পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারির প্রতিবাদে রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাজধানী ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির উদ্যোগে থানায় থানায় বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
বাড্ডা থানা বিএনপির একটি বিক্ষোভ মিছিল বাড্ডা লিংক রোড থেকে শুরু হয়ে বাড্ডা সুবাস্তু টাওয়ারের সামনে এসে শেষ হয়। মিছিলে নেতৃত্ব দেন মহানগর উত্তর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক এজিএম শামসুল হক, মো. আবুল হোসেন, মাফুজুর রহমান চেয়ারম্যান, তহিরুল ইসলাম তুহিন, মাহবুব আলম শাহীন, আব্দুল কাদের বাবু, মিরাজ উদ্দিন বাদল, আব্দুল কাদির, তাজুল ইসলাম, আলী হোসেন চেয়ারম্যান প্রমুখ। মিছিলে থানা বিএনপি ও সকল অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। পল্লবী থানা বিএনপি একটি মিছিল কমিশনার মো. সাজ্জাদ ও বুলবুল মল্লিকের নেতৃত্বে শুরু হয়। মিছিলে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মো. সোহরাব হোসেন, আবুল কালাম, আমান উল্লাহ আমানসহ বিএনপি ও সকল অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
খিলক্ষেত থানা বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল মহানগর উত্তর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আক্তার হোসেনের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয়। মিছিল ৩০০ ফিট বসুন্ধরা কনভেনশন হলের সামনে থেকে শুরু হয়ে খিলক্ষেত ফ্লাইওভারের নিচে এসে শেষ হয়। মিছিলে থানা বিএনপি ও সকল অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
শেরে বাংলা নগর থানা বিএনপির একটি মিছিল সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, শাহ আলম, তোফায়েল আহম্মেদ, আব্দুল কাদের লবু, নাছির, শামীম, ফরিদ, ফারুক, সোহেলসহ থানা বিএনপি ও সকল অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলটি স্কয়ার হাসপাতালের সামনে থেকে শুরু হয়ে শমরিতা হাসপাতালের সামনে গিয়ে পুলিশি বাঁধায় পন্ড হয়ে যায়।
শেরে বাংলা নগর থানা বিএনপির আরেকটি মিছিল সালামত খাঁন সজিবের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলে আরো নেতৃত্ব দেন ওমর ফারুক রাশেদ, এমজি আযম তৌহিদ, আতিকুর রহমান অপু, মো. দুলালসহ বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
মোহাম্মদপুর থানা বিএনপির একটি বিক্ষোভ মিছিল হুমায়ুন রোড হতে শুরু হয়ে কলেজ গেট এসে শেষ হয়। মিছিলে নেতৃত্ব দেন বজলুর রহমান ও আলমগীর হোসেন লাবু। আরো উপস্থিত ছিলেন আফজাল হোসেন, মো. শহিদ, আক্তার হোসেন, মো. সিরাজসহ বিএনপির সকল অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
উত্তরখান থানা বিএনপির একটি মিছিল বেপারী রোড থেকে শুরু হয়ে চৌরাস্তা গিয়ে শেষ হয়। এতে নেতৃত্ব দেন আহসান হাবিব মোল্লা। বিক্ষোভ মিছিলে আরো উপস্থিত ছিলেন জাহাঙ্গীর বেপারী, মুকুল সরকার, নুরুজ্জামান নুরু, রুস্তম আলী, নুরুজ্জামান সরকার, সবুজ মিয়া, রায়হানুল বাছেদ, এসএইচ খোকা, নজরুল, গাজী আব্বাস, মোমেন বেপারী, আফজাল মোল্লা, মো. রাহিম, আজিম, শহীদুল, মো. জনি, রিপন সরকার, আবু কালাম, মজিবুর রহমান, এনামুল, আকরাম, সাব্বিরসহ থানা বিএনপি ও সকল অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
বিমানবন্দর থানা বিএনপির ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ও থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. নাসির উদ্দিনের নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল বিমানবন্দর বাজার থেকে শুরু করে চৌরাস্তায় গিয়ে শেষ হয়। আরও উপস্থিত ছিলেন থানা বিএনপির মো. জাহাঙ্গীর, মো. দেলোয়ার, মো. জুলহাজ, মো. লিটনসহ বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
