল্লাহ এক বিবৃতিতে বলেছেন, অবিলম্বে ইসলাম বিদ্বেষী খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলামকে মন্ত্রীপরিষদ থেকে অপসারণ করতে হবে। ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান ও মহাসচিব বলেন, কওমী মাদরাসার বিরুদ্ধে কথা বলে মন্ত্রী কামরুল ইসলাম নিজেকে ইসলাম বিদ্বেষী হিসেবে জাহির করেছেন। ইসলামী ঐক্যজোটের শীর্ষ নেতৃদ্বয় আরো বলেন, কওমী মাদরাসাগুলো নৈরাজ্যমুক্ত, সন্ত্রাসমুক্ত, অস্ত্রমুক্ত, মাদকমুক্ত, আদর্শ নাগরিক এবং আলোকিত মানুষ গড়ার কারখানা। আল্লাহভীরু বান্দাহ তৈরির মহত্তম প্রতিষ্ঠান এই কওমী মাদরাসাগুলোর মাধ্যমে আল্লাহ মানুষকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে নিয়ে আসেন, হেদায়াত দিয়ে মানুষকে জান্নাতের পথে আনেন।
তারা বলেন, যার মনে সামান্যতম ঈমান আছে সে ইলমে ওহীর শিক্ষা কেন্দ্র মাদরাসার বিরুদ্ধে কথা বলতে পারেনা। এটি জঘন্য পাপ, ঈমানহীনতার লক্ষণ। এরা সরকারের ভেতর ঘাপটি মেরে থেকে নিজে ডুবছে, দেশকে ডুবাচ্ছে এবং সরকারকেও ডুবাচ্ছে।
নেতৃদ্বয় বলেন, মসজিদের ইমাম, খতীব, খুতবা ও মাদরাসা শিক্ষক, নিরীহ আলেম উলামাদের উপর নজরদারী বন্ধ করতে হবে। অন্যথায় জনগণ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে বাধ্য হবে। নেতৃদ্বয় বলেন, শয়তান, শয়তানের দূতের কাজ হচ্ছে আল্লাহর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা। ইসলামের মূল ইন্সটিটিউশন মসজিদ, মাদরাসা বন্ধ করে দিয়ে দেশকে ইসলামশূন্য করা। জাতিকে পাপাচারে লিপ্ত করে মানুষের ঈমান ছিনিয়ে নেয়া, মানুষকে আলো থেকে আঁধারে নিয়ে এবং আঁধারের সে পথ দিয়েই জাহান্নামে নিয়ে যাওয়া।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।