Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

২য় ধাপেও সংঘর্ষ-বর্জন

প্রকাশের সময় : ২১ মার্চ, ২০১৬, ১২:০০ এএম

ইনকিলাব ডেস্ক : বিভিন্ন কেন্দ্রে বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষ, ব্যালট পেপার ছিনিয়ে নেওয়া, এজেন্টদের বের করে দেওয়ার মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয়েছে দেশের ১০ পৌরসভার নির্বাচন। এর আগের কয়েকটি পৌরসভার মেয়র ও কাউন্সিল প্রার্থীরা নির্বাচন বর্জন করেন। কমিশন তিনটি কেন্দ্রে ভোট স্থগিত করেছে।
নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ তুলে ফেনীর সোনাগাজী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর, কুমিল্লার নাঙ্গলকোট পৌরসভার ভোট বর্জন করেছেন বিএনপি দলীয় প্রার্থীরা। আর জাল ভোট ও অনিয়মের কারণে নোয়াখালীর কবিরহাট পৌরসভা নির্বাচনে ২টি এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরের একটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ স্থগিত করেছেন রিটার্নিং অফিসার।
ফেনীর সোনাগাজী পৌরসভা নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগে বিভিন্ন ভোটকেন্দ্রে থেকে বহিরাগত ১০ জনকে আটক করেছে পুলিশ। ঝালকাঠি পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র এবং কাউন্সিলর প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে কয়েক দফা সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে আহত হয়েছেন মেয়র ও কাউন্সিলরসহ উভয়পক্ষের কমপক্ষে ১০ জন।
বি-বাড়িয়ায় ব্যাপক তা-ব
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সংবাদদাতা জানান, কয়েকটি বিচ্ছিন্ন ঘটনার মধ্য দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিভিন্ন স্থানে ৭০/৮০ টি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। এসব ঘটনায় ৫ জন আহত হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ১০ রাউন্ড রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে। এদিকে এজেন্টদের কেন্দ্র থেকে বের করে দেয়া, কেন্দ্র দখল, ব্যালেট পেপার ছিনতাই, প্রকাশ্যে ভোট প্রদান, প্রিজাইডিং অফিসারকে মারধর, ককটেল বিস্ফোরণসহ ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে নির্বাচন বর্জন করেছে বিএনপির মনোনীত মেয়র প্রার্থী হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি ও বিভিন্ন ওয়ার্ডের বেশ কয়েকজন কাউন্সিলার প্রার্থীরা। তারা নির্বাচন বাতিলের দাবীতে ও শহরের বিক্ষোভ মিছিল করে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, সকাল সোয়া ৮ টায় পুনিয়াউট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে দু’জন কাউন্সিলর প্রার্থীর মধ্যে প্রথমে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়। পরে ৮/১০টি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটনা ঘটে। কেন্দ্রের প্রিসাইঊিং অফিসার মঞ্জুর হোসেন চৌধুরী সাংবাদিকদের জানান, এ সময় ২৪ শ’ ব্যালট পেপার দুর্বৃত্তরা নিয়ে গেছে। এ ঘটনায় ২ ঘন্টা কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ বন্ধ থাকে। বেলা ১০টায় নয়নপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে ৭/৮টি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। দাতিয়ারা মাদ্রাসা ভোট কেন্দ্রের পাশে ১০/১২ টি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। এ ঘটনায় ভোট গ্রহণ কিছ্ুক্ষণ ব্যাহত হয়। কাউতলী লুৎফুর রহমান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রের প্রিজাইডিং অফিসার নাছিরউদ্দিন জানান, সকাল ১০টায় এ কেন্দ্রে কমপক্ষে ৮ টি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় দুর্বৃত্তরা। এতে আতংক ছড়িয়ে পড়লে সাময়িক ভোট গ্রহণ বন্ধ হয়। কেন্দ্র দখল ও ভোট কারচুপির অভিযোগ তুলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা নির্বাচনে ৪ নং ওয়ার্ডের ৫ জন, ৯ নং ওয়ার্ডের ১ জন ও ৫ নং ওয়ার্ডের ১ জন।
গোলাগুলি সংঘর্ষ, ব্যালট ছিনতাই ও কেন্দ্র দখল
কক্সবাজার অফিস জানায়, গুলাগুলি সংঘর্ষ, ব্যালট ছিনতাই ও কেন্দ্র দখলের মধ্য দিয়ে সম্পন্ন্ হয়েছে কক্সবাজার জেলার মহেশখালী ও চকরিয়া পৌরসভার ভোট গ্রহণ। সকাল থেকে দু’টি নির্বাচনী এলাকায় শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ শুরু হলেও দুপুর নাগাদ উত্তপ্ত হয়ে উঠে নির্বাচনী এলাকা। শুরু হয় ব্যালট পেপার ছিনতাই, প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের সমর্থক ও এজেন্টদের মারধর করে ভোট কেন্দ্র থেকে বের করে দিয়ে কেন্দ্র দখলের ঘটনা।
মহেশখালী পৌরসভা নির্বাচনে একটি কেন্দ্রে প্রতিদ্বন্দ্বী দুই পক্ষের সমর্থক ও পুলিশের মধ্যে ত্রিমুখী সংঘর্ষে ২৫ জন আহত হয়েছে। এর মধ্যে একজন নিহত হয়েছে বলেও গুজব ছড়িয়ে পড়েছে। এতে করে মহেশখালীতে ব্যাপক উত্তেজনা দেখা দেয়। সংঘর্ষের সময় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সাবেক মেয়র সরওয়ার আজম মারাত্মকভাবে আহত হন। বিকেলে পৌর এলাকার ঘোনারপাড়া কেন্দ্রে নৌকা প্রতীকের সমর্থকরা ব্যালট ছিনতাই করছে বলে খবরে সরওয়ার আজমের সমর্থকরা এতে বাধা দিলে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। দু’পক্ষকে নিবৃত্ত করতে পুলিশ সেখানে বেশ কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি বর্ষণ করলে পরিস্থিতি আরো উত্তপ্ত হয়ে উঠে।
দুপুরে মহেশখালী পৌরসভার ৪টি কেন্দ্রের ১৮ ভোট নৌকা মার্কার প্রার্থী জোর করে ছিড়ে নিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী প্রার্থী সাবেক মেয়র সরওয়ার আজম। তিনি জানান, রাখাইন পাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়, গোরকঘাটা মাদ্রাসা কেন্দ্র, ভূমি অফিস কেন্দ্র ও গোরকঘাটা প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র দখল করে নৌকা প্রতীকে সমর্থকরা প্রায় ১৮ শত ভোট কেটে নেয়। দুপুরে স্থানীয় প্রশাসন ও সংবাদ মাধ্যমকে সরওয়ার আজম এই অভিযোগ করেন। চকরিয়া পৌর নির্বাচনে ১৮ কেন্দ্রের মধ্যে ১৪ কেন্দ্রে ভোট ডাকাতি, ব্যালট ছিনতাই ও ধানের শীষের সমর্থকদের মারধর করার অভিযোগ এনে ১৪ কেন্দ্রে পুনঃ নির্বাচন দাবী করেছেন বিএনপির মেয়র প্রার্থী নুরুল ইসলাম হায়দার। তিনি বিভিন্ন ভোট কেন্দ্র ঘুরে এসে দুপুরে এই অভিযোগ করেন সাংবাদিকদের কাছে।
হায়দার ১৪টি কেন্দ্রে সরকার দলীয় নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর বিরুদ্ধে ভোট ডাকাতি, তাঁর সমর্থকদের মারধর ও এজেন্টদের বের করে দেয়ার অভিযোগ আনেন। এই ১৪টি কেন্দ্রে পুনঃ নির্বাচনও দাবী করেছেন তিনি।