তেজগাঁও থানা বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল এল রহমানের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলে আরও উপস্থিত ছিলেন মজিবুর রহমান কাজী, ইঞ্জিনিয়ার আরজু, আবু জাফর পাটয়ারী বাবু, শাহ আলম হাওলাদার, রিপন টগর, হাজী বাবু, সোহেল, জামান হোসেন, রুবেল মামুন, জুয়েলসহ বিএনপি ও সকল অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ। মিছিলটি বিজয় স্মরণী সড়কে অনুষ্ঠিত হয়।
তেজগাঁও থানা বিএনপির আরেকটি মিছিল মোহাম্মদ আলীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলে উপস্থিত ছিলেন মো. মুজাহিদ, হান্নান মাসুম, মো. আলমগীর, মাতুবুল আলম, মো. জালাল মোল্লা, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন দুলালসহ বিএনপি ও সকল অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
উত্তরা পূর্ব থানা বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল এমএ মনির হাছানের নেতৃত্বে ডিপিএস স্কুলের সামনে থেকে শুরু হয়ে রাজউক স্কুলের সামনে এসে শেষ হয়। মিছিলে আরো উপস্থিত ছিলেন এসএম হান্নান মিলন, মো. জাহিদ মাষ্টার, মো. বিল্লাল, জিয়া, প্রিন্স, মাহিদ, মাসুম, আলম, লুৎফরসহ বিএনপি ও সকল অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
উত্তরা পূর্ব থানা বিএনপির আরেকটি বিক্ষোভ মিছিল মো. মতিউর রহমান মতির নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয়। উত্তরা ৪নং সেক্টর থেকে শুরু হয়ে কিছুদূর অগ্রসর হলে মিছিলটি পুলিশী বাঁধায় পন্ড হয়ে যায়। মিছিলে উপস্থিত ছিলেন আকরাম শুভ, সুমন হোসেন, মো. লিয়াকত হোসেন খন্দকারসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
উত্তরা পশ্চিম থানা বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল মো. আফাজ উদ্দিনের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয়। আবদুল্লাহপুর থেকে শুরু হয়ে ১০ নম্বর সেক্টরে এসে শেষ হয়। এসময় থানা বিএনপি ও সকল অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
উত্তরা পশ্চিম থানা বিএনপির আরেকটি মিছিল মো. জাহাঙ্গীর আলম জাকিরের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয়। এতে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মো. আলাউদ্দিন, জামাই মোস্তফা, আনোয়ার, শাকিল, মজনু, শাহআলমসহ বিএনপি ও সকল অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ। মিছিলটি উত্তরা ১০নং সেক্টর থেকে শুরু হয়ে চৌরাস্তায় গিয়ে শেষ হয়।
উত্তরা পশ্চিম থানার আরেকটি মিছিল হাজী দুলালের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলটি হাউজ বিল্ডিং থেকে শুরু হয়ে ৪নং সেক্টরে এসে শেষ হয়। মিছিলে বিএনপি ও সকল অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
উত্তরা পশ্চিম থানার বিক্ষোভ মিছিল মোস্তফা কামাল হৃদয়ের নেতৃত্বে সাইদগ্রান থেকে হাউজ বিল্ডিং পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন মনছুর আহমেদ, মো. সুমন, তোজাম্মেল হক সোহাগ, নাছিরসহ বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
শাহআলী থানা বিএনপির একটি বিক্ষোভ মিছিল মহানগর উত্তর বিএনপির সহসভাপতি ফেরদৌসি আহমেদ মিষ্টির নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলটি রাইনখোলা বাজার থেকে শুরু হয়ে ১নং মিরপুর ঈদগাহ মাঠ পর্যন্ত গিয়ে শেষ হয়। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন এসএস কায়সার পাপ্পু, শাহজামাল বাচ্চু, শাহ মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, হানিফ মিয়া, মো. হিমেল, খোকন গুলশের, মো. মনিরসহ বিএনপি ও সকল অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
মিরপুর থানা বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল এসএ ছিদ্দিক সাজু ও দেলোয়ার হোসেন দুলুর নেতৃত্বে প্রশিকা ভবনের সামনে থেকে শুরু করতে গেলে পুলিশী বাঁধায় তা পন্ড হয়ে যায়।
