পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার
বাংলাদেশের উঠতি অর্থনীতিকে অস্থিতিশীল করতে রোহিঙ্গা সংকট সৃষ্টি করা হয়েছে বলে মনে করছে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি। গতকাল শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নিধনের প্রতিবাদে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সমিতির পক্ষে এ কথা বলেন সংগঠনের প্রাক্তন সভাপতি অধ্যাপক ড. আবুল বারকাত।
লিখিত বক্তব্যে ড. আবুল বারকাত বলেন, মিয়ানমারে চলমান রোহিঙ্গা নিধনযজ্ঞ দেখে-শুনে-বুঝে আমরা স্তম্ভিত, ক্ষুদ্ধ ও বাকরুদ্ধ। নিজ মাতৃভূমি থেকে উচ্ছেদকৃত ও রাষ্ট্রীয় নির্যাতন ও উৎপীড়নের শিকার শুধু জীবন-জানটা নিয়ে বেঁচে আসা এসব মানুষের সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে। সবকিছু দেখে-শুনে বিশ্লেষণ করে আমরা শঙ্কিত যে মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের ওপর এ নির্যাতন-অত্যাচার বন্ধ না হলে বর্তমান পরিস্থিতি আস্তে আস্তে আরো ভয়ংকর রূপ ধারণ করবে।
তিনি বলেন, মিয়ানমারের সেনাবাহিনী ও পুলিশ রোহিঙ্গাদের ওপর যে ধরনের নির্যাতন করে তাদের দেশত্যাগে বাধ্য করছে তা শুধু মানবাধিকার লঙ্ঘন নয়, তা “গণহত্যা”, তা “জাতিগত নিধন” ও “সমাজ-গোষ্ঠী হত্যা”। এ কোনো সাধারণ সাময়িক আপদকালীন বিষয় নয়।
বারকাত বলেন, সামরিক আগ্রাসী শক্তিসহ স্বৈরাচার জিইয়ে রাখা, ধর্মভিত্তিক উগ্রতা পরিপুষ্ট করে এ অঞ্চলকে অস্থিতিশীল করা, উঠতি অর্থনীতি বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করাসহ সংশ্লিষ্ট অনেক কিছুই এসবের পেছনের মূল কারণ। সংবাদ সম্মেলনে সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. আশরাফ উদ্দিন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক ড. জামাল উদ্দিন আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। ###
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।