পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দীর্ঘদিন পরে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া একটি বড় সমাবেশে ভাষণ দিলেন গত ১২ নভেম্বর। জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এ সমাবেশটি বিএনপি’র জন্য ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, তৃণমূল নেতাকর্মীরা প্রায় দেড় বছওেররও বেশি সময় ধরে তাদের নেত্রীর কাছ থেকে সরাসরি দিকনির্দেশনা পাচ্ছিল না। সভা সেমিনারে নেতাদের ভাষণ এবং দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নিয়মিত প্রেস ব্রিফিং তাদেরকে উজ্জীবিত করতে পারছিল না। ফলে ১২ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ হবে, এ সংবাদ দেশব্যাপী বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে। কেউ কেউ সংশয় প্রকাশ করেছিলেন সমাবেশটি শেষ পর্যন্ত হবে কীনা, তা নিয়ে। সরকার তথা পুলিশ সমাবেশ করার অনুমতি দেবে কীনা এ নিয়ে দ্বিধাদ্ব›েদ্ব ছিলেন অনেকেই। কেউ কেউ ধারনা করেছিলেন, সমাবেশের অনুমতি দিলেও তা হয়তো নয়া পল্টনে করার জন্য বলবে সরকার। কিন্তু বিএনপিকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশের অনুমতি দিয়ে সরকার সবাইকে অবাক করে দিয়েছে। সরকার কেন এতটা নমনীয় মনেভাব প্রদর্শন করছে, কেউ কেউ এ প্রশ্নও তুলেছেন। লক্ষণীয় বিষয় হ’লো, লন্ডন থেকে দেশে ফেরার দিন বিমান বন্দরে বিএনপি নেতাকর্মীদের বিপুল সংখ্যক উপস্থিতি, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের দেখতে ঢাকা থেকে সড়কপথে কক্সবাজার যাওয়া এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সমাবেশ, প্রতিটি ক্ষেত্রেই সরকার নমনীয়তা দেখিয়েছে।
সরকারের এ নমনীয়তা প্রদর্শনের পেছনে কী কারণ রয়েছে, তা নিয়ে একেকজন একক কথা বলছেন। তবে, বেশিরভাগ মানুষ মনে করে, বিএনপিকে নির্বাচনে নেয়ার লক্ষ্যে সরকার তাদের ভূমিকার আপাত: পরিবর্তন ঘটিয়েছে। সরকার মনে করছে বিএনপিকে অবাধে রাজনৈতিক কর্মকান্ড চালাতে দিলে দেশে যে একটি স্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হবে, তাতে এ সরকার বহাল রেখে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা সহজ হবে। অবশ্য সে সম্পর্কে এখনো কোনো মন্তব্য করার সময় আসেনি। কারণ, কোন কারণে কখন রাজনৈতিক পরিস্থিতি কোন রূপ লাভ করবে তা আগে থেকে বলা সম্ভব নয়।
বিএনপি’র এ সমাবেশটি ছিল দলটির জন্য কোরামিন ইঞ্জেকশনের মতো। একটি সমাবেশ একটি রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের কীভাবে উজ্জীবিত করে তুলতে পারে, তা ১২ নভেম্বরের সমাবেশে যারা যান নি, তারা উপলব্ধি করতে পারবেন না। অঘোষিত পরিবহন ধর্মঘট থাকা সত্তে¡ও যে বিপুল কর্মী সমাগম হয়েছে, তাকে অভূতপূর্ব বলাটা বোধকরি অতিশয়োক্তি হবে না। দীর্ঘদিন পর নেতাকর্মীরা রাজধানীতে প্রকাশ্যে মিছিল করতে পেরেছে, শ্লোগান দিতে পেরেছে। তারা নেত্রীর কাছ থেকে আগামী দিনের রাজনীতির দিকনির্দেশনা শোনার জন্য দূর-দুরান্ত থেকে ছুটে এসেছিল। একটা বার্তা তো তারা চেয়েছেই। সবচেয়ে বড় কথা, তারা নেত্রীকে কাছে পেয়ে আপ্লুত হয়েছে, তা তাদের অভিব্যক্তি থেকেই বুঝা গেছে।