রূপনগর থানা বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল রূপনগর আবাসিক এলাকা থেকে শুরু হয়ে দুয়ারী পাড়া গিয়ে শেষ হয়। উপস্থিত ছিলেন আব্দুল আউয়াল, ইঞ্জিঃ মজিবুল হক, এসএম মজিবুর রহমান, হাসান রানা রাজু, হেলাল উদ্দিন চপল, আমজাদ মোল্লা, হাফিজ, কামালসহ বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
দারুস সালাম থানা বিএনপির একটি মিছিল এইচএম ইমরান, মো. ফারুক হোসেন, নজরুল ইসলাম ও আফজাল হোসেনের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলটি দিয়াবাড়ি বাসষ্ট্যান্ড থেকে মাজার রোডে এসে শেষ হয়। এতে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের সকল নেতৃবৃন্দ অংশগ্রহন করে।
ভাষানটেক থানা বিএনপির একটি বিক্ষোভ মিছিল কচুক্ষেত বাজারের সামনে থেকে শুরু করতে গেলে পুলিশী বাঁধায় মিছিলটি পন্ড হয়ে যায়। মিছিল থেকে একজনকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায়।
দক্ষিণখান থানা বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল হাজী ক্যাম্প থেকে শুরু হয়ে বিমান বন্দর ষ্টেশনের নিকট আসলে পুলিশি বাঁধায় পন্ড হয়ে যায়। মিছিলে উপস্থিত ছিলেন মো. আমিরুল ইসলাম বাবুল, আমানউল্লাহ আমান, জাহাঙ্গীর আলম, মোখলেস দুলাল, জিয়া, গিয়াস, আলী হোসেন, রাজসহ বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
দক্ষিণখান থানা বিএনপির আরেকটি মিছিল দক্ষিণখান বাজার থেকে মোল্লারটেক পর্যন্ত গেলে পুলিশী বাঁধায় পন্ড হয়ে যায়। মিছিলে নেতৃত্ব দেন মো. ইসমাঈল হোসেন, আলী আকবর আলী, দেওয়ান মো. নাজিম উদ্দিন, বাবলু, শাহজালালসহ বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
এদিকে, কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচীর অংশ হিসাবে গতকাল রবিবার বিএনপি ঢাকা মহানগর দক্ষিনের উদ্যোগে বিভিন্ন থানায় থানায় বিক্ষোভ কর্মসূচী পালন করা হয়। বিভিন্ন থানায় কর্মস–চি চলাকালে পুলিশের হামলায় ৫/৭ জন নেতাকমী আহত হয়। বিভিন্ন স্থান থেকে ১০/১২ জন নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করা হয়। পুলিশী বাধা উপেক্ষা করে নেতাকর্মীরা রাজপথে বিক্ষোভ কর্মসুচি সফল করে। তারা বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা প্রত্যাহারের দাবিতে বিভিন্ন শ্লোগান দেয়।
শাহবাগ থানাঃ শাহবাগ থানা বিএনপির একটি মিছিল বঙ্গবাজার থেকে শুরু হয়ে হাইকোর্ট অভিমুখে রাওনা দিলে কার্জন হলের সামনে পুলিশ এবং ছাত্রলীগ হামলা চালায়। হামলায় বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হয়। পুলিশ এখান থেকে বঙ্গবাজার ইউনিট বিএনপি নেতা মফিজুল ইসলাম মফিজ, প্রেসক্লাব ইউনিট বিএনপি নেতা বিল্লালসহ ৫/৬ জন নেতাকর্মীকে আটক করে। মিছিলে নেতৃত্ব দেন এমএ হান্নান, সাইদুর রহমান সাঈদ, আবু সুফিয়ান, রাইসুল ইসলাম চন্দন, গোলাম মোশেদ, ময়েজ উদ্দিন মাইজু, গোলাম সরোয়ার অপু, মাহম্মুদ, মজিদ, বিল্লাল প্রমুখ। শাহবাগ থানার ২০ নং ওয়ার্ড আরও একটি বিক্ষোভ মিছিল জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে শুরু হয়ে তোপখানা রোডের ইউসিবিএল ক্রসিংয়ে এলে পুলিশ পিছন থেকে হামলা চালায়। পুলিশ এখান থেকে বিএনপির নেতা বিল্লাল হোসেনসহ ৪/৫ জন নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করে। আহত হয়েছেন আরও ৩/৪ জন নেতাকর্মী। মিছিলেনেতৃত্ব দেন শাহবাগ থানা বিএনপির যুগ্ম আহŸায়ক শামসুল আলম চিনু, রফিকুল ইসলাম স্বপন, তৌহিদুল ইসলাম বাবু, হযরত আলী প্রমুখ।
ধানমন্ডি থানাঃ মহানগর বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শেখ রবিউল ইসলাম রবির নেতুত্বে একটি বিক্ষোভ মিছিল ল্যাব এইড হাসপাতালের সামনে থেকে শুরু হয়ে ধানমন্ডি সেন্টাল হাসপাতালের সামনে এলে পুলিশ অর্তিকিত হামলা চালায়। পুলিশের এলোপাতাড়ী লাঠিচার্জে গুরুতর আহত হয় বিএনপির নেতা রবিউল হায়দার চৌধুরী, মোর্শেদ প্রমূখ। পুলপাড় ইউনিট বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, রাতুল মিয়াসহ ৫ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
