পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
স্টাফ রিপোর্টার : বাংলাদেশের বাজারে সৌন্দর্য সেবা সেন্টার দ্বিগুণ, সৌন্দর্য ও পুষ্টি বিষয়ক কারিগরি প্রশিক্ষণ এবং পরিবেশক নেটওয়ার্ক বাড়াতে আরো বিনিয়োগ করার ঘোষণা দিয়েছেন ভারতের সৌন্দর্য বিষয়ক ব্র্যান্ড ভিএলসিসির প্রতিষ্ঠাতা বান্দানা লুথরার। গতকাল (বৃহস্পতিবার) রাজধানীর গুলশান এবং ধানমন্ডিতে ভিএলসিসির বর্তমান সিøমিং, বিউটি অ্যান্ড ফিটনেস সেন্টার দুটোতে গ্রাহক, সাংবাদিক এবং ব্যবসায়িক অংশীদারদের সাথে আলাপকালে তিনি এই ঘোষণা দেন।
বর্তমানে ভিএলসিসি গুলশান এবং ধানমন্ডিতে দু’টি সিøমিং, বিউটি অ্যান্ড ফিটনেস সেন্টার পরিচালনা করছে। ত্বক, চুল এবং শরীরের যতেœ তৈরি ভিএলসিসির ন্যাচারাল সায়েন্স’র বিভিন্ন পণ্য-সামগ্রী এ দুটো আউটলেট ছাড়াও সুপার শপগুলোতে পাওয়া যাচ্ছে। বাংলাদেশে ভিএলসিসির ব্যবসা সম্প্রসারণের সিদ্ধান্তের ব্যাপারে বান্দানা লুথরা বলেন, ২০১১ সালে বাংলাদেশে ভিএলসিসির কার্যক্রম শুরু করার পর আমরা অভাবনীয় সাড়া পেয়েছি। শুধুমাত্র আমাদের সিøমিং, বিউটি এবং ফিটনেস সেন্টারই নয় ত্বক, চুল এবং শরীরের যতেœ ভিএলসিসি ন্যাচারাল সায়েন্স’র প্রসাধনী পণ্য-সামগ্রী এখানে বিরাট সফলতা পেয়েছে। বাংলাদেশে আমাদের ব্যবসা সম্প্রসারণের বিষয়টি সমাজের সব স্তরের মানুষের জন্য প্রিভেন্টিভ হেল্থকেয়ার এবং ওয়েলনেস নিশ্চিত করার লক্ষ্যের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
তিনি বলেন, ভিএলসিসি ইতিমধ্যে চট্টগ্রামে একটি স্টেট-অব-দ্য-আর্থ, ভিএলসিসি সিøমিং, বিউটি অ্যান্ড ফিটনেস সেন্টার পরিচালনা করতে হাই-টেক কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করার বিষয়টি চূড়ান্ত করেছে। সিলেটেও একই ধরনের সুযোগ-সুবিধা সরবরাহ করতে চেষ্টা করছে। সেই সাথে, আগামী এক বছরের মধ্যে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ভিএলসিসি ইনস্টিটিউট অব বিউটি অ্যান্ড নিউট্রিশন প্রতিষ্ঠা করার কথা ভাবছে, যাতে করে তরুণ-সমাজ কারিগরি প্রশিক্ষণ নেয়ার মাধ্যমে সম্ভাবনাময় সৌন্দর্য এবং সুস্থতার ক্ষেত্রে কাজের মাধ্যমে স্বনির্ভর হতে পারেন।
ওজন কমানো ও সৌন্দর্য বাড়ানোর প্রতিষ্ঠান ভিএলসিসি কার্যক্রম শুরু করে ১৯৮৯ সালে। দক্ষিণ এশিয়া, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, উপ-মহাসাগরীয় অঞ্চল এবং পূর্ব আফ্রিকার ১১টি দেশের ১৩৫টি শহরের ৩১৩টি স্থানে ভিএলসিসির সেবাকেন্দ্র রয়েছে। ভিএলসিসিতে চার হাজারেরও বেশি কর্মী কাজ করছেন। তাদের মধ্যে রয়েছে পেশাদার চিকিৎসক, পুষ্টিবিদ, ফিজিও থেরাপিস্ট এবং প্রসাধন বিশেষজ্ঞ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।