Inqilab Logo

রোববার ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ০২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৪ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ইভিএমে বিশেষজ্ঞদের ‘না’

| প্রকাশের সময় : ২১ অক্টোবর, ২০১৭, ১২:০০ এএম

পঞ্চায়েত হাবিব : নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত ৪০ রাজনৈতিক দলের সংলাপে কে এম নুরুল হুদা কমিশনের প্রতি রাজনৈতিক দল ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের আস্থার সৃষ্টি হয়েছে। তবে একাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নতুন করে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে ইভিএম। ইসির সঙ্গে সংলাপে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) চালুর দাবি জানিয়েছে। কিন্তু অধিকাংশ দল ইভিএমের বিপক্ষে। জাতীয় নির্বাচন বিশেষজ্ঞরাও মনে করছেন, ইভিএম আধুনিক প্রযুক্তি হলেও আগামী জাতীয় নির্বাচনে এর ব্যবহার নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করা উচিত নয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমাজউদ্দীন আহমদ, সুশাসনের জন্য নাগরিক সুজনের সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার, সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন, ব্রতী’র প্রধান নির্বাহী শারমিন মোরশেদ. স্থানীয় সরকার বিশেষঞ্জ ড. অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আসন্ন নির্বাচনে ইভিএমকে ‘না’ বলছেন। তাদের মতে, সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করাই আগামী নির্বাচনের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। আর বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের শঙ্কা, ক্ষমতাসীন দল নির্বাচন কমিশনের উপর প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে চাপ দিয়ে তাদের ইভিএম চালুতে বাধ্য করতে পারে। যা নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করবে। নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের অধিকাংশই এ প্রসঙ্গে মত দেন যে, আসন্ন নির্বাচনে ইভিএম ইস্যু অযথা বিতর্কের সৃষ্টি করবে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ইভিএম নিয়ে নিজের আতঙ্কের কারণ জানিয়ে বলেন, তত্ত¡াবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের সময় সব রাজনৈতিক দল, সংবিধান বিশেষজ্ঞ, সুশীলসমাজ, পেশাজীবী, অ্যামিকাস কিউরি, এমনকি সাজেদা চৌধুরী ও সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের নেতৃত্বাধীন সংসদের এ সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটিও তত্ত¡াবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের বিপক্ষে মতামত দেয়। তারা তত্ত¡াবধায়ক সরকার ব্যবস্থায় কিছু সংস্কারের প্রস্তাবনা দেয়। কিন্তু হঠাৎ করে জাতীয় সংসদে তত্ত¡াবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের সিদ্ধান্ত আসে। সে জন্য অনেকেই শঙ্কা প্রকাশ করছেন, সব দল যখন নির্বাচনমুখী তখন হঠাৎ করে ইভিএম ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়ে অনেক দলকে নির্বাচনবিমুখ করার চেষ্টা হতে পারে।
ইসিতে নিবন্ধিত ৪০টি দলের মধ্যে সাতটি ক্ষমতাসীন ১৪ দলীয় জোটের শরিক। দলগুলো হলোÑ আওয়ামী লীগ, ওয়ার্কাস পার্টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদ, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি ন্যাপ, তরীকত ফেডারেশন, জাতীয় পার্টি (জেপি) ও গণতন্ত্রী পার্টি। এর বাইরে জোটের সদস্য অন্য পাঁচটি দলের নিবন্ধন নেই। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) চালু করার পক্ষে মত দিয়েছে আওয়ামী লীগসহ সাতটি দল। এর বিপক্ষে মত ১১টি দলের। বাকি ২২টি দলের এ বিষয়ে স্পষ্ট কোনো মত পাওয়া যায়নি। এমনকি আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের সব দলও ইভিএম প্রশ্নে একমত নয়। সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণ বিষয়ে বেশির ভাগ দলই কোনো অভিমত রাখেনি। বিদ্যমান সীমানা বহাল রাখতে বলেছে আওয়ামী লীগসহ সাতটি দল। ভোটার সংখ্যার ভিত্তিতে সীমানা পরিবর্তন বা ২০০৮ সালের আগের সীমানা পুনর্বহাল চেয়েছে বিএনপিসহ ছয়টি দল।