কলাবাগান থানাঃ মহানগর বিএনপির নেতা সিরাজুল ইসলাম সিরাজের নেতৃত্বে একটি মিছিল বাংলামটর থেকে শুরু করে গ্রীণ রোড এসে শেষ হয়। মিছিলে অন্যান্যে মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির নেতা খালেদ কিবরিয়া লাখী, মঈনু উদ্দিন, কামাল, নাসির প্রমুখ। কলাবাগান থানার আরও একটি মিছিল স্কায়ার হাসপাতালের সামনে থেকে শুরু হয়ে লেক সার্কাস গিয়ে শেষ হয়। মিছিলে নেতৃত্ব দেন সাইদুর রহমান সাইদ, জাফর সাদেক টুটুল, আশরাফুল আলম, আলাউদ্দিন, মেহেদী প্রমুখ।
কদমতলীঃ ঢাকা মহানগর বিএনপির নেতা মীর হোসেন মিরুর নেতৃত্বে হামিদা পেট্রোল পাম্প থেকে শুরু হয়ে ধোলাইপাড় গীত সংগী মিনেমা হলের সামনে গিয়ে শেষ হয়। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন থানা বিএনপি নেতা জুম্মন মিয়া চেয়ারম্যান, বাদল রানা, আলমগীর, আনোয়ার হোসেন প্রমুখ। কদমতলী থানা বিএনপির উদ্যোগে আরও একটি বিক্ষোভ মিছিল জুরাইন রেলগেট থেকে শুরু করে বিভিন্ন সড়ক করে ধোলাইপাড় লোহার মার্কেটে গিয়ে শেষ হয়। মিছিলে নেতৃত্বে দেন রবিউল ্ইসলাম দিপু, নাসির উদ্দিন প্রমুখ।
ডেমরা থানাঃ মাহানগর নেতা জয়নাল আবেদিন রতন চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে ডেমরা একটি বিক্ষোভ মিছিল বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। ডেমরা থানার আরও একটি বিক্ষোভ মিছিল ওয়াপদা রোড থেকে শুরু হয়ে গরুর হাটের পার্শে আল অকসা মসজিদের সামনে গিয়ে শেষ হয়। মিছিলে নেতৃত্ব দেন সেলিম রেজা, আব্দুল হাই, খোশেদ, তোফাজ্জল প্রমুখ। ডেমরা থানা আরও একটি শারুলিয়া বড়ভাঙ্গা এলাকা থেকে শুরু হয়ে ডগাই বাজার গিয়ে শেষ হয়। মিছিলে অংশ নেন মোফজ্জল হোসেন, আহজী আবুল হাশেম, আক্তার হোসেন, আহাদ, হানিফ, শাওন প্রমুখ।
লালবাগ থানাঃ মহানগর বিএনপির নেতা মীর আশরাফ আলী আজমের নেতৃত্বে একটি মিছিল লালবাগ থানার ওয়েষ্ট এন্ড হাইস্কুলের সামনে থেকে শুরু হয়ে এতিমখানা এসে শেষ হয়। মিছিলে অন্যন্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির নেতা কিয়াম উদ্দিন কিয়াম, রাজ্জা, শরিফ, সেন্ট, মাহবুব প্রমুখ। লালবাগ থেকে আরও একটি মিছিল মাহনগর বিএনপির নেতা মোশারফ হোসেন খোকনের নেতৃত্বে সাগুন কমিউনিটি সেন্টার থেকে শুরু হয়ে চক বাজারে গিয়ে শেষ হয়। মিছিলে অংশগ্রহণ করেন হাফেজ কাদের, নুর মোহাম্মদ, শহিদুল, হুমায়ন, সোনা মিয়া প্রমুখ।
শ্যামপুর থানাঃ শ্যামপুর থানার একটি বিক্ষোভ মিছিল জুরাইন প্রধান সড়ক হতে শুরু করে গেন্ডারিয়া রেলগেট এলাকা প্রদক্ষিণ করে। মিছিলে নেতৃত্ব দেন তোফায়েল আহমেদ, আশিমুল বারী জুয়েল, জাকির হোসেন, রেজাউল করিম, পিন্টু প্রমুখ। শ্যামপুর থানার আরও একটি মিছিল আরসিনি গেট থেকে শুরু করে আইজি গেটে গিয়ে শেষ হয়। মিছিলে নেতৃত্বে দেন কাজী মাহাবুব মাওলা হিমেল, নুরুল ইসলাম, মামুন, কামাল, আ¤্রন্ড, শাকিল প্রমুখ। শ্যামপুর থানা আরও একটি মিছিল মুন্সিবাড়ী থেকে শুরু হয়ে গেন্ডারিয়া রেল ষ্টেশন গিয়ে শেষ হয়। মিছিলে নেতৃত্ব দেন ইমতিয়াজ আহমেদপিন্টু, আব্দুল মান্নান, সালাউদ্দিন রতন, নুরুল ইসলাম, শাহেনশাহ প্রমুখ।
কোতয়ালী থানাঃ কোতয়ালী থানার একটি বিক্ষোভ মিছিল লায়ন সিনেমা হলের সামনে থেকে শুরু হুেয জিন্দা বাহার পর্যন্ত সড়ক প্রদক্ষিণ করে। মিছিলেল নেতৃত্ব দেন হায়দার আলী বাবলা, খলিলুর রহমান, হাবিব, জাবেদ আলী প্রমুখ। কোতয়ালী থানার আরও একটি মিছিল মোল্লা সাইফুলের নেতৃত্বে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। মিছিলে উপস্থিত ছিলেন হিরু, সিরাজ, সহিদ. আলম, আপসু, মুকিত, ইমু, হান্নান প্রমুখ।