এদিকে ভোট কেন্দ্র দখল ও প্রভাব বিস্তারের অভিযোগ এনে চকরিয়া পৌরসভা নির্বাচনে ৩ কাউন্সিলর প্রার্থী ভোট বর্জন করেছেন।
নাঙ্গলকোটে ১২টার মধ্যেই ভোট সম্পন্ন
কুমিল্লা থেকে সাদিক মামুন ও নাঙ্গলকোট সংবাদদাতা জানান, দুপুর ১২টার মধ্যেই ভোট গ্রহণ সম্পন্ন করেছেন নির্বাচন সংশ্লিষ্ট ভোটকেন্দ্রের কর্মকর্তারা। তখনো বাইরে বেশ কিছু ভোটারের অপেক্ষা। তবে ভোট প্রয়োগের সুযোগ নেই। কারণ যে পরিমাণ ব্যালট বই রয়েছে তা ব্যবহার করা যাবে না। তাহলে শতভাগ ভোট গ্রহণ হয়েছে এমনটি প্রমাণ হবে। ফলে ভোট না দিয়েই ফিরে যেতে হয়েছে অনেক ভোটারকে। তবে এ ধরনের ভোটারের ভোট আওয়ামী লীগ প্রার্থীর লোকেরাই সিল মেরে ব্যালট বাক্সে ফেলেছেন। কোনো কোনো কেন্দ্রে সহকারী প্রিসাইডিং অফিসারের সামনেও আগে থেকে নৌকা প্রতীকে সিল মারা ব্যালট বই দেখা গেছে। গতকাল (রোববার) অনুষ্ঠিতব্য কুমিল্লার নাঙ্গলকোট পৌরসভা নির্বাচনে ১১টি ভোটকেন্দ্র ঘুরে এমন দৃশ্য আর তথ্যই পেয়েছেন গণমাধ্যম প্রতিনিধিরা।
কুমিল্লার নাঙ্গলকোট পৌরসভার এবারের নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাপা ও স্বতন্ত্র থেকে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের প্রচারণায় জমে উঠেছিল নির্বাচনী পরিবেশ। মেয়র প্রার্থীদের পাশাপাশি কাউন্সিলর প্রার্থীরাও ছিলেন বেশ সরব। প্রার্থী ও ভোটারের ভাবনা ছিল ২০১১ সালের নির্বাচনের মতোই নাঙ্গলকোটে এবারের নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে। কিন্তু গতকাল (রোববার) ভোট গ্রহণের দিন সেই ভাবনায় হোঁচট খেলো ভোটাররা। পৌর এলাকার ১১ ভোটকেন্দ্রের কোথাও প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া, মারামারি, হুমকি-ধমকির প্রকাশ্য কোনো ঘটনা না ঘটলেও বেশিরভাগ ভোটকেন্দ্রে খুঁজে পাওয়া যায়নি বিএনপি প্রার্থীর পোলিং এজেন্ট। তবে জানা গেছে, ভোটের আগের রাতে এসব এজেন্ট ও বিএনপি সমর্থিত ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে হুমকি-ধমকি দেয়ায় পরদিন তারা কেন্দ্রের ধারেকাছে যায়নি। আর এ সুযোগে ভোটকেন্দ্রগুলোতে ব্যালট পেপারে নৌকা প্রতীকে আগাম সিল মারাসহ দুপুর ১২টা পর্যন্ত আওয়ামী লীগ প্রার্থী আবদুল মালেকের কর্মী-সমর্থকদের হাত ধরে জালভোটের মহোৎসব চলেছে।
নাঙ্গলকোট পৌরসভার ১১ ভোটকেন্দ্রের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভোটার দাউদপুর রফিকুল হক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে। ভোট গ্রহণের আধঘণ্টার মধ্যে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আবদুল মালেকের কর্মীরা কেন্দ্রটি দখলের চেষ্টা চালায়। এরই মধ্যে ভোটকেন্দ্রের একটি কক্ষে ঢুকে আওয়ামী লীগ কর্মীরা একটি ব্যালট বইয়ের সব ক’টি পাতায় নৌকা প্রতীকে সিল মেরে চলে যায়। সকাল ৯টায় ওই ভোটকেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার গোলাম রসুলকে সাথে নিয়ে গণমাধ্যম কর্মীরা ওই ভোটকক্ষে গিয়ে দেখেন সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার গোলাম মোস্তফা নৌকা প্রতীকে সিল মারা মেয়র প্রার্থীর ব্যালট পেপার ভোটারদের