পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমেদ হোসেন বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শক্তিশালী পররাষ্ট্র নীতির জন্য রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে বিশ্ববাসী যেমন সোচ্চার হয়েছে, তেমনি চীন, ভারত ও রাশিয়া এ সংকট সমাধানে নীতিগতভাবে একমত পোষন করেছে। তিনি বলেন, বিএনপির নতজানু পররাষ্ট্র নীতি অনুসরণ করেছিল বলেই মিয়ানমার ১৯৯২ সালের চুক্তি অনুযায়ী রোহিঙ্গা সংকট সমাধান করতে চায়।
গতকাল শুক্রবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বঙ্গবন্ধু জাতীয় যুব পরিষদের উদ্যোগে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নির্যাতন বন্ধ ও অবিলম্বে তাদের ফিরিয়ে নেয়ার দাবীতে আয়োজিত মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
আহমেদ হোসেন বলেন, এ চুক্তি অনুযায়ী সে দেশটিকে মাত্র ১৪ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নিতে হবে। এতে স্পষ্ট হয় যে, বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় নতজানু পররাষ্ট্র নীতি অনুসরণ করেছিল। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে যে বক্তব্য দিয়েছেন তা বিশ্বের নির্যাতিত-নিপীড়িত মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে ইতিহাস হয়ে থাকবে। তিনি আরও বলেন, মিয়ানমার সরকার রোহিঙ্গাদের ওপর যে বর্বর হামলা চালিয়েছে তা জার্মানীর একনায়ক হিটলারের বর্বরতাকেও হার মানিয়েছে। বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বর্বরতার কাছে কখনও মাথা নত করেননি এবং কখনও মাথা নত করবেন না।
আহমেদ হোসেন বলেন, জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে দেয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রস্তাব অনুযায়ীই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান হবে।
সংগঠনের সহসভাপতি মোজাম্মেল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকু ও মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি নুরুল আমিন রুহুল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।