বংশাল থানাঃ মহানগর বিএনপির সহসভাপতি মো. মোহনের নেতৃত্বে বংশাল থানা বিএনপির একটি মিছিল বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। বংশাল থানার অপর একটি মিছিল আরমানি টোলা থেকে মিছিলের প্রস্তুত কালে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আরিফুর রহমান নাদিমকে গ্রেফতার করে পুলিশ। বংশাল থানা আরও একটি মিছিল মকিম বাজার থেকে শরু হয়ে তার মসজিদ গিয়ে শেষ হয়। মিছিলে নেতৃত্বে দেন লতিফ উল্লাহ জাফরু, তাইজুদ্দিন তাইজু প্রমুখ।
নিউমার্কেট থানাঃ মহানগর বিএনপির নেতা হাজী জাহাঙ্গীর আলম পাটোয়ারীর নেতৃত্বে নিউমার্কেট থানার একটি বিক্ষোভ মিছিল বিডিআর ৩ নং গেট থেকে শুরু হয়ে নিউমার্কেট এলাকা এসে পৌছলে পুলিশ অর্তকিত ভাবে হামলা চালায়। মিছিলে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সামসু, আসলাম, দাইদা ইসলাম, রহমত, মোস্তফা, সেলিম নান্টুু প্রমুখ।
সুত্রাপুর থানাঃ সুত্রাপুর থানা বিএনপির উদ্যোগে একটি বিক্ষোভ মিছিল নগর নেতা আব্দুস সাত্তারের নেতৃত্বে রায় সাহেব বাজার থেকে শুরু করে ন্যাশনাল হাসপাতাল গিয়ে শেষ হয়। মিছিলে অন্যান্যের মধ্যে অংশগ্রহণ করেন বিএনপির নেতা মজিবুর রহমান আনু, কাউসার, নুরুল ইসলাম সেন্টু, আক্তার হোসেন, মহসিন কালু, তানভীর খান, কাজী কায়ুম, দেলোয়ার, জন, জামিল প্রমুখ।
ওয়ারী থানা ঃ ওয়ারী থানা বিএনপির একটি বিক্ষোভ মিছিল নবাবপুর ডিসে›েট্টর সামনে থেকে শুরু হয়ে মদনপাল লেন, হয়ে বনগ্রাম গিয়ে শেষ হয়। মিছিলে নেতৃত্ব দেন গোলাম মোস্তফা সেলিম, মিয়া মোঃ আমির হোসেন, এড. মাহফুজুর রহমান মনা, মোঃ ইব্রাহিম মোল্লা, আঃ হাই ভুঁইয়া, কাজী মনির, জাকির হোসেন, হাজী রাহাত, শাহামিন, কবির হোসেন, ছটকু আহম্মেদ প্রমুখ
গে›ডারিয়া থানাঃ গেন্ডারিয়া থানা একটি বিক্ষোভ মিছিল নারিন্দা পুলিশ ফাড়িরপাশ থেকে শুরু হয়ে দয়াগঞ্জ মোড় পর্যন্ত গিয়ে শেষ হয়। মিছিলে অংশগ্রহণ করেন মাহাবুবুর রহমান, আশরাফুল ইসলাম মোড়ল, ওমর নবী, বাবু, কাজী ফারুক, রফিকুল ইসলাম সোহেল প্রমুখ।
চকবাজার থানাঃ চকবাজার থানার একটি বিক্ষোভ মিছিল মহানগর নেতা আবু মোতালেব এর নেতৃত্বে চকবাজার ডালপট্্ির থেকে শুরু হয়ে উদ্দু রোড প্রদক্ষিণ করে বাজারে গিয়ে শেষ হয়। মিছিলে অন্যান্যের মধ্যে অংশ নেন মো. টিপু সুলতান, হাজী মাহাবুব, জুবায়ের, জুয়েল আহমেদ, আসাদ, আব্দুল্লাহ, অপু প্রমুখ। চকবাজার থেকে আরও একটি মিছিল খাদে দেওয়ান থেকে শুরু হয়ে পঞ্চায়েতের সামনে গিয়ে শেষ হয়। মিছিলে অংশ নেন শহিদুল ইসলাম বাবলু,, শফিকুল ইসলাম রাসেল, হাজী ঝন্টু, আঃ রাজ্জাকসহ অন্যান্য নেতৃত্ববৃন্দ। চকবাজার থানা আরও একটি মিছিল চুড়ি হাটা থেকে শুরু হয়ে পেস্তা গিয়ে শেষ হয়। মিছিলে অংশ গ্রহণ করেন খোকন, বাদল, হুমায়ন, নাসির, আলম, কুতুব, পাভেল, হাদী প্রমুখ।
মুগদা থানাঃ মুদগা থানার আনন্দধারা মানিকনগর বাজার পর্যন্ত একটি বিক্ষোভ মিছিল হয়। মিছিলে নেতৃত্ব দেন নগর নেতা শামসুল হুদা, শেখ মোহাম্মদ আলী চায়না, শামসুল হুদা কাজল, নুরুল হুদা, দিপু প্রমুখ।
কামরাঙ্গীর চরঃ কামরাঙ্গীরচর থানা বিএনপির উদ্যোগে একটি মিছিল কালুনগর বাঁধ হতে শুরু হয়ে ঝাউলাহাটী পর্যন্ত গিয়ে শেষ হয়। মিছিলে নেতৃত্ব দেন বিএনপি নেতা মনির হোসেন চেয়ারম্যান, হাজী আওলাদ হোসেন, পারভেজ মিয়া এবং খায়ের উদ্দিন প্রমূখ।
এ ছাড়াও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির কদমতলী থানা, খিলগাও থানা, রমনা থানা, মতিঝিল থানা, সবুজবাগ থানা, হাজারীবাগ থানা, শাহজাহানপুর থানা নেতৃবৃন্দের নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সভাপতি হাবিব-উন-নবী খান সোহেল এবং সাধারণ সম্পাদক কাজী আবুল বাশার ঢাকা মহনগর বিএনপির সকল গ্রেফতারকৃত নেতাদের মুক্তি দাবী করেন।
