পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার বিচারিক আদালত পরিবর্তন চেয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার করা আপিল আবেদন খারিজ করে দিয়েছে সর্বোচ্চ আদালত। দায়িত্বরত প্রধান বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহহাব মিঞার নেতৃত্বে ৫ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ গতকাল সোমবার এ আদেশ দেন। আদালতে খালেদার পক্ষে শুনানি করেন এ জে মোহাম্মদ আলী, সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার জাকির হোসেন ভূঁইয়া। দুদকের পক্ষে ছিলেন খুরশীদ আলম খান।
মামলাটি বর্তমানে ঢাকার ৫ নম্বর বিশেষ জজ মো. আখতারুজ্জামানের আদালতে বিচারাধীন। বর্তমানে মামলাটি খালেদা জিয়ার আত্মপক্ষ সমর্থনের পর্যায়ে রয়েছে। জিয়া অরফানেজ মামলার আদালত পরিবর্তন চেয়ে গত ৬ আগস্ট হাইকোর্টে আবেদনটি করেন খালেদার আইনজীবী। সেদিন খালেদা জিয়ার আইনজীবী দলের সদস্য মাহবুবউদ্দিন খোকন বলেছিলেন, ন্যায়বিচার না পাওয়ার আশঙ্কা থেকে আদালত পরিবর্তনের আবেদন করা হয়েছে। সে আবেদনে সাড়া না দিয়ে গত ২০ আগস্ট হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ নিষ্পত্তি করে আদেশ দেয়।
গত রোববার দায়িত্বরত প্রধান বিচারপতি নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চে সে আদেশের বিরুদ্ধে করা লিভ টু আপিলের শুনানি শেষ হয়। আর আপিল বিভাগ তা খারিজ করে আদেশ দেয়। খালেদা জিয়ার আবেদনে এর আগেও তিনবার এ মামলার বিচারক বদলে দিয়েছিল হাইকোর্ট। তার বিরুদ্ধে দায়ের করা জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটে। ২০০৮ সালের ৩ জুলাই রমনা থানায় মামলাটি দায়ের করে দুদক। তদন্ত শেষে দুদক ২০০৯ সালের ৫ অগাস্ট আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে। তার পাঁচ বছর পর ২০১৪ সালের ১৯ মার্চ ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ বাসুদেব রায় অভিযোগ গঠন করে খালেদাসহ ছয় আসামির বিচার শুরুর নির্দেশ দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।