অন্যদিকে, বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটে নিবন্ধিত দল রয়েছে ৯টি। দলগুলো হলোÑ বিএনপি, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি), লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি), জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি জাগপা, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ ন্যাপ, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ (বিএমএল), জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম। এ জোটের শরিক ইসলামী ঐক্যজোট, এনপিপিসহ আরো কয়েকটি দল ইসিতে নিবন্ধিত হলেও তাদের মূল অংশ জোট পরিত্যাগ করেছে এবং তাদেরই ইসির সংলাপে ডাকা হয়েছে। এ ছাড়া উচ্চ আদালতের আদেশে নিবন্ধন বাতিল হওয়ায় এ জোটের শরিক জামায়াতে ইসলামী সংলাপে অংশ নেয়ার সুযোগ পায়নি।
নির্বাচন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, নির্বাচনকালীন সরকার ব্যবস্থা ও সেনা নিয়োগ বিষয়ে বেশির ভাগ রাজনৈতিক দলের অবস্থানই দুই মেরুতে। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ক্ষমতাসীন জোটের শরিক দলগুলো বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর অধীনেই নির্বাচন চায়। নির্বাচনে বিশেষ ক্ষমতা দিয়ে সেনা নিয়োগেরও বিপক্ষে এ জোটের শরিকরা। অন্যদিকে, সংসদের বাইরে থাকা দেশের প্রধান বিরোধী দল বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোটসহ গত নির্বাচনে অংশ না নেয়া দলগুলো নির্বাচনের আগে সংসদ ভেঙে দেয়া এবং বিশেষ ক্ষমতাসহ সেনা নিয়োগের পক্ষে।
জাতীয় নির্বাচন বিশেষজ্ঞ সাবেক ও বর্তমান একাধিক নির্বাচন কমিশনার বলেছেন, সংলাপে প্রাধান্য পাওয়া সব বিষয় বাস্তবায়ন করা একা ইসির পক্ষে সম্ভব নয়। কিছু বিষয়ে ক্ষমতাসীন দলের সদিচ্ছা প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে আইন ও সংবিধান সংশোধন করতে হবে। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) চালু করা মানে বাংলাদেশের অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন কলুষিত করা ছাড়া কিছু নয়। সরকারি দল আওয়ামী লীগ না চাইলে তা হবে না।
ইসির ভারপ্রাপ্ত সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ ইনকিলাবকে বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে সংলাপ শেষ হয়েছে গতকাল। যারা প্রস্তাব দিয়েছেন, তারাও জানেন কমিশনের এখতিয়ারে কী আছে, কী নেই। তবে তারা ইসিকে এই প্রস্তাবগুলো নিয়ে উদ্যোগী হওয়ার জন্য অনুরোধ করেছেন। এই প্রস্তাবগুলো নিয়ে কী করা যায়, নির্বাচন কমিশন বসে তা ঠিক করবে। আইন সংসশোধনের প্রয়োজন হলে সরকারের সাথে আলোচনা করবে। তার আগে কিছু করবে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমাজউদ্দীন আহমদ ইনকিলাবকে বলেন, একাদশ সংসদ নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) এ দেশে চালু করার সুযোগ নাই। বিশ্বের বড় বড় দেশ ভারত ও আমেরিকায় তাদের নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) গণনা নিয়ে বিরোধ চলছে। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) চালু করা মানে বাংলাদেশের অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন কলুষিত করা। আমরা জাতীয় নির্বাচন অবাধ নিরপেক্ষভাবে করতে এখনে ইভিএম ব্যবহার মানে ক্ষমতায় যারা আছে, তাদের পক্ষে ফলাফল নিয়ে যাওয়া। কারণ তারা ক্ষমতায় আছে, তারা সব কিছু করতে পারে। ইসির উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ইসির উচিত হবে দেশের মানুষের কাছে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দেয়া। কোনো দলের পক্ষে কাজ করা করা নয়।