চট্টগ্রাম ব্যুরো জানায়, বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির প্রতিবাদে গতকাল (রোববার) নগরীতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে বিএনপি। বিকেলে নগর বিএনপির উদ্যোগে নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয় চত্বরে প্রতিবাদ সমাবেশে বিএনপি নেতারা বলেন, খালেদা জিয়াকে বাইরে রেখে নীলনক্সা নির্বাচনের চক্রান্ত প্রতিহত করা হবে। খালেদা জিয়াকে বাদ দিয়ে দেশে কোন নির্বাচন হবে না। সমাবেশে নগর বিএনপির সভাপতি ডাঃ শাহাদাত হোসেন, সিনিয়র সহ-সভাপতি আবু সুফিয়ান, সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর, সহ-সভাপতি শামসুল আলমসহ মহানগর বিএনপির নেতারা বক্তব্য রাখেন। তার আগে নগরীর বিভিন্ন এলাকা থেকে মিছিল নিয়ে সমাবেশে যোগ দেয় বিএনপির নেতাকর্মীরা। বিক্ষোভ কর্মসূচিকে ঘিরে নাসিমন ভবন এলাকায় বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
এদিকে সকালে দলীয় কার্যালয় চত্বরে সমাবেশ করেছে উত্তর জেলা বিএনপি। জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ইসহাক কাদের চৌধুরীর সভাপতিত্বে সমাবেশে বিএনপি নেতা এডভোকেট আবু তাহের, এমএ হালিম, ইউনুচ চৌধুরী, নামিজ উদ্দীন, মোঃ ছালাউদ্দিন, সেকান্দর চৌধুরী, অধ্যাপক জসিম চৌধুরী প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। এরপর একই স্থানে সমাবেশ করে উত্তর জেলা বিএনপির অপর একটি গ্রæপ। জেলা বিএনপির সদস্য সচিব কাজী আবদুল্লাহ আল হাসানের সভাপতিত্বে ও বিএনপি নেতা ইঞ্জিনিয়ার বেলায়েত হোসেনের পরিচালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিএনপি নেতা সরোয়ার আলমগীর, মিরসরাই উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মাঈনুদ্দিন মাহমুদ, ফিরোজ আহমেদ, নিজামুল হক চৌধুরী তপন, আজমত আলী বাহাদুর, নিজাম উদ্দিন, যুবদল নেতা ইউসুফ চৌধুরী প্রমুখ।
রাজশাহী ব্যুরো জানায়, বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারী পরোয়ানা জারির প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে রাজশাহী মহানগর বিএনপি। গতকাল সকালে ভ’বনমোহন পার্ক সংলগ্ন বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে এ বিক্ষোভ মিছিল বের করার চেষ্টা করে কিন্তু পুলিশি বাধায় তা হতে পারেনি। সেখানেই রাস্তায় দাঁড়িয়ে প্রতিবাদ সমাবেশ করে।
সমাবেশে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও মহানগর বিএনপির সভাপতি মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলের সভপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে অবস্থিত ছিলেন বিএনপি’র চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা সাবেক মেয়ার এমপি মোঃ মিজানুর রহমান মিনু। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ত্রাণ ও পূনর্বাসন বিষয়ক সহ-সম্পাদক ও রাজশাহী মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এ্যাডঃ শফিকুল হক মিলন। প্রধান অতিথি মিজানুর রহমান মিনু বলেন, আন্দোলন ও নির্বাচন দুইটির জন্যই বিএনপি’র নেতাকর্মী প্রস্তুত। মহানগর বিএনপি’র সভাপতি মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল বলেন দ্রব্য মূল্যের উর্ধগতিসহ সাধারণ জনগণের জীবন যাত্রার মান দুর্বিসহ হয়ে উঠেছে। সাধারণ সম্পাদক শফিকুল মিলন বলেন আওয়ামী লীগের সাথে আর কোন আলোচনা নয় রাজপথেই সমাধান হবে। এছাড়াও রাজশাহী মহানগর বিএনপির ৩৭টি ওয়ার্ডের সকল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। এদিকে জেলা বিএনপির উদ্যেগে বিক্ষোভ। মিছিল ও সমাব্যেশ অনুষ্ঠিত হয়।
ময়মনসিংহ ব্যুরো জানায়, ময়মনসিংহে বিএনপির চেয়ারপার্সন সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া’র বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারির প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বিএনপি। রবিবার দুপুরে নগরীর নতুন বাজারস্থ দলীয় কার্যালয় থেকে মিছিলটি বের হয়ে বাউন্ডারী রোড এলাকায় গিয়ে শেষ হয়।