লাখো মানুষের ওই সমাবেশে বেগম খালেদা জিয়া প্রায় এক ঘণ্টা বক্তৃতা করেছেন। তাতে তিনি অনেক কথাই বলেছেন, যা দেশের আগামী রাজনীতির জন্য অত্যন্ত তাৎপর্র্র্যপূর্ণ। বেগম জিয়া তার ভাষণে যেসব কথা বলেছেন, তার মধ্যে আগামী দিনগুলোতে তার দলের রাজনৈতিক স্ট্র্যাটিজির একটি পরিকল্পনার ছায়া স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। তার বক্তব্যের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হলো, আগামী নির্বানকালিন সরকার নিয়ে। তিনি স্পষ্ট করেই বলেছেন, তার দল কোনো দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাবে না। কারণ দলীয় সরকার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে পারে না, পারবে না। শেখ হাসিনার অধীনেও কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে না। নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দেয়ার জন্য তিনি সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। বেগম জিয়া তার বক্তৃতায় নির্বাচন কমিশনকে উদ্দেশ করে বলেছেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের দায়িত্ব আপনাদের। নির্বাচনে ইভিএম চলবে না। তিনি নির্বাচনের সময় বিচারিক ক্ষমতা দিয়ে সেনাবাহিনী মোতায়েনেরও দাবি জানিয়েছেন।
বেগম খালেদা জিয়ার ভাষণ এখন দেশের অন্যতম আলোচ্য বিষয়। নির্বাচনের এক বছরেরও বেশি সময় বাকি থাকতে তিনি বর্তমান সরকারের অধীনে নিব্র্চানে যেতে অস্বীকৃতির কথা জানিয়ে দিয়ে দলীয় অবস্থা স্পষ্ট করেছেন। বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ বর্তমান ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ যে বেগম জিয়ার ভাষণকে অত্যন্ত গুরুত্বসহ নিয়েছে তাও ইতোমধ্যে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। বেগম খালেদা জিয়ার ভাষণ শেষ হওয়ার প্রায় সঙ্গে সঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সংবাদ সম্মেলন করে বলেছেন, বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার বক্তব্য শেখ হাসিনার প্রতি অন্ধ আক্রোশের নগ্ন বহিঃপ্রকাশ। তিনি বলেছেন, নির্বাচন হবে নির্বাচন কমিশনের অধীনে, পৃথিবীর অন্য দেশগুলোতে যেভাবে হয়। বানিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, আগামী নির্বাচন শেখ হাসিনার সরকারের অধীনেই হবে। তত্ত¡াবধায়ক সরকার আর বাংলার মাটিতে ফিরে আসবে না।
১২ নভেম্বরের সমাবেশের ভাষণে নির্বাচন সম্পর্কে বেগম জিয়ার বক্তব্য দেশে বিরাজমান রাজনৈতিক সঙ্কটকে দূরীভূত করবে, নাকি আবারো ঘণীভূত হবে, এ বিতর্ক চলছে সর্বত্র। তার ভাষণের পর নির্বাচনকালীন সরকার প্রশ্নে প্রধান দুই দলের বিপরীতমুখী অবস্থান আরো স্পষ্ট হয়েছে বলে রাজনীতি-অভিজ্ঞ মহল মনে করছে। কারণ, শেখ হাসিনার অধীনে বেগম জিয়ার নির্বাচনে না যাওয়ার ঘোষণা এবং ক্ষমতাসীন দলের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তা প্রত্যাখ্যান করার মধ্য দিয়ে এটা পরিষ্কার যে, এ প্রশ্নে দুটি দল রেল লাইনের মতো যার যার অবস্থানে এখনো অনড় রয়েছে। দল দুটি যদি তাদের অবস্থানের কোনো পরিবর্তন শেষতক না