স্থানীয় সরকার বিশেষঞ্জ ড. অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ ইনকিলাবকে বলেন, বর্তমান ইসি তার রোর্ডম্যাপ অনুযায়ী কাজ করেছে। সবেমাত্র একটি সংলাপ শেষ করতে পেয়েছে। এটাকে সাফল্য বলা যাবে না। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগসহ অন্যান্য দলগুলো ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) চাইলে তা সম্ভব নয়। কারণ বর্তমান কমিশনের সেই সক্ষমতা নেই। তাদের এখনো অনেক কিছু করতে হবে। তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে যে সংলাপ হয়েছে, সেখানে একটি গুরুত্বর্পূণ বিষয় ওঠে এসেছে। সেগুলো নিয়ে আগামীতে কাজ করতে পারে। তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর দেয়া প্রস্তাব নিয়ে সরকারের সাথে বসতে পারে। সেখানে আইন সংশোধন করতে হবে। এই সংশোধীত আইনে কি কি প্রস্তাব থাকবে সেটা ঠিক করবে ইসি। আইন সংশোধনের আগে ইসির করার কিছু নাই।
সুশাসনের জন্য নাগরিক সুজনের সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার ইনকিলাকে বলেন, আমি মনে করি ইভিএম গুরুত্বপূর্ণ নয়। রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের সুবিধামতো প্রস্তাব দিয়েছে। তাদের প্রস্তাব হলো নির্বাচনে জয়ী হওয়া। আর নির্বাচন কমিশনের মানদÐ হলো সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করা। সে আলোকেই ইসিকে প্রস্তাবগুলো নিয়ে বিবেচনা করতে হবে। তিনি বলেন, অনেক প্রস্তাব বিপরীতমুখী ও সাংঘর্ষিক। তবে যেগুলো ইসি বাস্তবায়ন করতে পারবে, সেগুলো তাদের করা উচিত। আর যেগুলো সরকারের বিষয়, সেগুলো নিয়ে সরকারকে অনুরোধ করতে হবে। সরকার না শুনলে সে অবস্থায় ইসি যদি মনে করে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়, তা হলে সেটা তাদের স্পষ্ট করে বলতে হবে। তিনি বলেন, সারাদেশে বিদ্যুৎ এখনো পযাপ্ত নয়, এ ছাড়া ইসি এখনো বড় কিছু বিশ্বাস অর্জন করতে পারেনি। সে কারণে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) চালু করা ঠিক হবে না।
সাবেক নির্বাচন কমিশনার এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, বিশ্বের অনেক দেশেই ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) নিয়ে বিরোধ রয়েছে, সেটা বর্তমান সরকারি দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি ভালো করে জানে। বাংলাদেশে এটা বর্তমান কমিশন করতে পারবে না। সেটাই তারা ভালো করে জানে, তারপর দাবি করছে মানে একটা কিছু আছে। এগুলো রাজনৈতিক ও সাংবিধানিক বিষয়। ইসি সংবিধানের মধ্যে থেকে কাজ করবে। তারপরও ইসিকে এখন থেকে ভাবতে হবে, তাদের সামনে কী কী চ্যালেঞ্জ আসতে পারে। সবার জন্য সমান সুযোগ ও পরিবেশ তৈরি করার ক্ষেত্রে সমস্যা হলে কীভাবে মোকাবেলা করবে। রাজনৈতি দলেগুলো যেসব প্রস্তা দিয়েছে সেগুলো নিয়ে আইন বা বিধির সংশোধন প্রয়োজন আছে কি না তা দেখতে হবে।
ব্রতী’র প্রধান নির্বাহী শারমিন মোরশেদ ইনকিলাবকে বলেন, বিশ্বের অনেক দেশেই ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) নিয়ে বিরোধ রয়েছে। সেটা আওয়ামী লীগ ও বিএনপি চাইলে পাবে না। ইসি সংবিধানের মধ্যে থেকে কাজ করবে। তারপরও ইসিকে এখন থেকে ভাবতে হবে, তাদের সামনে কী কী চ্যালেঞ্জ আসতে পারে। সবার জন্য সমান সুযোগ ও পরিবেশ তৈরি করার ক্ষেত্রে সমস্যা হলে কীভাবে মোকাবেলা করবে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমÐলীর সদস্য স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেন, ২০১৪ সালে বর্তমান সংবিধানের আলোকেই নির্বাচন হয়েছে। বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচন এবং এই সরকারের প্রধানমন্ত্রী থাকবেন শেখ হাসিনা। এটা মেনে বিএনপিকে নির্বাচনে আসতে হবে। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনসহ (ইভিএম) ১১টি প্রস্তাব দিয়েছি, সেটা কমিশন দেখবে। কী করলে নির্বাচন ভালো হবে, তা কমিশন দেখবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জে. (অব.) মাহবুবুর রহমান বলেন, নির্বাচনকালে সহায়ক সরকার, তফসিল ঘোষণার আগে সংসদ ভেঙে দেয়া, নির্বাচনের সময় সেনাবাহিনী মোতায়েন এগুলো নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের মৌলিক বিষয়। আওয়ামী লীগ মনে করে, ২০১৪ সালে ফাঁকা মাঠে গোল দিয়েছে। এবারো তারা ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) চালু করে মিথ্যা ফলাফল দিয়ে ক্ষমতায় আসার চেষ্টায় লিপ্ত । তবে তা এবার হবে না। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) চালু করা সম্ভব নয়। কারণে এখনো সারাদেশে গ্রাম-গঞ্জ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিদ্যুৎ দিতে পারেনি।



