পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
আন্তর্জাতিক মানের পণ্য উৎপাদন, ব্যবস্থাপনা ও পরিবেশ নিশ্চিত করায় বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) থেকে আটটি প্রতিষ্ঠানকে ৯টি আইএসও সনদ প্রদান করা হয়েছে। গতকাল শনিবার বিএসটিআই’র প্রধান কার্যালয়ের সভা কক্ষে প্রতিষ্ঠানের মহাপরিচালক মো. সাইফুল হাসিব সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানসমূহের প্রতিনিধিদের কাছে এসব সনদ হস্তান্তর করেন। এ সময় বিএসটিআই’র পরিচালক (মান) আ ন ম আসাদুজ্জামান, পরিচালক (পদার্থ) শামীম আরা বেগমসহ বিএসটিআই’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এবং সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
আইএসও সনদপ্রাপ্ত শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সাত প্রতিষ্ঠানকে আইএসও (কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম) সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- মেসার্স এন মোহাম্মাদ প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটিড, মেসার্স বিডি থাই কসমো লিমিটেড, মেসার্স এইচ আর রি-রোলিং মিলস লিমিটেড, মেসার্স আহমেদ ফুড প্রোডাক্টস (প্রাইভেট) লিমিটেড, মেসার্স প্রতিক সিরামিকস লিমিটেড, মেসার্স নিতা কোম্পানি লিমিটেড এবং মেসার্স বেসিক পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড।
এছাড়া মেসার্স এন মোহাম্মাদ প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডকে আইএসও (এনভায়রনমেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম) এবং মেসার্স ডায়মন্ড বিস্কুট লিমিটেডকে আইএসও (ফুড সেফটি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম) সনদ প্রদান করা হয়।
সাইফুল হাসিব বলেন, বিএসটিআই একমাত্র সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম সার্টিফিকেট প্রদান করে আসছে। এর ফলে দেশে বিশ্বমানের প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠবে। পণ্য ও সেবার মান বজায় রাখা এবং পরিবেশ রক্ষার দায়িত্ব আপনাদের। তিনি বলেন, ২০২১ সালে মধ্যম আয়ের এবং ২০৪১ সালে উন্নত দেশ গড়ার বর্তমান সরকারের যে প্রত্যয় রয়েছে, তা পূরণে আপনারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছেন। সে প্রত্যয় পূরণে বিএসটিআইও আপনাদের পাশে রয়েছে। বিএসটিআই এবং ব্যবসায়ী সমাজ কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশের সেবা করে যেতে পারি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।