এ সময় মিছিলের পেছন থেকে ছাত্রদল নেতা তাপস সরকার, কিবরিয়া, মামুন মিয়া ও অজ্ঞাত আরেক জন’সহ চারজন আটক করে পুলিশ। জেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক আবু ওয়াহাব আকন্দের নেতৃত্বে এমিছিলে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ফখরুদ্দিন আহম্মেদ বাচ্চু, সাংগঠনিক সম্পাদক আলমগীর মাহমুদ আলম, যুগ্ম সম্পাদক কাজী রানা, শাহ শিব্বির আহম্মেদ বুলু, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মাহাবুবুল আলম, প্রচার সম্পাদক কায়কোবাদ মামুন, কোষাদক্ষ রতন আকন্দ, কোতয়ালী বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ আজিজ, যুবদল নেতা রুহুল আমীন, জগলুল হায়দার, ছাত্রদল নেতা উজ্জল, জিএস মাহাবুব, তাতীঁদল নেতা ডা: জাহাঙ্গীর, পিন্টু, ওলামা দল নেতা মাও. আরিফ রব্বানী, মোমেন প্রমূখ।
আইনজীবি ফোরামের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ: একই ইস্যুতে ময়মনসিংহ আদালত এলাকায় বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম। সংগঠনের সাধারন সম্পাদক এড.নূরুল হকের নেতৃত্বে মিছিলটি জজকোর্টের সামনে থেকে শুরু হয়ে ৫নং আইনজীবি ভবনের সামনে গিয়ে সমাবেশ করে। এ সময় বক্তব্য রাখেন আইনজীবী সমিতির সাধারন সম্পাদক ড. মীর মিজানুর রহমান, এড. মীর আখলাকুর রহমান নান্নু, আনোয়ার আজিজ, এড. হান্নান খান, হাবিবুর রহমান ভূইয়া, বাদল, শামসুন্নাহার প্রমুখ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন এড. মাসুদ তানভীর তান্না, সাজ্জাদুর রহমান আকন্দ, মমতাজ উদ্দিন খান, কাজী শাহজাহান, মইনুল হক মিলন, মাখন মল্লিক, আকরাম হোসেন, মাসুদ, আনিসুজ্জামান, নিলু, আজাদ, তোফায়েল আহম্মেদ সুজন, মিলন, সাদেক, নাজমুল, শামসুন্নাহার শিলা, লুৎফর রহমান মঞ্জু, কিরন, শাহাদাৎ, জামান, শফিক, নজরুল, শওকত, রাইসুল প্রমূখ।
মাগুরা জেলা সংবাদদাতা জানান, মাগুরায় পুলিশি বাঁধায় বিএনপি তাদের কেন্দ্রীয় কর্মসুচি পালন করতে পারেনি। সকাল ১১ টার দিকে জেলা বিএনপি সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক সৈয়দ মোদ্দেস আলী, শ্রীপুর থানা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আব্বাস আলী, সদর থানা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক সৈয়দ রফিকুল ইসলাম এর নেতৃত্বে জেলা বিএনপির ইসলামপুর পাড়া কার্যালয়ের সামনে শান্তিপুর্ন বিক্ষোভ কর্মসুচি পালন করতে নেতাকর্মীরা জড় হতে থাকলে পুলিশ তাদের সরিয়ে দেয় এবং কোন প্রকার বিক্ষোভ প্রদর্শন থেকে বিরত থাকার জন্য ভীতি প্রদর্শন করে। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির গোলাম মোস্তফা, ওহিদুজ্জামান, যুবদলের ছাবের হোসেন,তফিকুল ইসলামনহ নেতাকর্মীরা। তারা শেষ পর্যন্ত তাদের শান্তিপুর্ন বিক্ষোভ কর্মসুচি পালন করতে পারেনি বলে জানান জেলা বিএনপির নিনিয়র যুগ্ম আহবায় সৈয়দ মোকাদ্দেস আলী।
মেহেরপুর জেলা সংবাদদাতা জানান, বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার নামে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির প্রতিবাদে মেহেরপুরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে জেলা বিএনপি। গতকাল রবিবার সকাল ১১ টার সময় শহরের বোষ পাড়া কার্ষালয়ের সামনে থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। মিছিলটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে একই স্থানে গিয়ে শেষ হয়। বিক্ষোভ মিছিলে নেতৃত্ব দেন সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা বিএনপির সভাপতি মাসুদ অরুন। পরে বিক্ষোভ সমাবেশে বিএনপির নেতাকর্মীরা বক্তব্য রাখেন। মিছিলে বিএনপি ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশ নেয়।