 

Show all comments
  • Biplob Basu ২১ অক্টোবর, ২০১৭, ৩:১৫ এএম says : 0
    tara jehetu na boltesen tai ata na kora e valo
    Total Reply(0) Reply
  • Lokman ২১ অক্টোবর, ২০১৭, ২:২৩ পিএম says : 0
    ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) চালু করা মানে বাংলাদেশের অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন কলুষিত করা।
    Total Reply(0) Reply
  • সফিক ২১ অক্টোবর, ২০১৭, ২:২৫ পিএম says : 0
    বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে এই নিউজটি করায় দৈনিক ইনকিলাব ও রিপোর্টারকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
    Total Reply(0) Reply
  • তারিন ২১ অক্টোবর, ২০১৭, ২:২৬ পিএম says : 0
    বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) চালু করা সম্ভব নয়। কারণে এখনো সারাদেশে গ্রাম-গঞ্জ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিদ্যুৎ দিতে পারেনি।
    Total Reply(0) Reply
  • দিদার ২১ অক্টোবর, ২০১৭, ২:২৮ পিএম says : 0
    ইসি যদি সুষ্ঠ নির্বাচন আয়োজনে ব্যর্থ হয় তাহলে সে ইতিহাসের আস্তাকূড়ে নিক্ষিপ্ত হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • নাঈম ২১ অক্টোবর, ২০১৭, ২:২৯ পিএম says : 0
    ইসির উচিত হবে দেশের মানুষের কাছে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দেয়া। কোনো দলের পক্ষে কাজ করা করা নয়।
    Total Reply(0) Reply
  • কাজল ২১ অক্টোবর, ২০১৭, ২:৩১ পিএম says : 0
    ইভিএম আধুনিক প্রযুক্তি হলেও আগামী জাতীয় নির্বাচনে এর ব্যবহার নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করা উচিত নয়।
    Total Reply(1) Reply
    • Mijan ২১ অক্টোবর, ২০১৭, ৪:০৫ পিএম says : 4
      গ্রামীন ভাষায় তোরা যে যা বলিস ভাই তালগাছটি আমার। যে যাই মতবাদ দিক না কেন সরকার যদি মনে করে ইভিএম তাহলে এটি সঠিক। এখানে প্রশ্ন সরকার ঠিক না বিশেষজ্ঞরা ঠিক।

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ইভিএম

৩ অক্টোবর, ২০২২
৬ সেপ্টেম্বর, ২০২২

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