পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় ওষুধের বাজার যুক্তরাষ্ট্রে দ্বিতীয় ওষুধ রপ্তানী শুরু করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় ওষুধ রপ্তানীকারক প্রতিষ্ঠান বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড। এবার কার্ডিওভাসকুলার ড্রাগ বেটাপেস এর জেনেরিক ভার্সন সোটালোল হাইড্রক্লোরাইড (৮০ মি.গ্রা., ১২০ মি.গ্রা. এবং ১৬০ মি.গ্রা.) রপ্তানী শুরু করলো কোম্পানিটি। এর আগে ২০১৬ সালের আগষ্টে কার্ভোডিলল রপ্তানী শুরুর মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রবেশ করে বেক্সিমকো ফার্মা।
কুইন্টাইলসআইএমএস এর তথ্য অনুসারে যুক্তরাষ্ট্রে সোটালোল হাইড্রক্লোরাইড এর মোট বাজার ২৩ মিলিয়ন ইউএস ডলার। সোটালোল হাইড্রক্লোরাইড এর প্রথম চালানটি গত ২৯ অক্টোবর পাঠানো হয়েছে এবং কোম্পানির বর্তমান পার্টনার প্রতিষ্ঠান যুক্তরাষ্ট্রে এটার বাজারজাত করবে।
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বিতীয় ওষুধ রপ্তানী প্রসঙ্গে বেক্সিমকোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সংসদ সদস্য নাজমুল হাসান বলেন, “যুক্তরাষ্ট্রে দ্বিতীয় ওষুধ রপ্তানির মাধ্যমে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাজারটিতে আমাদের অবস্থান শক্ত হওয়ায় আমরা আনন্দিত। ২০১৬ সালের আগষ্টে আমরা প্রথম ওষুধটি যুক্তরাষ্ট্রে প্রেরনের মাধ্যমে দেশের ওষুধ শিল্পে নতুন যুগের সূচনা করেছিলাম। এবার সেটা আরও মজবুত হলো। বাংলাদেশের একমাত্র কোম্পানি হিসেবে আমরাই যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধ পাঠাচ্ছি, যেটা আমাদের বিশেষ অভিজ্ঞতারই বহিঃপ্রকাশ। আমি আশা করছি অনুমোদনের অপেক্ষায় থাকা অন্যান্য ওষুধগুলো বাজারজাত করনের মাধ্যমে আমরা বিশ্বের সর্ববৃহৎ ওষুধের বাজারে আমাদের উপস্থিতিকে শক্তিশালী করতে পারব।”
বেক্সিমকো ফার্মা ২০১৫ সালের জুন মাসে দেশের প্রথম ওষুধ প্রস্তুতকারী কোম্পানি হিসেবে ইউএস এফডিএ’র নিরীক্ষিত ও অনুমোদিত হয়। বর্তমানে কোম্পানিটি ৫০টিরও বেশি দেশে ওষুধ রপ্তানি করছে। বেক্সিমকো ফার্মা ইউএস এফডিএ, এজিইএস (ইইউ), টিজিএ অষ্ট্রেলিয়া, হেলথ কানাডা, জিসিসি এবং টিএফডিএসহ বিশে^র বিভিন্ন নিয়ন্ত্রক সংস্থা স্বীকৃত।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।