ঘটায়, তাহলে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি আবারো অনাকাঙ্খিত পর্যায়ে চলে যেতে পারে। এ বিষয়ে দেশের বিশিষ্টজনেরা অভিমত প্রকাশ করে বলেছেন যে, দেশের স্বার্থেই বিপরীতমুখী অবস্থান থেকে দু’দলকে সরে আসতে হবে। গত ১৪ নভেম্বর দৈনিক যুগান্তর ‘সংলাপেই সংকটের সমাধান’ শীর্ষক প্রতিবেদনে লিখেছে, দেশের বিশিষ্টজনরা মনে করেন, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য দু’দলের নেতাদের আলোচনার টেবিলে বসতে হবে। সেখানেই দরকষাকষি হবে। চুড়ান্ত হবে ফর্মূলা। এসবের মধ্য দিয়ে সবার অংশগ্রহণে অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ বের হয়ে আসবে। তারা বলেছেন, সংঘাতময় পরিস্থিতির দিকে না গিয়ে সংলাপের মাধ্যমেই সমস্যার সমাধান করতে হবে। পত্রিকাটি অবশ্য এও লিখেছে যে, পর্যক্ষেকমহল মনে করে, বেগম খালেদা জিয়া সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যে বক্তৃতা দিয়েছেন, তার আক্ষরিক অর্থ ধরলে চলবে না। তার বক্তব্য রাজনৈতিক একটি কৌশল হতে পারে। বাস্তবতা হচ্ছে, যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা করেই বিএনপি নির্বাচনে যাবে। যা বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের একাধিক নেতা বক্তৃতায় বলেছেন। পর্যবেক্ষকমহলের মতে, এ জনসভার মাধ্যমে সারাদেশে নেতাকর্মীদের কাছে বার্তা পৌঁছে দিলেন দলের চেয়ারপার্সন। তার এ বক্তৃতার ফলে নেতাকর্মীরা উজ্জীতি হয়েছে।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের জনসভা বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে যে প্রাণের সঞ্চার করেছে এ বিষয়ে কারো দ্বিমত আছে বলে মনে হয় না। দীর্ঘদিন বড় কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচী পালন না করার ফলে তৃণমূল নেতাকর্মীরা অনেকটা ঝিমিয়ে পড়েছিল। সরাকরের অত্যন্ত স্থুল কায়দায় সমাবেশে বিঘœ ঘটানোর চেষ্টা সত্তে¡ও নেতাকর্মীরা হাজির হয়েছিল সেখানে। সরকার যদি অঘোষিতভাবে যানবাহন বন্ধ না করতো তাহলে আরো অধিক সংখ্যক মানুষ বেগম জিয়ার এই সমাবেশে যোগ দিত, সন্দেহ নেই। তবে, বিদ্যমান পরিস্থিতিতেও তৃণমূলের নেতাকর্মীরা যেভাবে ছুটে এসেছে, তা দলটির জন্য আশাপ্রদ সন্দেহ নেই।
পর পর তিনটি কর্মসূচিতে বিএনপির বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীর মাঠে নামার ঘটনা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। এ থেকে প্রমাণিত হয় যে, শীর্ষ বা মধ্য পর্যায়ের কতিপয় নেতার গা ছাড়া ভাব থাকলেও তৃণমূল পর্যায়ে বিএনপির কর্মী-সমর্থক কম নেই। প্রতিকূল পরিবেশ এবং নেতাদের অনুপস্থিতি তাদের এতদিন ¤্রয়িমান করে রেখেছে। অবশ্য কেউ কেউ বলছেন যে, বিএনপির প্রতি সরকারের বর্তমান নমনীয় আচরণ দলটির নেতাকর্মীদের রাস্তায় নামতে সাহসী করেছে। কোনো কারণে সরকার যদি আবার কঠোর অবস্থানে চলে যায়, তখন এসব নেতাকর্মী মাঠে থাকবে কীনা সন্দেহ রয়েছে। কেননা, নিকট অতীতে এ রকম ঘটনা ঘটতে দেখা গেছে। তাছাড়া সরকারের বিএনপির প্রতি আবারো খড়গহস্ত হয়ে ওঠার আশঙ্কাকেও উড়িয়ে দেয়া যায় না। কেননা সরকারি মহল থেকে ইতোমধ্যেই বলা হয়েছে, বিএনপির শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক কর্মসূচিতে তারা বাধা দেবে না। তবে, বিএনপি যদি রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে তাহলে সরকার কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
