পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
ঠাকুরগাঁও জেলা সংবাদদাতা : হঠাৎ করে ঠাকুরগাঁওয়ে রডের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে সবচেয়ে বেশি লাভবান হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। গত ১০ দিন আগেও প্রতিকেজি এংগেল বিক্রি হতো ৩৭-৪০ টাকা দরে। কিন্তু ১০ দিন ধরে প্রতিকেজিতে ৯-১১ টাকা পর্যন্ত বাড়িয়ে বিক্রি করছে ব্যবসায়ীরা। এমন অবস্থায় বিপাকে গৃহ নির্মাণকারী ও ঠিকাদাররা।
ঠাকুরগাঁও জেলার বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, আকার ভেদে বিভিন্ন দামে রড় ও এংগেল বিক্রি করেন ব্যবসায়ীরা। ১০ দিন আগেও যেখানে আকার ভেদে এংগেলের দাম ছিল ৩৭ থেকে ৪০ টাকা পর্যন্ত। আর রডের দাম ছিল ৩২-৩৭ টাকা পর্যন্ত। হঠাৎ করে কোনো কারণ ছাড়াই প্রতিকেজিতে ১১ টাকা পর্যন্ত বেড়ে যাওয়ায় বিপাকে পরেছে নির্মাণকারীরা। এ অবস্থায় জেলার অনেকে ব্যবসায়ীর মজুতকৃত রড বেশি দামে বিক্রি করে অতিরিক্ত লাভবান হয়েছেন। আর ব্যবসায়ীদের কাছে অনেকটা জিম্মি হয়ে বেশি দামেই রড কিনছেন ক্রেতারা।
শহরের বিভিন্ন দোকানে রড কিনতে আসা কয়েকজন ক্রেতা জানান, গত ১০ দিন ধরে রডের বাজার হঠাৎ বৃদ্ধি পেলেও প্রশাসনের কোনো তদারকি নেই। এখনো ব্যবসায়ীদের গোডাউনে বিপুল পরিমাণ রড মজুত রয়েছে। প্রশাসন একটু নজর দিয়ে বাজার মনিটরিং করলে ক্রেতারা হয়তো কিছুটা লাভবান হতো।
শহরের রড ও সিমেন্ট ব্যবসায়ী নান্নু এন্ড ব্রাদার্স-এর প্রোপ্রাইটর মজিবর রহমান জানান, ঢাকায় মালামাল সংকট আমরা অগ্রীম টাকা দেওয়ার পরও মাল পাচ্ছি না। তাই বাজার চড়া। আমাদের কাছে মজুত যা ছিল তা বেশি দামেই বিক্রি করছি। মাল সরবরাহ বেড়ে গেলে আশা করছি রডের দাম কমবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।