দিচ্ছেন। এরই মধ্যে পুলিশের এক কর্মকর্তাসহ ওই কক্ষে আসেন। গণমাধ্যম কর্মীদের প্রশ্নের জবাবে সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার জানান, আওয়ামী লীগের লোকজন ব্যালটে সিল মেরেছে এবং ভোটারকে তা দেয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ করেছে। পরে প্রিসাইডিং অফিসার ওই ব্যালট বইয়ের অবশিষ্ট পাতাগুলো বাতিল করেন। বেলা সাড়ে ১১টায় খান্নাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায় বেশ কিছু পুরুষ ও মহিলা ভোটার গালমন্দ করতে করতে ভোটকেন্দ্র থেকে বেরিয়ে আসছেন। কারণ জানতে চাইলে তারা বলেন, অফিসাররা বলেছেন ভোট দেয়া শেষ। ব্যালট নেই। ওই কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার তবারক উল্লাহসহ নির্বাচন সংশিষ্ট অন্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় ওই কেন্দ্রে ১ হাজার ১৭১ ভোটের মধ্যে ৯০০ ভোট কাস্টিং হয়ে গেছে। আর কয়েকটি ভোট নেয়া যাবে। কারণ সব ভোট নিতে গেলে শতভাগ কাস্টিং চলে আসবে। তখন ভোট গ্রহণের বিষয়টি প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে উঠবে। এর বেশি কিছু বলতে চাননি কর্মকর্তারা। একইভাবে কেন্দ্রা, ধাতিশ্বর, বেতাগাঁও, নাওপোদা ভোটকেন্দ্রে দুপুর ১২টার মধ্যে ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়া ছিল প্রায় সম্পন্নের পথে। এসব কেন্দ্রের নির্বাচন কর্মকর্তা ও পুলিশরা রসিকতা করে বলেছেন, ‘ভোট তো শেষ। এখন নিয়মের কারণেই ৪টার পর গণনা শেষ পর্যন্ত থাকতে হবে। সাংবাদিক ভাইদের আর কষ্ট করে থেকে কী লাভ’।
এদিকে বেলা সাড়ে ১২টায় বিএনপি প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম ও ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী ইলিয়াছ ভূইয়া, আবদুল কাদের জিলানী, নূরগোল শাহ কারচুপি, জালভোটের অভিযোগ এনে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন। কিন্তু তার আগেই নাঙ্গলকোট পৌরসভা নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শেষ!
কবিরহাটে ২টি কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ স্থগিত
নোয়াখালী ব্যুরো জানায়, কবিরহাট পৌরসভা নির্বাচনে কেন্দ্র থেকে ব্যালট পেপার ছিনতাইয়ের অভিযোগে আরো একটি কেন্দ্রের ভোট গ্রহণ স্থগিত করেছেন কেন্দ্রের দায়িত্বরত প্রিজাইডিং অফিসার। এনিয়ে মোট ২টি কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়েছে। রোববার দুপুর পৌনে ২টার দিকে আলীপুর ইঞ্জিনিয়ার ইনস্টিটিউট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রের প্রিজাইডিং অফিসার মো. এনামুল হক কেন্দ্রটির ভোট গ্রহণ স্থগিত করেন।
প্রিজাইডিং অফিসার মো. এনামুল হক জানান, পৌনে ২টার দিকে নেয়ামত উল্ল্যা নামের এক ব্যক্তি ৮/১০জন যুবককে নিয়ে কেন্দ্রে প্রবেশ করে সহকারি প্রিজাইডিং অফিসারের কাছ থেকে ১’শ টি ব্যালট পেপার ছিনতাই করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় কেন্দ্রে বিশৃৃঙ্খলা সৃষ্টি হওয়ায় তিনি উক্ত কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ স্থগিত করেন।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ২য় ধাপেও সংঘর্ষ-বর্জন
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