পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : বিশ্ববিখ্যাত বক্সার মোহাম্মদ আলীর কৈশোর কাল কাটানো বাড়িটি এতদিন ছিল অন্যের মালিকানায়। ১৯৬০ সালের অলিম্পিকে যোগ দিতে বাড়িটি আলীর, যার নাম তখন ক্যাসিয়াস ক্লে, বাবা-মা বিক্রি করে দেন। এরপরে মোহাম্মদ আলী গল্প বিশ্বজয়ের। আন্তর্জাতিক হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়ানশিপে পর পর তিনবার চ্যাম্পিয়ান এই কিংবদন্তী বক্সার বিশ্বের সবচেয়ে বেশি পরিচিত খেলোয়াড়। গত প্রায় পাঁচ শতাব্দী ধরে বিশ্ব তার বন্দনা করে যাচ্ছে। এত বছর পর মোহাম্মদ আলীর শৈশব ও কৈশোরের স্মৃতিকে মানুষের সামনে তুলে ধরতে উদ্যোগ নিয়েছেন আমেরিকার একটি প্রতিষ্ঠান। মোহাম্মদ আলীর ভক্ত জর্জ বচেটো যার মূল উদ্যেক্তা। বক্সিং কিংবদন্তীর ছোটকালের স্মৃতির সাথে জড়িত লুইসিভিলের সেই বাড়িটি বিক্রি করার ব্যক্তি কাছ থেকে কিনে নেয়া হয়েছে। প্রায় আড়াই কোটি টাকা খরচ করে এটি ঠিক আগের অবস্থায় ফিরিয়ে নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন কর্তৃপক্ষ। মোহাম্মদ আলীর ছোট ভাই রহমান আলী এই কাজের ততা¡বধায়ন করেছেন। তিনি বলেন, একদম আমাদের ছোট বেলার বাড়িটি যেন ফিরে পেয়েছি। শুধু পার্থক্য হচ্ছে বাবা আর মা এখন নেই।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, বাড়িটি শিগগিরই দর্শনার্থীদের জন্য উম্মক্ত করে দেয়া হবে। এর মাধ্যমে সবাই মোহাম্মদ আলীর শৈশবে ঘুরে আসতে পারবেন! তার ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিসপত্র এবং ওই সময়কার বিভিন্ন ছবি দিয়ে বাড়িটি সাজানো হয়েছে। সূত্র: এপি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।