নীলফামারী সংবাদদাতা জানান, বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারির প্রতিবাদে গতকাল রোববার সকালে নীলফামারীতে বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের উদ্দ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। পেীর মার্কেটস্থ বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয় হতে মিছিল বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন শেষে বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয়ের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশ করে। জেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি এ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান চৌধুরীর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, পৌর বিএনপির সভাপতি জহুরুল আলম, সাধারন সম্পাদক মাহবুব-উর-রহমান ও সাংগঠনিক সম্পাদক আল মাসুদ চৌধুরী, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক রেদানুল দোলন প্রমূখ।
টাঙ্গাইল জেলা সংবাদদাতা জানান, বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারির প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ করেছে টাঙ্গাইল জেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। গতকাল রবিবার সকালে জেলা বিএনপির কার্যালয় থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিন করে স্থানীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন টাঙ্গাইল জেলা বিএনপির সভাপতি সামসুল আলম তোফা ও সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট ফরহাদ ইকবাল। এসময় জেলা বিএনপি, শহর বিএনপি, ছাত্রদল, যুবদল, শ্রমিক দল, মহিলা দল, স্বেচ্ছাসেবকদল, তাঁতীদলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
ফরিদপুর জেলা সংবাদদাতা জানান, ফরিদপুরে রবিবার সকালে বেগম খালেজা জিয়ার গ্রেপ্তারী পরোয়ানার প্রতিবাদে জেলা বিএনপি ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা এক বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করে। মিছিলটি ফরিদপুর সুপার মার্কেট থেকে শুরু করে মুজিব সড়কের স্বর্ণকার পট্টি পর্যন্ত পৌছালে পুলিশ বাঁধা দান করে। মিছিলটির উপর পুলিশ বেধরক লাঠিচার্জ করে। এতে ফরিদপুর জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শহীদ পারভেজ, জেলা যুবদলের সভাপতি আফজাল হোসেন খান পলাশসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়। জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শহীদ পারভেজকে ফরিদপুর সদর হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশে অংশ নেয় জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মোদাররেস আলী ইছা, ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি দেলোয়ার হোসেন দিলা, কৃষক দলের নেতা আনিরসুর রহমান, ছাত্রদলের তরুন নেতা খায়রুল ইসলামসহ যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবকদল, জিয়া পরিষদের নেতাকর্মীবৃন্দ। বিক্ষোভ মিছিলে পুলিশের হামলার নিন্দা জানিয়েছেন জিয়া পরিষদের ফরিদপুর জেলা শাখার সভাপতি এ্যাড. আব্দুল হান্নান, কেন্দ্রীয় যুবদলের নেতা ও ফরিদপুরের কৃতি সন্তান মাহবুবুল হাসান পিংকু।
মাদারীপুর জেলা সংবাদদাতা জানান, বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারীর প্রতিবাদে মাদারীপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জাহান্দার আলী জাহান এর সভাপতিত্বে ও সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাডঃ জামিনুর হোসেন মিঠুর সঞ্চালনায় মাদারীপুর পুরান বাজার মেলবোর্ন প্লালায় অবস্থিত জেলা বিএনপির কার্যালয়ে সকাল ৯টায় এক বিক্ষোভ সমাবেশের অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সহ সভাপতি আতিকুর রহমান, সহ-সভাপতি মজিবুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম লিটু, মাদারীপুর সদর থানা সভাপতি এ্যাডঃ জাফর আলী মিয়া, পৌর বিএনপির সভাপতি এ্যাডঃ শরীফ সাইফুল কবির, সাইফুর রহমান চুন্ন, এ্যাডঃ গোলজার আহমেদ চিশতি, মহসিন মোড়ল এডঃ মিজানুর রহমান। পরে দলীয় কার্যালয় থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করলে পুলিশ বিক্ষোভকারীদের ব্যানার ছিনিয়ে নেয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।