পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ডজন খানিক দুনীতির অভিযোগ থাকার পরও জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব নাজিমউদ্দিন চৌধুরীকে ছয় মাসের চুক্তিতে এই বিভাগের সচিব হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। গতকাল মঙ্গলবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ১৯৮৪ সালের বিসিএস ব্যাচের নিরীক্ষা ও হিসাব ক্যাডারের এই কর্মকর্তার অবসরোত্তর ছুটি (পিআরএল) বাতিলের শর্তে আগামী ১০ নভেম্বর থেকে পরবর্তী ছয় মাস, অর্থাৎ আগামী ৯ মে পর্যন্ত সচিব পদে নিয়োগ দিয়েছে মন্ত্রণালয়। ২০১০ সালের ২১ নভেম্বর যুগ্ম-সচিব এবং ২০১৪ সালের ১৩ জানুয়ারি অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি পান নাজিমউদ্দিন। জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব থাকাকালে ২০১৫ সালের ১৩ ডিসেম্বর এই বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব এবং ২০১৬ সালের ১৪ জুন সচিব পদে পদোন্নতি পান তিনি। নাজিমউদ্দিন পদাধিকারবলে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের নিয়ন্ত্রণাধীন এবং রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ছয়টি প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যানের দায়িত্বে আছেন। এদিকে নাজিমউদ্দিন ছয়টি প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন কালে তিতাস ও বাপেক্স নিয়ে বিভিন্ন অনিয়ম দুনীতি অভিযোগ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়সহ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে থাকার পর ছয় মাসের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়ো দেয়া হয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সচিব বলেন, প্রভাবশালী এক মন্ত্রীর কারণে এ চুক্তি দেয়া হয়েছে।
এদিকে আরেক আদেশে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস ও হাসপাতালের অধ্যাপক (ক্লিনিক্যাল নিউরোসার্জারি) ডা. শেখ সাদের হোসেনের চুক্তির মেয়াদ আরও দুই বছর বাড়িয়েছে সরকার। গত ২০ অক্টোবর থেকে পরবর্তী দুই বছরের জন্য এই চুক্তি কার্যকর হবে। ২০১৬ সালের ১৭ অক্টোবর চুক্তিতে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস ও হাসপাতালের অধ্যাপক হিসেবে নিয়োগ পান ডা. সাদের হোসেন। বাংলাদেশ শিশু একাডেমির পরিচালক আনজীর লিটনের চুক্তির মেয়াদও আগামী ২০ নভেম্বর থেকে পরবর্তী দুই বছর বাড়িয়েছে সরকার। ২০১৬ সালের ২০ নভেম্বর চুক্তিতে শিশু একাডেমির পরিচালক পদে নিয়োগ পান তিনি। চুক্তির আগের শর্ত অপরিবর্তিত রেখে ডা. শেখ সাদের হোসেন এবং আনজীর লিটনকে নতুন করে চুক্তিপত্র করতে হবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।