বস্তুত. এখানেই নিহিত রয়েছে সরকারের বর্তমান নমনীয় আচরণের রহস্য। সরকার বিএনপির কর্মসুচি পালনে বাধা না দিয়ে একদিকে দলটিকে আস্থায় নিতে চায়, অন্যদিকে বিদেশি শক্তি, যারা বাংলাদেশের রাজনীতির প্রতি অতিশয় আগ্রহী তাদেরকে দেখাতে চায়, আওয়ামী লীগ তথা সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে গণতান্ত্রিক আচরণই করছে। সরকারের এ ভালোমানুষি আচরণের মুখোশটা তখনই খুলে যাবে, যখন বিএনপি নির্দলীয় সরকারের দাবি আদায়ের আন্দোলনে মাঠে নামার ঘোষণা দেবে। বিএনপি ওই ধরণের কর্মসূচিতে যাবার সাথে সাথে তাকে ‘বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি’র চেষ্টা আখ্যা দিয়ে সরকার সর্বশক্তি নিয়ে মাঠে নেমে পড়বে। এর আভাস ক্ষমতাসীন দলটির নেতারা ইতোমধ্যে দিয়েছেনও। ‘কয়েকমাস সুযোগ’ দিয়ে তারা যেটা পর্যবেক্ষণ করতে চান, সেটা হলো বিএনপির সাংগঠনিক শক্তি। তাদের কাছে যদি অনুমিত হয় যে, আওয়ামী লীগকে বেকায়দায় ফেলার মতো শক্তি বিএনপির নেই, তাহলে তারা খুব একটা চড়াও হবে না। তবে, বিএনপি তার সর্বশক্তি নিয়ে মাঠে নামতে পারলে দেশের রাজনৈতিক আবহে যেমন পরিবর্তন আসবে, তেমনি আমূল পরিবর্তন আসবে সরকারের চিন্তাভাবনায়। এসব বিষয় মাথায় রেখেই বিএনপিকে আগামী দিনের পথচলার ছক তৈরি করতে হবে।
১২ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সমাবেশ দেখে দলটির হাই কমান্ডও আশাবাদী হয়ে উঠেছেন। ঝিমিয়েপড়া দল আবারো গা ঝাড়া দিয়ে উঠে দাঁড়াবে- এমন আত্মবিশ্বাস নেতাকর্মীদের মধ্যে ফিরে আসতে শুরু করেছে। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যে তরঙ্গ সৃষ্টি হয়েছে তা সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে দিতে চায় বিএনপি। এ লক্ষ্যে আসন্ন শীত মৌসুমে চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া দেশের প্রতিটি বিভাগীয় শহরে রোড শো সহযোগে সফর করতে পারেন বলে সংবাদ মাধ্যমে খবর বেরিয়েছে। বিএনপি নেতৃত্ব সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সমাবেশে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীর উপস্থিতিকে দলটির প্রতি প্রবল জনসমর্থন হিসেবে দেখছে। ইতিবাচক এ পরিস্থিতিকে কাজে লাগিয়ে আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণের পরিবেশও তারা সৃষ্টি করতে চান। এ কথা নিঃসন্দেহে বলা যায় যে, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সমাবেশ বিএনপির হতাশ নেতাকর্মীদের মনে আশার আলো জ্বেলে দিয়েছে। প্রজ্জ্বলিত সে আশার আলোকে অনির্বান রেখে দলটি কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছার জন্য কতটা সাবলীল গতিতে হাঁটতে পারবে, কিংবা সোহরাওয়ার্দীতে সৃষ্ট তরঙ্গ দলটি সারাদেশে ছড়িয়ে দিতে কতটা সক্ষম হবে সেটাই এখন দেখার বিষয়।
লেখক: সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।