পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইতিহাসকে ছুরির আঘাত করবেন না- ইতিহাস পাপ করে নাই মন্তব্য করে জাগপার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অধ্যাপিকা রেহানা প্রধান বলেছেন, বঙ্গবন্ধু ও মওলানা ভাসানীর অবদানকে জাতি অস্বীকার করে না। কিন্তু মেজর জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধে যে সাহসিকতার মিনার নির্মাণ করেছেন এবং জীবন বাজি রেখে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন তা আপনারা অস্বীকার করতে পারেন না। সুতরাং মুজিবকে বড় করতে গিয়ে ইতিহাসকে ছোট করবেন না। মনে রাখবেন ইতিহাস কারো লেখা কাগজ বা ভাষণ নয়। ইতিহাসে তারাই এক ইতিহাস। গতকাল আসাদ গেট দলীয় কার্যালয়ে ‘মেজর জলিল ও রাজনীতির প্রেক্ষাপট’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, শুধু ইতিহাস ইতিহাস করেন- পিলখানার ৫৭ জন অফিসারকে হত্যা করেছেন। সেটা আপনার কোন ইতিহাসের লেখা ছিল? এসময় বক্তব্য রাখেন জাগপার সহ-সভাপতি ব্যারিস্টার তাসমিয়া প্রধান, খন্দকার আবিদুর রহমান, মাস্টার এম.এ মান্নান, জাগপার সাধারণ সম্পাদক খন্দকার লুৎফর রহমান, আসাদুর রহমান খান, অধ্যাপক ইকবাল হোসেন, মো. আশরাফ আলী খান, মো. শাহাদাত হোসেন, গোলাম মোস্তফা, ইনসান আলম আক্কাছ প্রমুখ।
অধ্যাপিকা রেহানা প্রধান বলেন, জাগপা মনে করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, মেজর এম.এ জলিলরা ইতিহাসের এক সোনালী অধ্যায়। ইতিহাসে তাদের অবদান একটি স্বাধীন বাংলাদেশ। আজ সাহস করে সত্য বলতে হবে। ৯ম সেক্টর কমান্ডার মেজর জলিলের লাশ দাফনে ষড়যন্ত্র করেছিল কারা? জাগপা সেদিন মেজর জলিলের লাশ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফনের জন্য প্রতিবাদ না করলে মেজর জলিলের লাশ কোথায় দাফন হত? আর যাই ভাবুন মুক্তিযুদ্ধের সোনালী ইতিহাসের অন্যতম এক মহানায়ক মেজর এম.এ জলিল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।